ঢাকা ০৪:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ জুলাই ২০২৪, ২৩ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মোংলায় প্রচার প্রচারণা শেষ, প্রার্থী সমর্থন নিয়ে আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ দ্বন্ধ চরমে

মাসুদ রানা , মোংলা প্রতিনিধি
দেশের দ্বিতীয় সমুদ্র বন্দরে   ৯ জুন  উপজেলার ভোট। গত ২৯ মে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা থাকলেও ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া বিরাজ করায় নির্বাচন কমিশন উপকূলের কয়েকটি উপজেলার সাথে মোংলা উপজেলা পরিষদের নির্বাচন স্থগিত করে। পরবর্তিতে ৯ জুন এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের তারিখ ঘোষণা করা হয়। এদিকে নির্বাচনে গত মধ্যরাত থেকে প্রার্থীদের শেষ মুহুর্তের সব ধরনের প্রচার প্রচারণা শেষ হয়েছে। এখন প্রার্থীরা সবাই  রোববার ভোট অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
এখানে সামুদ্রিক বন্দর, ইপিজেড, শিল্পাঞ্চল, সুন্দরবনের অবস্থান থাকার কারণে অন্য সব উপজেলার চেয়ে মোংলা উপজেলার বিশেষ একটি অবস্থান রয়েছে। এ কারণে এখানকার উপজেলা চেয়ারম্যান পদ বিশেষ একটি গুরুত্ব বহন করে। এ প্রেক্ষিতে মোংলা উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হতে প্রার্থীরা মরিয়া হয়ে থাকেন।
এদিকে মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আবারও দলের মধ্যে বেড়েছে বিভক্তি। নির্বাচন ঘিরে ত্রিমুখী অবস্থানে রয়েছে উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগ। এতে করে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সাধারণ কর্মীরা অনেকটা বিভ্রান্তিতে পড়ছেন। নির্বাচন ঘিরে স্থানীয় আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে রূপ নিয়েছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভক্ত হয়ে পড়ছেন ৩ ভাগে। পরস্পরবিরোধী বক্তব্য দিচ্ছেন একে অপরের বিরুদ্ধে। বিএনপি নির্বাচনে না আসায় আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থীদের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আওয়ামী লীগেরই নেতাকর্মীরা।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক তিনজনই চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হওয়ায় বিভেদ চরম আকার ধারণ করছে। অবশ্য যুবলীগের স্থানীয় অপর এক নেতা এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে পিতার পক্ষে ডামি প্রার্থী হয়েছেন। সব মিলিয়ে তিন ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ছেন স্থানীয় নেতাকর্মীরা। তৃণমূলের এই বিভেদ থেকে বিরোধী দলগুলো ফায়দা নেবে বলে মনে করছেন কেউ কেউ।
নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মোট ৪ জন প্রার্থী অংশ নিয়েছেন। এদের মধ্যে বর্তমান উপজেলা  চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আবু তাহের হাওলাদার (চিংড়ি), ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুব লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইকবাল হোসেন (আনারস), উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদ মোঃ ইব্রাহিম হাওলাদার (দোয়াত কলম) ও উপজেলা যুব লীগের যুগ্ম সম্পাদক সবুজ হাওলাদার (কাপ পিরিচ) প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন।
এ ছাড়া এ নির্বাচনে ৭ জন ভাইস চেয়ারম্যান ও ৩ জন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন। এসব প্রার্থীর বেশীরভাগই আওয়ামী লীগ সমর্থিত। আওয়ামী লীগের দলীয় কোন প্রার্থী না থাকায় এ নির্বাচনে দলের স্থানীয় নেতারাই চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়েছেন। এ কারণে দলীয় স্থানীয় অন্যান্য শীর্ষ নেতারা বিভক্ত হয়ে একেক জন একেক প্রার্থীর পক্ষে সমর্থন দিয়ে নির্বাচনী কাজ করছেন। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহীম হাওলাদারের পক্ষে সরাসরি প্রচার চালাচ্ছেন পৌর মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আ. রহমান, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ইস্রাফিল হাওলাদারসহ অন্য নেতারা।
এছাড়া উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেনের পক্ষে অবস্থান নিয়ে প্রচারে রয়েছেন গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ইদ্রিস আলী ইজারাদার, পৌর যুবলীগের সভাপতি ও পৌর প্যানেল মেয়র কবির হোসেন, সুন্দরবন ইউপি চেয়ারম্যান ইকরাম ইজারাদার, বুড়িরডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান উদয় শংকর বিশ্বাস, পৌরসভার ৮জন কাউন্সিলরসহ অনেকে। আর আবুু তাহের হাওলাদারের নির্বাচনী প্রচারে চিলা ইউপি চেয়ারম্যান গাজী আকবর হোসেন, সুন্দরবন ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান কবির হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ নাসির হাওলাদার, মিঠাখালী ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান মাহমুদ হাসান ছোট মনিসহ আওয়ামী লীগের বেশ সংখ্যক স্থানীয় নেতাকর্মীা তাকে সমর্থন দিচ্ছেন।
এদিকে ভোটের প্রচার প্রচারণায় ৩ প্রার্থীই সমান তালে এগিয়ে রয়েছে। ভোটে আবু তাহের হাওলাদার ও ইকবাল হোসেন এ দুজনের মধ্যে হাড্ডাহাড়ি লড়াইয়ের আভাস পাওয়া গেছে।
মোংলা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ আ. রহমান বলেন, এবারের উপজেলা দলীয় প্রতীক না থাকায় কিছুটা বিরোধ তৈরি হয়েছে সত্যি, তবে নির্বাচনের পর তা আর থাকবে না বলে আশা করি। সংসদ সদস্য বেগম হাবিবুন নাহার বলেন, নির্বাচনী আচরণবিধিতে সংসদ সদস্যদের কোনো প্রার্থীকে সমর্থন দেওয়ার সুযোগ নেই। তাই তিনি কোনো প্রার্থীকে সমর্থন দেননি।
সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান প্রশ্নে নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশন, স্থানীয় প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। যদি কোনো ব্যক্তি, দল বা গোষ্ঠী নির্বাচনের পরিবেশ বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তা প্রতিহত করতে বদ্ধপরিকর। ভোটারদের  রোববার নিজ নিজ কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

মোংলায় প্রচার প্রচারণা শেষ, প্রার্থী সমর্থন নিয়ে আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ দ্বন্ধ চরমে

আপডেট সময় ১১:১৯:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৮ জুন ২০২৪
মাসুদ রানা , মোংলা প্রতিনিধি
দেশের দ্বিতীয় সমুদ্র বন্দরে   ৯ জুন  উপজেলার ভোট। গত ২৯ মে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা থাকলেও ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া বিরাজ করায় নির্বাচন কমিশন উপকূলের কয়েকটি উপজেলার সাথে মোংলা উপজেলা পরিষদের নির্বাচন স্থগিত করে। পরবর্তিতে ৯ জুন এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের তারিখ ঘোষণা করা হয়। এদিকে নির্বাচনে গত মধ্যরাত থেকে প্রার্থীদের শেষ মুহুর্তের সব ধরনের প্রচার প্রচারণা শেষ হয়েছে। এখন প্রার্থীরা সবাই  রোববার ভোট অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
এখানে সামুদ্রিক বন্দর, ইপিজেড, শিল্পাঞ্চল, সুন্দরবনের অবস্থান থাকার কারণে অন্য সব উপজেলার চেয়ে মোংলা উপজেলার বিশেষ একটি অবস্থান রয়েছে। এ কারণে এখানকার উপজেলা চেয়ারম্যান পদ বিশেষ একটি গুরুত্ব বহন করে। এ প্রেক্ষিতে মোংলা উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হতে প্রার্থীরা মরিয়া হয়ে থাকেন।
এদিকে মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আবারও দলের মধ্যে বেড়েছে বিভক্তি। নির্বাচন ঘিরে ত্রিমুখী অবস্থানে রয়েছে উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগ। এতে করে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সাধারণ কর্মীরা অনেকটা বিভ্রান্তিতে পড়ছেন। নির্বাচন ঘিরে স্থানীয় আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে রূপ নিয়েছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভক্ত হয়ে পড়ছেন ৩ ভাগে। পরস্পরবিরোধী বক্তব্য দিচ্ছেন একে অপরের বিরুদ্ধে। বিএনপি নির্বাচনে না আসায় আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থীদের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আওয়ামী লীগেরই নেতাকর্মীরা।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক তিনজনই চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হওয়ায় বিভেদ চরম আকার ধারণ করছে। অবশ্য যুবলীগের স্থানীয় অপর এক নেতা এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে পিতার পক্ষে ডামি প্রার্থী হয়েছেন। সব মিলিয়ে তিন ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ছেন স্থানীয় নেতাকর্মীরা। তৃণমূলের এই বিভেদ থেকে বিরোধী দলগুলো ফায়দা নেবে বলে মনে করছেন কেউ কেউ।
নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মোট ৪ জন প্রার্থী অংশ নিয়েছেন। এদের মধ্যে বর্তমান উপজেলা  চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আবু তাহের হাওলাদার (চিংড়ি), ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুব লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইকবাল হোসেন (আনারস), উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদ মোঃ ইব্রাহিম হাওলাদার (দোয়াত কলম) ও উপজেলা যুব লীগের যুগ্ম সম্পাদক সবুজ হাওলাদার (কাপ পিরিচ) প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন।
এ ছাড়া এ নির্বাচনে ৭ জন ভাইস চেয়ারম্যান ও ৩ জন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন। এসব প্রার্থীর বেশীরভাগই আওয়ামী লীগ সমর্থিত। আওয়ামী লীগের দলীয় কোন প্রার্থী না থাকায় এ নির্বাচনে দলের স্থানীয় নেতারাই চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়েছেন। এ কারণে দলীয় স্থানীয় অন্যান্য শীর্ষ নেতারা বিভক্ত হয়ে একেক জন একেক প্রার্থীর পক্ষে সমর্থন দিয়ে নির্বাচনী কাজ করছেন। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহীম হাওলাদারের পক্ষে সরাসরি প্রচার চালাচ্ছেন পৌর মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আ. রহমান, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ইস্রাফিল হাওলাদারসহ অন্য নেতারা।
এছাড়া উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেনের পক্ষে অবস্থান নিয়ে প্রচারে রয়েছেন গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ইদ্রিস আলী ইজারাদার, পৌর যুবলীগের সভাপতি ও পৌর প্যানেল মেয়র কবির হোসেন, সুন্দরবন ইউপি চেয়ারম্যান ইকরাম ইজারাদার, বুড়িরডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান উদয় শংকর বিশ্বাস, পৌরসভার ৮জন কাউন্সিলরসহ অনেকে। আর আবুু তাহের হাওলাদারের নির্বাচনী প্রচারে চিলা ইউপি চেয়ারম্যান গাজী আকবর হোসেন, সুন্দরবন ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান কবির হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ নাসির হাওলাদার, মিঠাখালী ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান মাহমুদ হাসান ছোট মনিসহ আওয়ামী লীগের বেশ সংখ্যক স্থানীয় নেতাকর্মীা তাকে সমর্থন দিচ্ছেন।
এদিকে ভোটের প্রচার প্রচারণায় ৩ প্রার্থীই সমান তালে এগিয়ে রয়েছে। ভোটে আবু তাহের হাওলাদার ও ইকবাল হোসেন এ দুজনের মধ্যে হাড্ডাহাড়ি লড়াইয়ের আভাস পাওয়া গেছে।
মোংলা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ আ. রহমান বলেন, এবারের উপজেলা দলীয় প্রতীক না থাকায় কিছুটা বিরোধ তৈরি হয়েছে সত্যি, তবে নির্বাচনের পর তা আর থাকবে না বলে আশা করি। সংসদ সদস্য বেগম হাবিবুন নাহার বলেন, নির্বাচনী আচরণবিধিতে সংসদ সদস্যদের কোনো প্রার্থীকে সমর্থন দেওয়ার সুযোগ নেই। তাই তিনি কোনো প্রার্থীকে সমর্থন দেননি।
সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান প্রশ্নে নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশন, স্থানীয় প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। যদি কোনো ব্যক্তি, দল বা গোষ্ঠী নির্বাচনের পরিবেশ বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তা প্রতিহত করতে বদ্ধপরিকর। ভোটারদের  রোববার নিজ নিজ কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
আরো পড়ুন : মোংলায় ১২ কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক