ঢাকা ০১:৫৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ জুলাই ২০২৪, ২৩ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৪ জুলাই পর্যন্ত জামিন পেলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জামিন আগামী ৪ জুলাই পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন এ তথ্য জানিয়েছেন।

এর আগে বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় কাকরাইলের শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে আসেন তিনি। আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত স্থায়ী জামিন চেয়ে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে আবেদন করেন ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন।

এর আগে গত ১৬ এপ্রিল শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ছয় মাসের সাজাপ্রাপ্ত ড. ইউনূসকে ২৩ মে (বৃহস্পতিবার) পর্যন্ত জামিন দিয়েছিলেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল।

ওই সময় আদালতে ড. ইউনূসের পক্ষে শুনানি করেছিলেন ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন। কলকারখানা অধিদফতরের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান।

গত ২৮ জানুয়ারি শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলার রায় চ্যালেঞ্জ করে ড. ইউনূসসহ চারজনকে জামিন দেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। একইসাথে আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন আদালত। সেদিন শ্রম আদালতের দেয়া সাজা স্থগিত করেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল।

এর আগে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে জামিন চেয়েছিলেন তিনি। সেইসাথে শ্রম আইন লঙ্ঘন মামলার রায়ে ছয় মাসের সাজার বিরুদ্ধে ২৫টি যুক্তি দেখিয়ে খালাস চেয়ে আপিলও করেছিলেন। গত ২৮ জানুয়ারি শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে আপিল করেন ড. ইউনূস।

শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় গত ১ জানুয়ারি ছয় মাসের সাজা হয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চার আসামির। রায় প্রদানকারী বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানার স্বাক্ষরের পর ৮৪ পৃষ্ঠার রায় প্রকাশ করা হয়। তবে আপিল করার শর্তে ড. ইউনূসসহ আসামিদের এক মাসের জামিন দেয়া হয়।

আরো পড়ুন : এমপি আজিম হত্যাকান্ড নিয়ে যা বললেন ডিবি প্রধান

ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

৪ জুলাই পর্যন্ত জামিন পেলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস

আপডেট সময় ১২:৩৪:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জামিন আগামী ৪ জুলাই পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন এ তথ্য জানিয়েছেন।

এর আগে বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় কাকরাইলের শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে আসেন তিনি। আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত স্থায়ী জামিন চেয়ে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে আবেদন করেন ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন।

এর আগে গত ১৬ এপ্রিল শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ছয় মাসের সাজাপ্রাপ্ত ড. ইউনূসকে ২৩ মে (বৃহস্পতিবার) পর্যন্ত জামিন দিয়েছিলেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল।

ওই সময় আদালতে ড. ইউনূসের পক্ষে শুনানি করেছিলেন ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন। কলকারখানা অধিদফতরের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান।

গত ২৮ জানুয়ারি শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলার রায় চ্যালেঞ্জ করে ড. ইউনূসসহ চারজনকে জামিন দেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। একইসাথে আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন আদালত। সেদিন শ্রম আদালতের দেয়া সাজা স্থগিত করেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল।

এর আগে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে জামিন চেয়েছিলেন তিনি। সেইসাথে শ্রম আইন লঙ্ঘন মামলার রায়ে ছয় মাসের সাজার বিরুদ্ধে ২৫টি যুক্তি দেখিয়ে খালাস চেয়ে আপিলও করেছিলেন। গত ২৮ জানুয়ারি শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে আপিল করেন ড. ইউনূস।

শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় গত ১ জানুয়ারি ছয় মাসের সাজা হয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চার আসামির। রায় প্রদানকারী বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানার স্বাক্ষরের পর ৮৪ পৃষ্ঠার রায় প্রকাশ করা হয়। তবে আপিল করার শর্তে ড. ইউনূসসহ আসামিদের এক মাসের জামিন দেয়া হয়।

আরো পড়ুন : এমপি আজিম হত্যাকান্ড নিয়ে যা বললেন ডিবি প্রধান