ঢাকা ১২:৫০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ২০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঘূর্ণিঝড় রেমালে’র সতর্কতায় মোংলা কোস্টগার্ডের মাইকিং

মাসুদ রানা, মোংলা প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় রেমাল সতর্কতায় মোংলা ও সুন্দরবন উপকূলের জনসাধারনকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে মাইকিং ও জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম শুরু করেছে কোস্টগার্ড পশ্চিম জোন।
 এছাড়াও মোংলা ও পশুর নদী এবং সুন্দরবন উপকূলীয় এলাকার নদী ও সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার ট্রলার, বিভিন্ন নৌযান সমূহকে ঘূর্ণিঝড় আসার আগেই নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার জন্য কোস্টগার্ডের পক্ষ থেকে মাইকিং করে জানানো হচ্ছে।
কোস্টগার্ড পশ্চিম জোনের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মুনতাসির ইবনে মহসীন জানান, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি একটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হওয়ার সম্ভাবনার বিষয়টি সামনে রেখে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে কোস্টগার্ড পশ্চিম জোন।
এরূপ প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে উপকূলীয় অঞ্চলের জনগণ, মৎস্যজীবী ও নৌযান সমূহকে ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষার জন্য বাংলাদেশ কোস্টগার্ড পশ্চিম জোন উপকূলীয় অঞ্চলে জনসচেতনতামূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সুন্দরবন উপকূলের এই বিস্তীর্ণ এলাকায় বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের স্টেশন এবং আউটপোস্ট সমূহ মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ করছে। ঘূর্ণিঝড়ের বিপদজনক পরিস্থিতিতে জীবন রক্ষার জন্য নিকটবর্তী সাইক্লোন সেল্টার স্টেশনে আশ্রয় গ্রহণের প্রস্তুতির জন্য সকলকে সচেতন করা হচ্ছে।
ইতিমধ্যে কোস্টগার্ড পশ্চিম জোনের একাধিক টিম মোংলার মামার ঘাট, বাসষ্ট্যান্ড সংলগ্ন খেয়াঘাট, বন্দর এলাকা, হারবাড়িয়া, জয়মনিসহ সুন্দরবন উপকূলীয় উপজেলা শহর শরণখোলা, রুপসা,  দাকোপ, কয়রা, আশাশুনি ও শ্যামনগরের বিভিন্ন স্থানে মাইকিং করে ঘূর্ণিঝড়ের তান্ডব থেকে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি থেকে বাঁচতে স্থানীয় জনসাধারনকে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলেছে।
ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

ঘূর্ণিঝড় রেমালে’র সতর্কতায় মোংলা কোস্টগার্ডের মাইকিং

আপডেট সময় ০২:৫৮:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ মে ২০২৪
মাসুদ রানা, মোংলা প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় রেমাল সতর্কতায় মোংলা ও সুন্দরবন উপকূলের জনসাধারনকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে মাইকিং ও জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম শুরু করেছে কোস্টগার্ড পশ্চিম জোন।
 এছাড়াও মোংলা ও পশুর নদী এবং সুন্দরবন উপকূলীয় এলাকার নদী ও সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার ট্রলার, বিভিন্ন নৌযান সমূহকে ঘূর্ণিঝড় আসার আগেই নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার জন্য কোস্টগার্ডের পক্ষ থেকে মাইকিং করে জানানো হচ্ছে।
কোস্টগার্ড পশ্চিম জোনের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মুনতাসির ইবনে মহসীন জানান, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি একটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হওয়ার সম্ভাবনার বিষয়টি সামনে রেখে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে কোস্টগার্ড পশ্চিম জোন।
এরূপ প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে উপকূলীয় অঞ্চলের জনগণ, মৎস্যজীবী ও নৌযান সমূহকে ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষার জন্য বাংলাদেশ কোস্টগার্ড পশ্চিম জোন উপকূলীয় অঞ্চলে জনসচেতনতামূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সুন্দরবন উপকূলের এই বিস্তীর্ণ এলাকায় বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের স্টেশন এবং আউটপোস্ট সমূহ মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ করছে। ঘূর্ণিঝড়ের বিপদজনক পরিস্থিতিতে জীবন রক্ষার জন্য নিকটবর্তী সাইক্লোন সেল্টার স্টেশনে আশ্রয় গ্রহণের প্রস্তুতির জন্য সকলকে সচেতন করা হচ্ছে।
ইতিমধ্যে কোস্টগার্ড পশ্চিম জোনের একাধিক টিম মোংলার মামার ঘাট, বাসষ্ট্যান্ড সংলগ্ন খেয়াঘাট, বন্দর এলাকা, হারবাড়িয়া, জয়মনিসহ সুন্দরবন উপকূলীয় উপজেলা শহর শরণখোলা, রুপসা,  দাকোপ, কয়রা, আশাশুনি ও শ্যামনগরের বিভিন্ন স্থানে মাইকিং করে ঘূর্ণিঝড়ের তান্ডব থেকে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি থেকে বাঁচতে স্থানীয় জনসাধারনকে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলেছে।