ঢাকা ১০:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫, ২৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়লো

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস বাড়লো। কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে সোমবার (১১ আগস্ট) রাতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

এর আগে গত ১২ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। প্রতিবেদন দাখিলের জন্য কমিশনকে ছয় মাস সময় দেওয়া হয়। সেই সময় শেষ হচ্ছে আগামী ১৫ আগস্ট।

ছয় সংস্কার কমিশনের সুপারিশগুলো বিবেচনা ও গ্রহণের জন্য এই কমিশনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।

ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ। এছাড়া সদস্য হিসেবে রয়েছেন- জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ইফতেখারুজ্জামান।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কাজ শুরু করে। কমিশন নির্বাচনকে সামনে রেখে পুলিশের কার্যক্রমসহ, নির্বাচন ব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, বিচার বিভাগ এবং দুর্নীতি দমন বিষয়ে সংস্কারের জন্য গঠিত কমিশনগুলোর সুপারিশ বিবেচনা ও গ্রহণের জন্য জাতীয় ঐকমত্য গঠনের জন্য রাজনৈতিক দল ও শক্তিগুলোর সঙ্গে আলোচনা করছে এবং এ বিষয়ে পদক্ষেপের সুপারিশ করবে।

এই কমিশনের সাচিবিক দায়িত্ব পালন করছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়।

বাংলাদেশ-মালয়েশিয়ার মধ্যে পাঁচ সমঝোতা স্মারক ও তিন নোট বিনিময়

ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

জনপ্রিয় সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়লো

আপডেট সময় ১০:৩৪:৫৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস বাড়লো। কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে সোমবার (১১ আগস্ট) রাতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

এর আগে গত ১২ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। প্রতিবেদন দাখিলের জন্য কমিশনকে ছয় মাস সময় দেওয়া হয়। সেই সময় শেষ হচ্ছে আগামী ১৫ আগস্ট।

ছয় সংস্কার কমিশনের সুপারিশগুলো বিবেচনা ও গ্রহণের জন্য এই কমিশনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।

ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ। এছাড়া সদস্য হিসেবে রয়েছেন- জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ইফতেখারুজ্জামান।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কাজ শুরু করে। কমিশন নির্বাচনকে সামনে রেখে পুলিশের কার্যক্রমসহ, নির্বাচন ব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, বিচার বিভাগ এবং দুর্নীতি দমন বিষয়ে সংস্কারের জন্য গঠিত কমিশনগুলোর সুপারিশ বিবেচনা ও গ্রহণের জন্য জাতীয় ঐকমত্য গঠনের জন্য রাজনৈতিক দল ও শক্তিগুলোর সঙ্গে আলোচনা করছে এবং এ বিষয়ে পদক্ষেপের সুপারিশ করবে।

এই কমিশনের সাচিবিক দায়িত্ব পালন করছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়।

বাংলাদেশ-মালয়েশিয়ার মধ্যে পাঁচ সমঝোতা স্মারক ও তিন নোট বিনিময়