ঢাকা ০৬:২৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
সাইবার নিরাপত্তাসহ সকল কালো আইন অবশ্যই বাতিল হবে : আসিফ নজরুল ১০ বছর পর বিশ্বকাপে জয় পেল বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল টাইম ম্যাগাজিনের উদীয়মান ১০০ বিশ্বনেতার তালিকায় নাহিদ ইসলাম সরকারের সর্বত্র শেখ হাসিনার ভূতরা সক্রিয় : রিজভী শেখ হাসিনা দেশের বাইরে বসে এখনও ষড়যন্ত্র করছেন : শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী ১০ কোটিতে ডিসি নিয়োগ, কেলেঙ্কারির স্ক্রিনশট ফাঁস ড. ইউনূসের ৬৬৬ কোটি টাকা করের রায়ে বিব্রত হাইকোর্ট, নথি গেলো প্রধান বিচারপতির কাছে দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ৮ নির্দেশনা জামিন পেলেন মাহমুদুর রহমান অস্কারে লড়তে যাচ্ছে বাংলাদেশের যে সিনেমা

সাকিব-শিশিরের ব্যাংক হিসাব তলব

ক্রিকেটার ও সাবেক সংসদ সদস্য সাকিব আল হাসান, তাঁর স্ত্রী উম্মে আহমেদ শিশিরসহ সাতজনের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট-বিএফআইইউ। আরও যাদের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চাওয়া হয়েছে তারা হলেন-আবুল কালাম মাদবর, নাজমুল বাশার খান, মোহাম্মদ বাশার, কনিকা আফরোজ ও কাজী সাদিয়া হাসান।

আজ বুধবার (২ অক্টোবর) এক চিঠিতে বিএফআইইউ পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের নাম, কোম্পানি বা সংগঠনের নামে থাকা বিভিন্ন হিসাবের তথ্য দিতে বলেছে। সাকিব আল হাসান মাগুরা-১ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। কয়েকদিন আগে প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের দাম নিয়ে কারসাজির দায়ে সাকিব আল হাসানকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি।

জানা গেছে, সাকিবের পুঁজিবাজারে কারসাজি ও আর্থিক অনিয়ম খতিয়ে দেখতে এ চিঠি দেওয়া হয়েছে। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি প্যারামাউন্ট ইনস্যুরেন্সের শেয়ার নিয়ে কারসাজি করে সিকিউরিটিজ আইন ভঙ্গ করায় ৪ সেপ্টেম্বর বিএসইসি সাকিবকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করে। ওই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে আবুল খায়ের হিরুকে জরিমানা করা হয় ২৫ লাখ টাকা। শেয়ার কারসাজির অভিযোগে হিরুর ব্যাংক হিসাব ২০ আগস্ট থেকে জব্দ রয়েছে।

আরও যাদের ব্যাংক হিসাব চাওয়া হয়েছে তারা হলেন- আবুল খায়ের হিরুর বাবা আবুল কালাম মাদবর, হিরুর ভাই মোহাম্মদ বাশার, বোন কণিকা আফরোজ ও ব্যবসায়ী মো. নাজমুল বাশার খানের ব্যক্তিগত ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়ে চিঠি দেয় বিএফআইইউ।

রেস্টুরেন্টের ব্যবসার মাধ্যমে সাকিবের ব্যবসায় হাতেখড়ি হয়। এরপর পুঁজিবাজার, বিদ্যুৎকেন্দ্র, প্রসাধনী, ট্রাভেল এজেন্সি, হোটেল, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট, কাঁকড়া ও কুঁচের খামারসহ বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করেন তিনি। সব শেষ যুক্ত হন ফুটওয়্যার ও ই-কমার্স ব্যবসায়। মোনার্ক মার্ট সাকিবের ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান।

আরো পড়ুন : সাকিব আল হাসানের ব্যাংক হিসাব তলব

ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

বিশেষ প্রশিক্ষণে ২১ দেশের সেনাবাহিনীর ৭৫ কর্মকর্তার সুন্দরবন সফর

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

সাকিব-শিশিরের ব্যাংক হিসাব তলব

আপডেট সময় ০৯:১৬:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ অক্টোবর ২০২৪

ক্রিকেটার ও সাবেক সংসদ সদস্য সাকিব আল হাসান, তাঁর স্ত্রী উম্মে আহমেদ শিশিরসহ সাতজনের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট-বিএফআইইউ। আরও যাদের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চাওয়া হয়েছে তারা হলেন-আবুল কালাম মাদবর, নাজমুল বাশার খান, মোহাম্মদ বাশার, কনিকা আফরোজ ও কাজী সাদিয়া হাসান।

আজ বুধবার (২ অক্টোবর) এক চিঠিতে বিএফআইইউ পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের নাম, কোম্পানি বা সংগঠনের নামে থাকা বিভিন্ন হিসাবের তথ্য দিতে বলেছে। সাকিব আল হাসান মাগুরা-১ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। কয়েকদিন আগে প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের দাম নিয়ে কারসাজির দায়ে সাকিব আল হাসানকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি।

জানা গেছে, সাকিবের পুঁজিবাজারে কারসাজি ও আর্থিক অনিয়ম খতিয়ে দেখতে এ চিঠি দেওয়া হয়েছে। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি প্যারামাউন্ট ইনস্যুরেন্সের শেয়ার নিয়ে কারসাজি করে সিকিউরিটিজ আইন ভঙ্গ করায় ৪ সেপ্টেম্বর বিএসইসি সাকিবকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করে। ওই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে আবুল খায়ের হিরুকে জরিমানা করা হয় ২৫ লাখ টাকা। শেয়ার কারসাজির অভিযোগে হিরুর ব্যাংক হিসাব ২০ আগস্ট থেকে জব্দ রয়েছে।

আরও যাদের ব্যাংক হিসাব চাওয়া হয়েছে তারা হলেন- আবুল খায়ের হিরুর বাবা আবুল কালাম মাদবর, হিরুর ভাই মোহাম্মদ বাশার, বোন কণিকা আফরোজ ও ব্যবসায়ী মো. নাজমুল বাশার খানের ব্যক্তিগত ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়ে চিঠি দেয় বিএফআইইউ।

রেস্টুরেন্টের ব্যবসার মাধ্যমে সাকিবের ব্যবসায় হাতেখড়ি হয়। এরপর পুঁজিবাজার, বিদ্যুৎকেন্দ্র, প্রসাধনী, ট্রাভেল এজেন্সি, হোটেল, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট, কাঁকড়া ও কুঁচের খামারসহ বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করেন তিনি। সব শেষ যুক্ত হন ফুটওয়্যার ও ই-কমার্স ব্যবসায়। মোনার্ক মার্ট সাকিবের ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান।

আরো পড়ুন : সাকিব আল হাসানের ব্যাংক হিসাব তলব