ঢাকা ১০:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে ক্রেতা হিসেবে আমি নিজেও চাপে আছি: খাদ্য উপদেষ্টা শিল্পপতি প্রেমিককে ৭ টুকরা করেন কথিত প্রেমিকা রুমা কটিয়াদীতে সেনাবাহিনীর হাতে মাদক সম্রাট আনুসহ আটক ৩ রাজনৈতিক বলয় থেকে কবে মুক্তি পাবে দুদক? মন্ত্রীর একক সিদ্ধান্ত,কুইক রেন্টালে দায়মুক্তির বিধান অবৈধ: হাইকোর্ট গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়ার পরিবারের পাশে তামিম ইকবাল হাজী সেলিম পুত্রের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ সংস্কারের গতির ওপর বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন নির্ভর করছে: প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের চায়ের আমন্ত্রণে বিএনপি নেতারা প্রত্যাবর্তনের গল্প লেখা হলো না বাংলাদেশের

নির্বাচনের সময় নিয়ে কাটছে না অনিশ্চয়তা,কি ইঙ্গিত দিচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার

বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনের সময় নিয়ে কাটছে না অনিশ্চয়তা। তবে ড. মোহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার ইঙ্গিত দিচ্ছে নির্বাচন আয়োজন করতে এক বছরেরও বেশি সময় লাগতে পারে।

মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার বিশেষ প্রতিবেদনে এমন তথ্য তুলে ধরে বলা হয়, আগামী ৩১ ডিসেম্বর মধ্যে ছয়টি কমিশনকে সংস্কার প্রস্তাব জমা দিতে বলা হয়েছে। ভারত ও পাকিস্তানের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্কও বিবেচনাধীন রয়েছে। এই সবকিছুই ইঙ্গিত দিচ্ছে যে নির্বাচন আয়োজন করতে অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরেরও বেশি সময় লাগতে পারে।

প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের দপ্তরের প্রতিনিধিত্বকারী প্রেস সেক্রেটারি শফিকুল আলম বলেন, (নির্বাচনের) এখনও কোন টাইমলাইন তৈরি করা হয়নি। তিনি ইঙ্গিত দেন, ছয়টি কমিশনের (সংস্কার প্রস্তাব জমা দিয়ে কাজ শেষ হওয়ার) পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নির্বাচনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো অবস্থানে থাকবে।

এই ৬টি সংস্কার কমিশন আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন জমা দেবে। কমিশনগুলোকে সংবিধান, দুর্নীতিবিরোধী বিষয়, নির্বাচন কমিশন, পুলিশ প্রশাসন, বিচার বিভাগ এবং জনপ্রশাসনে সংস্কারের পরামর্শ দেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বাস্তবসম্মত টাইমলাইন কী হতে পারে সে বিষয়ে বারবার প্রশ্নের পর শফিকুল আলম ইঙ্গিত দিয়েছেন, (নির্বাচনের) প্রস্তুতির জন্য ৬ মাস খুব কম সময় হবে। আবার দুই বছর অনেক দীর্ঘ। এক বছর এটি (নির্বাচন) অনুষ্ঠিত করার জন্য কিছুটা কম সময়। তবে অবশ্যই দুই বছরের মধ্যে এটা কার্যকর হবে।

এতে আরও বলা হয় (সূত্র অনুসারে), আওয়ামী লীগ সরকার গত তিন মেয়াদে নির্বাচন পরিচালনা করে ক্ষমতায় এসেছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলসহ অন্যান্য কয়েকটি দল নির্বাচন বর্জন করেছে। পরবর্তী নির্বাচনে শেখ হাসিনার দলকে (আওয়ামী লীগ) নির্বাচন প্রক্রিয়ার বাইরে দেখা যেতেও পারে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের সাথে সম্পর্কের উন্নতির জন্য ইউনূস সরকার পরবর্তী আন্তর্জাতিক ফোরামে নরেন্দ্র মোদির সাথে আলোচনার সম্ভাবনা দেখছেন, যেখানে দুই নেতাই যোগ দিতে পারেন। সামনে থাইল্যান্ডে বিমসটেক হওয়ার কথা, যার তারিখ এখনও ঘোষণা করা হয়নি। পাকিস্তানের সাথে সম্পর্কের উন্নয়ন সার্ক পুনর্গঠনের মাধ্যমে হতে পারে।

 

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ভারতের সাথে সম্পর্কের প্রসঙ্গে একটি প্রশ্নের জবাবে শফিকুল আলম বলেছেন, দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক মিথস্ক্রিয়া অক্ষত থাকবে।

আনুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থা কী? বাংলাদেশে এই পদ্ধতিতে নির্বাচন সম্ভব?

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশের নতুন সম্ভাবনা দেখছেন বিনোদ খোসলা

নির্বাচনে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা

ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

নির্বাচনের সময় নিয়ে কাটছে না অনিশ্চয়তা,কি ইঙ্গিত দিচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার

আপডেট সময় ০১:৩৯:১৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪

বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনের সময় নিয়ে কাটছে না অনিশ্চয়তা। তবে ড. মোহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার ইঙ্গিত দিচ্ছে নির্বাচন আয়োজন করতে এক বছরেরও বেশি সময় লাগতে পারে।

মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার বিশেষ প্রতিবেদনে এমন তথ্য তুলে ধরে বলা হয়, আগামী ৩১ ডিসেম্বর মধ্যে ছয়টি কমিশনকে সংস্কার প্রস্তাব জমা দিতে বলা হয়েছে। ভারত ও পাকিস্তানের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্কও বিবেচনাধীন রয়েছে। এই সবকিছুই ইঙ্গিত দিচ্ছে যে নির্বাচন আয়োজন করতে অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরেরও বেশি সময় লাগতে পারে।

প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের দপ্তরের প্রতিনিধিত্বকারী প্রেস সেক্রেটারি শফিকুল আলম বলেন, (নির্বাচনের) এখনও কোন টাইমলাইন তৈরি করা হয়নি। তিনি ইঙ্গিত দেন, ছয়টি কমিশনের (সংস্কার প্রস্তাব জমা দিয়ে কাজ শেষ হওয়ার) পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নির্বাচনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো অবস্থানে থাকবে।

এই ৬টি সংস্কার কমিশন আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন জমা দেবে। কমিশনগুলোকে সংবিধান, দুর্নীতিবিরোধী বিষয়, নির্বাচন কমিশন, পুলিশ প্রশাসন, বিচার বিভাগ এবং জনপ্রশাসনে সংস্কারের পরামর্শ দেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বাস্তবসম্মত টাইমলাইন কী হতে পারে সে বিষয়ে বারবার প্রশ্নের পর শফিকুল আলম ইঙ্গিত দিয়েছেন, (নির্বাচনের) প্রস্তুতির জন্য ৬ মাস খুব কম সময় হবে। আবার দুই বছর অনেক দীর্ঘ। এক বছর এটি (নির্বাচন) অনুষ্ঠিত করার জন্য কিছুটা কম সময়। তবে অবশ্যই দুই বছরের মধ্যে এটা কার্যকর হবে।

এতে আরও বলা হয় (সূত্র অনুসারে), আওয়ামী লীগ সরকার গত তিন মেয়াদে নির্বাচন পরিচালনা করে ক্ষমতায় এসেছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলসহ অন্যান্য কয়েকটি দল নির্বাচন বর্জন করেছে। পরবর্তী নির্বাচনে শেখ হাসিনার দলকে (আওয়ামী লীগ) নির্বাচন প্রক্রিয়ার বাইরে দেখা যেতেও পারে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের সাথে সম্পর্কের উন্নতির জন্য ইউনূস সরকার পরবর্তী আন্তর্জাতিক ফোরামে নরেন্দ্র মোদির সাথে আলোচনার সম্ভাবনা দেখছেন, যেখানে দুই নেতাই যোগ দিতে পারেন। সামনে থাইল্যান্ডে বিমসটেক হওয়ার কথা, যার তারিখ এখনও ঘোষণা করা হয়নি। পাকিস্তানের সাথে সম্পর্কের উন্নয়ন সার্ক পুনর্গঠনের মাধ্যমে হতে পারে।

 

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ভারতের সাথে সম্পর্কের প্রসঙ্গে একটি প্রশ্নের জবাবে শফিকুল আলম বলেছেন, দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক মিথস্ক্রিয়া অক্ষত থাকবে।

আনুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থা কী? বাংলাদেশে এই পদ্ধতিতে নির্বাচন সম্ভব?

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশের নতুন সম্ভাবনা দেখছেন বিনোদ খোসলা

নির্বাচনে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা