ঢাকা ০৬:৩৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ২১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অচল বরিশাল, কোটা সংস্কারকারীদের ধাওয়ায় পালাল ছাত্রলীগ

কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সর্বাত্মক প্রতিরোধের মুখে অচল হয়ে আছে বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক। শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে বরিশাল নগরীর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকায় সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছে বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা।

মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) বেলা ১১টা থেকে নথুল্লাবাদ গোলচত্বরে সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছে বলে মহানগর পুলিশের এয়ারপোর্ট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এস এম মাকসুদ আলম এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, বেলা সাড়ে ১১টা থেকে শিক্ষার্থীরা গোলচত্বরে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছে। এতে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তবে এ্যাম্বুলেন্সসহ গুরুত্বপূর্ণ যানাবাহন যেতে দেয়া হচ্ছে।

ওসি আরো জানান, শিক্ষার্থীরা শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ করছে। সরকারি যানমাল ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এড়াতে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। বিকেল সাড়ে ৪টায় এরিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ অব্যাহত ছিল।

সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজের আহ্বানে অবরোধ কর্মসূচিতে একাত্মতা প্রকাশ করে অংশ নিয়েছে সরকারি সৈয়দ হাতেম আলী কলেজ, বেসরকারি অমৃত লাল দে মহাবিদ্যালয়, ইনফ্রা পলিটেকনিকসহ কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা।

বিএম কলেজ শিক্ষার্থী ও কোটা আন্দোলনের সমন্বয়ক হুজাইফা রহমান বলেন, নথুল্লাবাদ এলাকায় তাদের অবরোধ কর্মসূচি চলছে। তবে বিএম কলেজ ক্যাম্পাসে কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর একাধিকবার হামলা হয়েছে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। বিএম কলেজ ছাত্রলীগের নেতা এস এম সাউদ জানান, প্রধানমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে কতিপয় শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসে স্লোগান দিচ্ছিল। তাদের ধাওয়া দেয়া হয়েছে।

দুপুর ২টার পর আন্দোলনকারীরা কলেজের ক্যাম্পাস দখলে নেয়। তারা লাঠিসোটা নিয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান করছে বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।

তবে ঘটনাস্থলে থাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) মো: ফজলুল করিম জানিয়েছেন, পরিস্থিতি তাদের নিয়ন্ত্রণে। দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি বলে দাবি করেছেন তিনি।

বিএম কলেজের প্রত্যক্ষদর্শী এক শিক্ষার্থী বলেন, সকালে বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের জিরো পয়েন্ট এলাকায় অবস্থান নেয়। পরে তারা মিছিল বের করলে বিএম কলেজ এস এম সাউদের নেতৃত্বে কথিত ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা হামলা করে। এতে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হয়। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে নগরীর নথুল্লাবাদ এলাকায় অবস্থান নেয়া কোটা সংস্কারের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের কিছু অংশ লাঠিসোটা নিয়ে ক্যাম্পাসে ঢোকে।

তারা ক্যাম্পাসে দেশিয় অস্ত্র নিয়ে অবস্থান নেয়া কথিত ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ধাওয়া দেয়। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা মহাত্মা অশ্বিনী কুমার ছাত্রাবাসে গিয়ে অবস্থান নেয়। কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরাও ওই হলের সামনে অবস্থান নেয়। এর কিছু সময় পর পুরো ক্যাম্পাস দখলে নেয় কোটা সংস্কারে আন্দোলনকারীরা।

উপায় না পেয়ে ক্যাম্পাসের আশপাশে অবস্থান নেয়া কথিত ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা কোটা সংস্কার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে শুরু করে।

কথিত ছাত্রলীগ নেতা এস এম সাউদ জানান, তারা ক্যাম্পাসের অবস্থান করছিলেন। এ সময় কোটা আন্দোলনকারীরা এসে হামলা করেছে। এতে তাদের কয়েকজন আহত হয়েছে। তবে তাদের নাম জানাতে পারেননি সাউদ।

বিএম কলেজ শিক্ষার্থী সাইফুল ইসলাম বলেন, শান্তিপূর্ণ অবস্থানে আমরা আন্দোলন শুরু করার পরপরই ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আমাদের হামলা করে। আমাদের বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। তিনি জানান, আন্দোলনকারীদের মধ্যে অন্তত সাতজন আহত হয়েছে। তারা হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

বরিশাল সদর হাসপাতালের আবাসিক স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মলয় কৃষ্ণ বড়াল জানান, তাদের হাসপাতালে কোনো শিক্ষার্থী চিকিৎসা নেননি। তবে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে কয়েকজন শিক্ষার্থী চিকিৎসা নিয়েছেন বলে তিনি জানতে পেরেছেন।

বিকেল সাড়ে ৪টায় এরিপোর্ট লেখা পর্যন্ত আন্দোলনকারীরা নথুল্লাবাদে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছে। আন্দোলনের কারনে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক এবং নগরীর গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

এদিকে বেলা ১১টার দিকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ ও নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীরা নগরীর আমতলা এলাকায় গিয়ে অবস্থান নিয়ে সড়ক অবরোধ করে। কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে তারা অবরোধ করে। শিক্ষার্থীরা কিছু সময় সড়কে অবরোধ করে ক্যাম্পাসে ফিরে গেছে। বর্তমানে তারা ক্যাম্পাসে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছে।

অপরদিকে কোটা সংস্কার আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগ রেয়েছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের একটি অংশের বিরুদ্ধে। এর প্রতিবাদে ব্যাচ থেকে হামলাকারী শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারের দাবি তুলেন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমন প্রচারণা শুরু করেছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫টি বিভাগের ৪৫টি ব্যাচের শিক্ষার্থীরা।

আরো পড়ুন : কোটা আন্দোলন নিয়ন্ত্রণে ঢাকা, চট্টগ্রাম, বগুড়া ও রাজশাহীতে বিজিবি মোতায়েন

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

অচল বরিশাল, কোটা সংস্কারকারীদের ধাওয়ায় পালাল ছাত্রলীগ

আপডেট সময় ০৭:৪০:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪

কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সর্বাত্মক প্রতিরোধের মুখে অচল হয়ে আছে বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক। শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে বরিশাল নগরীর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকায় সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছে বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা।

মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) বেলা ১১টা থেকে নথুল্লাবাদ গোলচত্বরে সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছে বলে মহানগর পুলিশের এয়ারপোর্ট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এস এম মাকসুদ আলম এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, বেলা সাড়ে ১১টা থেকে শিক্ষার্থীরা গোলচত্বরে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছে। এতে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তবে এ্যাম্বুলেন্সসহ গুরুত্বপূর্ণ যানাবাহন যেতে দেয়া হচ্ছে।

ওসি আরো জানান, শিক্ষার্থীরা শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ করছে। সরকারি যানমাল ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এড়াতে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। বিকেল সাড়ে ৪টায় এরিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ অব্যাহত ছিল।

সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজের আহ্বানে অবরোধ কর্মসূচিতে একাত্মতা প্রকাশ করে অংশ নিয়েছে সরকারি সৈয়দ হাতেম আলী কলেজ, বেসরকারি অমৃত লাল দে মহাবিদ্যালয়, ইনফ্রা পলিটেকনিকসহ কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা।

বিএম কলেজ শিক্ষার্থী ও কোটা আন্দোলনের সমন্বয়ক হুজাইফা রহমান বলেন, নথুল্লাবাদ এলাকায় তাদের অবরোধ কর্মসূচি চলছে। তবে বিএম কলেজ ক্যাম্পাসে কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর একাধিকবার হামলা হয়েছে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। বিএম কলেজ ছাত্রলীগের নেতা এস এম সাউদ জানান, প্রধানমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে কতিপয় শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসে স্লোগান দিচ্ছিল। তাদের ধাওয়া দেয়া হয়েছে।

দুপুর ২টার পর আন্দোলনকারীরা কলেজের ক্যাম্পাস দখলে নেয়। তারা লাঠিসোটা নিয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান করছে বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।

তবে ঘটনাস্থলে থাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) মো: ফজলুল করিম জানিয়েছেন, পরিস্থিতি তাদের নিয়ন্ত্রণে। দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি বলে দাবি করেছেন তিনি।

বিএম কলেজের প্রত্যক্ষদর্শী এক শিক্ষার্থী বলেন, সকালে বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের জিরো পয়েন্ট এলাকায় অবস্থান নেয়। পরে তারা মিছিল বের করলে বিএম কলেজ এস এম সাউদের নেতৃত্বে কথিত ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা হামলা করে। এতে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হয়। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে নগরীর নথুল্লাবাদ এলাকায় অবস্থান নেয়া কোটা সংস্কারের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের কিছু অংশ লাঠিসোটা নিয়ে ক্যাম্পাসে ঢোকে।

তারা ক্যাম্পাসে দেশিয় অস্ত্র নিয়ে অবস্থান নেয়া কথিত ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ধাওয়া দেয়। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা মহাত্মা অশ্বিনী কুমার ছাত্রাবাসে গিয়ে অবস্থান নেয়। কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরাও ওই হলের সামনে অবস্থান নেয়। এর কিছু সময় পর পুরো ক্যাম্পাস দখলে নেয় কোটা সংস্কারে আন্দোলনকারীরা।

উপায় না পেয়ে ক্যাম্পাসের আশপাশে অবস্থান নেয়া কথিত ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা কোটা সংস্কার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে শুরু করে।

কথিত ছাত্রলীগ নেতা এস এম সাউদ জানান, তারা ক্যাম্পাসের অবস্থান করছিলেন। এ সময় কোটা আন্দোলনকারীরা এসে হামলা করেছে। এতে তাদের কয়েকজন আহত হয়েছে। তবে তাদের নাম জানাতে পারেননি সাউদ।

বিএম কলেজ শিক্ষার্থী সাইফুল ইসলাম বলেন, শান্তিপূর্ণ অবস্থানে আমরা আন্দোলন শুরু করার পরপরই ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আমাদের হামলা করে। আমাদের বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। তিনি জানান, আন্দোলনকারীদের মধ্যে অন্তত সাতজন আহত হয়েছে। তারা হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

বরিশাল সদর হাসপাতালের আবাসিক স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মলয় কৃষ্ণ বড়াল জানান, তাদের হাসপাতালে কোনো শিক্ষার্থী চিকিৎসা নেননি। তবে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে কয়েকজন শিক্ষার্থী চিকিৎসা নিয়েছেন বলে তিনি জানতে পেরেছেন।

বিকেল সাড়ে ৪টায় এরিপোর্ট লেখা পর্যন্ত আন্দোলনকারীরা নথুল্লাবাদে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছে। আন্দোলনের কারনে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক এবং নগরীর গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

এদিকে বেলা ১১টার দিকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ ও নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীরা নগরীর আমতলা এলাকায় গিয়ে অবস্থান নিয়ে সড়ক অবরোধ করে। কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে তারা অবরোধ করে। শিক্ষার্থীরা কিছু সময় সড়কে অবরোধ করে ক্যাম্পাসে ফিরে গেছে। বর্তমানে তারা ক্যাম্পাসে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছে।

অপরদিকে কোটা সংস্কার আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগ রেয়েছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের একটি অংশের বিরুদ্ধে। এর প্রতিবাদে ব্যাচ থেকে হামলাকারী শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারের দাবি তুলেন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমন প্রচারণা শুরু করেছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫টি বিভাগের ৪৫টি ব্যাচের শিক্ষার্থীরা।

আরো পড়ুন : কোটা আন্দোলন নিয়ন্ত্রণে ঢাকা, চট্টগ্রাম, বগুড়া ও রাজশাহীতে বিজিবি মোতায়েন