ঢাকা ০৩:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ২০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৫৮ লাখ টাকা নিয়ে পালিয়েছে সদর পিআইও অফিসের রেজাউল

মোঃ হামিদুর রহমান লিমন, বিশেষ প্রতিনিধিঃ
রংপুরের সদর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা অফিসের কার্যসহকারী রেজাউল ইসলামের বিরুদ্ধে ৫৮ লাখ টাকা নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এরমধ্যে রংপুর-৩ আসনের এমপি জিএম কাদেরের বরাদ্দকৃত কাবিখা প্রকল্পের ২৮ এবং প্রকল্প দেয়ার কথা বলে তাজুল ইসলাম মেম্বারের ৩০ লাখ টাকা রয়েছে।
পিআইও অফিস সূত্রে জানা গেছে, কার্যসহকারী রেজাউল ইসলাম অল্প সময়ের মধ্যে জাল জালিয়াতির মাধ্যমে কাবিখা প্রকল্পের ২৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে পালিয়ে গেছে। গত রবিবার থেকে অফিসে আসছে না সে। সদর উপজেলার পিআইও আব্দুল মতিন জানান, কি ভাবে ২৮ লাখ টাকা সে ট্রেজারী থেকে উত্তোলন করল সেটি বের করার জন্য আমরা কাজ করছি। অল্প সময়ের মধ্যে তথ্য পাওয়া যাবে।
তাজুল ইসলাম নামের এক ইউপি সদস্য অভিযোগ করে বলেন, আমাকে প্রকল্প দেয়ার কথা বলে পিআইও অফিসের কার্যসহকারী রেজাউল ইসলাম ৩০ লাখ টাকা নিয়েছে। এখন শুনুছি সে পালাতক।
এ ব্যাপারে কার্যসহকারী রেজাউল ইসলামের মোবাইলে ফোন করা হলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাইম হাসান খান জানান, কার্যসহকারী রেজাউল ইসলামের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

৫৮ লাখ টাকা নিয়ে পালিয়েছে সদর পিআইও অফিসের রেজাউল

আপডেট সময় ০৬:৩০:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ জুলাই ২০২৪
মোঃ হামিদুর রহমান লিমন, বিশেষ প্রতিনিধিঃ
রংপুরের সদর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা অফিসের কার্যসহকারী রেজাউল ইসলামের বিরুদ্ধে ৫৮ লাখ টাকা নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এরমধ্যে রংপুর-৩ আসনের এমপি জিএম কাদেরের বরাদ্দকৃত কাবিখা প্রকল্পের ২৮ এবং প্রকল্প দেয়ার কথা বলে তাজুল ইসলাম মেম্বারের ৩০ লাখ টাকা রয়েছে।
পিআইও অফিস সূত্রে জানা গেছে, কার্যসহকারী রেজাউল ইসলাম অল্প সময়ের মধ্যে জাল জালিয়াতির মাধ্যমে কাবিখা প্রকল্পের ২৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে পালিয়ে গেছে। গত রবিবার থেকে অফিসে আসছে না সে। সদর উপজেলার পিআইও আব্দুল মতিন জানান, কি ভাবে ২৮ লাখ টাকা সে ট্রেজারী থেকে উত্তোলন করল সেটি বের করার জন্য আমরা কাজ করছি। অল্প সময়ের মধ্যে তথ্য পাওয়া যাবে।
তাজুল ইসলাম নামের এক ইউপি সদস্য অভিযোগ করে বলেন, আমাকে প্রকল্প দেয়ার কথা বলে পিআইও অফিসের কার্যসহকারী রেজাউল ইসলাম ৩০ লাখ টাকা নিয়েছে। এখন শুনুছি সে পালাতক।
এ ব্যাপারে কার্যসহকারী রেজাউল ইসলামের মোবাইলে ফোন করা হলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাইম হাসান খান জানান, কার্যসহকারী রেজাউল ইসলামের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আরো পড়ুন : চন্দনপাটে কিশোরীকে ধর্ষনের অভিযোগ