ঢাকা ০৪:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ২০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাজায় যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি স্বাক্ষরে চাপ দিতে ইসরায়েলে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

চলমান বার্তা ডেস্ক রিপোর্ট:
গাজায় যুদ্ধবিরতি এবং ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে জিম্মি-মুক্তি বিষয়ক চুক্তি স্বাক্ষর করানোর চেষ্টা চালাতে ইসরায়েলে পৌঁছেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। গত বছরের অক্টোবরে গাজা যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এ নিয়ে নবমবারের মতো ওই অঞ্চল সফরে গেলেন ব্লিঙ্কেন।

এই সফরের কিছুদিন আগেই ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যকার বৈরিতা ও ব্যবধান দীর্ঘমেয়াদে স্থায়ীভাবে দূর করার লক্ষ্যে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিছুটা পরিবর্তিত নমনীয় এক প্রস্তাব উপস্থাপন করেছিলেন। এর আগে, গত সপ্তাহে কাতারের রাজধানী দোহায় গাজাযুদ্ধ নিয়ে দু-পক্ষের মধ্যে আবারও আলোচনা শুরু হয়।

মূলতঃ তারপর থেকেই যুদ্ধবিরতির বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একটি চুক্তির ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করে আসছে। যদিও যুদ্ধবিরতির বিষয়ে দৃশ্যমান তেমন কোনো অগ্রগতি নেই বলে জানিয়েছে হামাস।

হামাস জোর দিয়ে বলেছে যে, গাজা উপত্যকা থেকে ইসরায়েলি সৈন্যদের পুরোপুরি প্রত্যাহার করা হবে কি-না, সেটি নিয়ে এখনও চুড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। সব মিলিয়ে যুদ্ধবিরতির যে চুক্তির কথা বলা হচ্ছে, সেটি একটি ‘ভ্রম’ বলে মন্তব্য করেছে হামাস।

এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, সোমবার ব্লিঙ্কেন ইসরায়েলি নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। বৈঠকে গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে ইসরায়েলের উপর আবারও চাপ দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। সেদিক থেকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই সফরকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।

যুক্তরাষ্ট্র আশা করছে যে, আগামী সপ্তাহের মধ্যেই হয়ত যুদ্ধবিরতির বিষয়ে কার্যকর একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছানো সম্ভব হবে। যদিও ইসরায়েল ও হামাস, কোনো পক্ষই তেমন কিছুরই আভাস দেয়নি। উল্টো, যুদ্ধবিরতি না হওয়ার কারণ হিসেবে এখনও তারা একে অপরকে দোষারোপ করে চলেছে।

রোববার বিষয়টি হামাসের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। সেখানে তারা অভিযোগ করেছে যে, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু “যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করার” লক্ষ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তির পথে বাধা সৃষ্টি করছেন।

এক্ষেত্রে “নতুন নতুন শর্ত ও দাবি” তুলে ধরার মাধ্যমে মি. নেতানিয়াহু যুদ্ধবিরতিতে “বাধা সৃষ্টি” করছেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে।

কাজেই যুদ্ধবিরতির জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ মধ্যস্থতাকারী যেসব পক্ষ প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন, সেটি নস্যাৎ করার জন্য জন্য ইসরায়েলই “সম্পূর্ণরূপে দায়ী” বলে মন্তব্য করেছে হামাস।

এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন চলতি সপ্তাহের শুরুতে বলেছিলেন যে, গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে বেশ অগ্রগতি হয়েছে।

যদিও গত কয়েক মাস ধরেই যুদ্ধবিরতির বিষয়ে নানান আলোচনা শোনা গেছে। বেশ কয়েকবার এ নিয়ে আশার আলো দেখা গেছে বলা হলেও পরবর্তীতে তেমন কিছুই ঘটতে দেখা যায়নি।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু রোববার নিজ দেশের মন্ত্রিদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। সেখানে তিনি জানিয়েছেন যে, হামাসের হাতে জিম্মি নাগরিকদের মুক্ত করার জন্য আলোচনা চলছে। তবে ইসরায়েলের নিরাপত্তার বিষয়ে তারা কোনো ছাড় দিবেন না বলেও জানিয়েছেন তিনি।

“এমন কিছু বিষয় আছে, যেসব ব্যাপারে নমনীয় হওয়ার কোনো সুযোগ নেই এবং আমরা নমনীয় হতে পারি না,” বলেন মি. নেতানিয়াহু।

তিনি আরও বলেছেন যে, “আমরা ওইসব বিষয়গুলোর উপর জোর দিয়ে যাবো। আমরা খুব ভালভাবেই জানি যে, কীভাবে দু’টির মধ্যে পার্থক্য করতে হয়।”

গত সাতই অক্টোবর ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে নজিরবিহীন একটি হামলা চালায় ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। ওই হামলায় ইসরায়েলের অন্তত ১২০০ মানুষ নিহত হয় এবং আড়াইশ জনকে জিম্মি করে হামাস।

এর প্রতিক্রিয়ায় গাজা অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর গাজায় এখন পর্যন্ত ৪০ হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। একমাস যুদ্ধের পর গত নভেম্বরে এক সপ্তাহের জন্য একটি যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছিল দু’পক্ষ।

তখন জিম্মিদের মধ্যে একশ পাঁচ জনকে মুক্তি দিয়েছিল হামাস। এর বিপরীতে ইসরায়েলি কারাগারে বন্দী ২৪০ ফিলিস্তিনিকে মুক্ত দিয়েছিল ইসরায়েল।

তখন ইসরায়েল জানিয়েছিল যে, তাদের শতাধিক নাগরিক এখনও হামাসের হাতে জিম্মি রয়েছে। ওইসব জিন্মিদের মধ্যে অন্তত ৩৯ জন ইতোমধ্যেই মারা গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এর আগে, গত মে মাসে গাজায় যুদ্ধবিরতির পরিকল্পনাটি তুলে ধরেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট মি. বাইডেন। সেখানে বলা হয়েছে যে, মোট তিন ধাপে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করা হবে, যার প্রথম ধাপ শুরু হবে ছয় সপ্তাহের যুদ্ধবিরতির মধ্য দিয়ে।

ওই সময়ে গাজার জনবহুল এলাকা থেকে ইসরায়েলি সৈন্যদের সরিয়ে নেয়া হবে। দেওয়া হবে মানবিক সহায়তা। একই সঙ্গে, হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে মধ্যে বন্দী এবং জিম্মি বিনিময় হবে বলেও পরিকল্পনায় বলা হয়।

যুদ্ধবিরতির ওই প্রস্তাবে ইসরায়েল রাজি হবে বলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আশাবাদ ব্যক্ত করছিল। কিন্তু পরে দেখা যায়, ইসরায়েলের মন্ত্রিসভার কয়েক জন সদস্য প্রস্তাবটির বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। সূত্র : বিবিসি।

আরো পড়ুন : ভারতেই স্থায়ী হতে যাচ্ছে শেখ হাসিনার রাজনৈতিক আশ্রয়

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

গাজায় যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি স্বাক্ষরে চাপ দিতে ইসরায়েলে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আপডেট সময় ১২:৩০:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৪

চলমান বার্তা ডেস্ক রিপোর্ট:
গাজায় যুদ্ধবিরতি এবং ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে জিম্মি-মুক্তি বিষয়ক চুক্তি স্বাক্ষর করানোর চেষ্টা চালাতে ইসরায়েলে পৌঁছেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। গত বছরের অক্টোবরে গাজা যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এ নিয়ে নবমবারের মতো ওই অঞ্চল সফরে গেলেন ব্লিঙ্কেন।

এই সফরের কিছুদিন আগেই ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যকার বৈরিতা ও ব্যবধান দীর্ঘমেয়াদে স্থায়ীভাবে দূর করার লক্ষ্যে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিছুটা পরিবর্তিত নমনীয় এক প্রস্তাব উপস্থাপন করেছিলেন। এর আগে, গত সপ্তাহে কাতারের রাজধানী দোহায় গাজাযুদ্ধ নিয়ে দু-পক্ষের মধ্যে আবারও আলোচনা শুরু হয়।

মূলতঃ তারপর থেকেই যুদ্ধবিরতির বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একটি চুক্তির ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করে আসছে। যদিও যুদ্ধবিরতির বিষয়ে দৃশ্যমান তেমন কোনো অগ্রগতি নেই বলে জানিয়েছে হামাস।

হামাস জোর দিয়ে বলেছে যে, গাজা উপত্যকা থেকে ইসরায়েলি সৈন্যদের পুরোপুরি প্রত্যাহার করা হবে কি-না, সেটি নিয়ে এখনও চুড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। সব মিলিয়ে যুদ্ধবিরতির যে চুক্তির কথা বলা হচ্ছে, সেটি একটি ‘ভ্রম’ বলে মন্তব্য করেছে হামাস।

এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, সোমবার ব্লিঙ্কেন ইসরায়েলি নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। বৈঠকে গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে ইসরায়েলের উপর আবারও চাপ দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। সেদিক থেকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই সফরকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।

যুক্তরাষ্ট্র আশা করছে যে, আগামী সপ্তাহের মধ্যেই হয়ত যুদ্ধবিরতির বিষয়ে কার্যকর একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছানো সম্ভব হবে। যদিও ইসরায়েল ও হামাস, কোনো পক্ষই তেমন কিছুরই আভাস দেয়নি। উল্টো, যুদ্ধবিরতি না হওয়ার কারণ হিসেবে এখনও তারা একে অপরকে দোষারোপ করে চলেছে।

রোববার বিষয়টি হামাসের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। সেখানে তারা অভিযোগ করেছে যে, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু “যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করার” লক্ষ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তির পথে বাধা সৃষ্টি করছেন।

এক্ষেত্রে “নতুন নতুন শর্ত ও দাবি” তুলে ধরার মাধ্যমে মি. নেতানিয়াহু যুদ্ধবিরতিতে “বাধা সৃষ্টি” করছেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে।

কাজেই যুদ্ধবিরতির জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ মধ্যস্থতাকারী যেসব পক্ষ প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন, সেটি নস্যাৎ করার জন্য জন্য ইসরায়েলই “সম্পূর্ণরূপে দায়ী” বলে মন্তব্য করেছে হামাস।

এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন চলতি সপ্তাহের শুরুতে বলেছিলেন যে, গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে বেশ অগ্রগতি হয়েছে।

যদিও গত কয়েক মাস ধরেই যুদ্ধবিরতির বিষয়ে নানান আলোচনা শোনা গেছে। বেশ কয়েকবার এ নিয়ে আশার আলো দেখা গেছে বলা হলেও পরবর্তীতে তেমন কিছুই ঘটতে দেখা যায়নি।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু রোববার নিজ দেশের মন্ত্রিদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। সেখানে তিনি জানিয়েছেন যে, হামাসের হাতে জিম্মি নাগরিকদের মুক্ত করার জন্য আলোচনা চলছে। তবে ইসরায়েলের নিরাপত্তার বিষয়ে তারা কোনো ছাড় দিবেন না বলেও জানিয়েছেন তিনি।

“এমন কিছু বিষয় আছে, যেসব ব্যাপারে নমনীয় হওয়ার কোনো সুযোগ নেই এবং আমরা নমনীয় হতে পারি না,” বলেন মি. নেতানিয়াহু।

তিনি আরও বলেছেন যে, “আমরা ওইসব বিষয়গুলোর উপর জোর দিয়ে যাবো। আমরা খুব ভালভাবেই জানি যে, কীভাবে দু’টির মধ্যে পার্থক্য করতে হয়।”

গত সাতই অক্টোবর ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে নজিরবিহীন একটি হামলা চালায় ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। ওই হামলায় ইসরায়েলের অন্তত ১২০০ মানুষ নিহত হয় এবং আড়াইশ জনকে জিম্মি করে হামাস।

এর প্রতিক্রিয়ায় গাজা অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর গাজায় এখন পর্যন্ত ৪০ হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। একমাস যুদ্ধের পর গত নভেম্বরে এক সপ্তাহের জন্য একটি যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছিল দু’পক্ষ।

তখন জিম্মিদের মধ্যে একশ পাঁচ জনকে মুক্তি দিয়েছিল হামাস। এর বিপরীতে ইসরায়েলি কারাগারে বন্দী ২৪০ ফিলিস্তিনিকে মুক্ত দিয়েছিল ইসরায়েল।

তখন ইসরায়েল জানিয়েছিল যে, তাদের শতাধিক নাগরিক এখনও হামাসের হাতে জিম্মি রয়েছে। ওইসব জিন্মিদের মধ্যে অন্তত ৩৯ জন ইতোমধ্যেই মারা গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এর আগে, গত মে মাসে গাজায় যুদ্ধবিরতির পরিকল্পনাটি তুলে ধরেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট মি. বাইডেন। সেখানে বলা হয়েছে যে, মোট তিন ধাপে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করা হবে, যার প্রথম ধাপ শুরু হবে ছয় সপ্তাহের যুদ্ধবিরতির মধ্য দিয়ে।

ওই সময়ে গাজার জনবহুল এলাকা থেকে ইসরায়েলি সৈন্যদের সরিয়ে নেয়া হবে। দেওয়া হবে মানবিক সহায়তা। একই সঙ্গে, হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে মধ্যে বন্দী এবং জিম্মি বিনিময় হবে বলেও পরিকল্পনায় বলা হয়।

যুদ্ধবিরতির ওই প্রস্তাবে ইসরায়েল রাজি হবে বলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আশাবাদ ব্যক্ত করছিল। কিন্তু পরে দেখা যায়, ইসরায়েলের মন্ত্রিসভার কয়েক জন সদস্য প্রস্তাবটির বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। সূত্র : বিবিসি।

আরো পড়ুন : ভারতেই স্থায়ী হতে যাচ্ছে শেখ হাসিনার রাজনৈতিক আশ্রয়