ঢাকা ১২:২৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২৫, ২৫ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হানিমুনে তাহসান-রোজা দম্পতি

নতুন বছরের শুরুতেই বিয়ে করেছেন জনপ্রিয় গায়ক অভিনেতা তাহসান খান। শনিবার (৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় মেকওভার আর্টিস্ট রোজা আহমেদের গলায় মালা দিয়েছেন তিনি। পারিবারিক আয়োজনেই সম্পন্ন হয়েছে তাহসান-রোজার বিয়ে।

বিয়ে সম্পন্ন হলেও বিনোদন অঙ্গন থেকে শুরু করে নেট পাড়ায় তাহসান ও রোজার বিয়ে নিয়ে আলোচনা এখনো তুঙ্গে। সামাজিক পাতায় চোখ রাখলেই এ উন্মাদনার প্রমাণ মিলছে। গায়ক তাহসান ও রোজা আহমেদের বিয়ের ছবি ঘুরছে হাজারো পোস্টে। শুভকামনার বন্যার সঙ্গে চলছে নানা কৌতূহল। সবচেয়ে বেশি কৌতূহল—হানিমুনে কোথায় যাচ্ছেন তাহসান-রোজা দম্পতি।

তাহসান-ভক্তদের জন্য খবর হলো, আজ মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) সকালে হানিমুনের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছেড়েছেন তাহসান ও রোজা। যদিও তারা ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে অত বিস্তারিত কিছু জানাচ্ছেন না। তবে তাহসানের ঘনিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আজই হানিমুনের উদ্দেশ্যে গেছেন তাহসান-রোজা। একটি সূত্র থেকে জানা গেছে, আজ সকালে ৮টা ৫৫ মিনিটে দেশের একটি এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে মালদ্বীপে গেছেন তারা। সেখানেই কাটবে তাদের হানিমুনের অধ্যায়।

এই সময়ের জনপ্রিয় গায়ক তাহসান শুধু বিয়ে নিয়েই ব্যস্ত নন, সমানতালে সামলাচ্ছেন নিজের সৃজনশীল কাজও। বিয়ের দুই দিনের মাথায় নিয়ে এলেন নতুন গান ‘একা ঘর আমার’। তাহসানের লেখা, সুরও তাঁর। কণ্ঠে তাঁর সঙ্গে রয়েছেন সিঁথি সাহা। অনুপম রেকর্ডিং মিডিয়ার ব্যানারে গানটি প্রকাশ পেল গতকাল সোমবার। এ উপলক্ষে সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি রেস্তোরাঁয় আয়োজন করা হয় প্রকাশনা অনুষ্ঠানের। সেখানে হলুদ পাঞ্জাবিতে হাজির হন তাহসান।

অনুষ্ঠানে নতুন গান নিয়ে তাহসান বলেন, ‘গানটা স্যাড ব্যালাড জনরার। আমি তো গত ২০-২২ বছর ধরে স্যাড ব্যালাড গানের জন্যই আপনাদের ভালোবাসা পেয়েছি বেশি। অনেক জনরার গানই করেছি। কিন্তু স্যাড ব্যালাড আমার স্বকীয় ধারাই বলা যায়। প্রেমের কোন অংশটা নিয়ে গান লেখা হয়নি, সে রকম একটা অংশ খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছি এ গানে। যখন একটা মানুষ আরেকটা মানুষের প্রেমে পড়ে যায়, তখন অনেক প্রত্যাশা থাকে। প্রত্যাশা পূরণ না হলে কষ্ট আসে। কিন্তু এমনও তো হয়, আপনি যাকে ভালোবাসেন, তার দেওয়া কষ্টটা আপনি পুষে রাখছেন। কষ্টে চুরমার হয়ে যাচ্ছেন, কিন্তু সেই ভালোবাসা থেকে মুখ ফেরাতে পারছেন না। একটা মানুষকে ভালোও বাসি, একই সঙ্গে ঘৃণাও করি—এ রকম একটা অনুভূতি থেকে গানটা লেখা।’

ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

হানিমুনে তাহসান-রোজা দম্পতি

আপডেট সময় ১২:৪৮:০১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারী ২০২৫

নতুন বছরের শুরুতেই বিয়ে করেছেন জনপ্রিয় গায়ক অভিনেতা তাহসান খান। শনিবার (৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় মেকওভার আর্টিস্ট রোজা আহমেদের গলায় মালা দিয়েছেন তিনি। পারিবারিক আয়োজনেই সম্পন্ন হয়েছে তাহসান-রোজার বিয়ে।

বিয়ে সম্পন্ন হলেও বিনোদন অঙ্গন থেকে শুরু করে নেট পাড়ায় তাহসান ও রোজার বিয়ে নিয়ে আলোচনা এখনো তুঙ্গে। সামাজিক পাতায় চোখ রাখলেই এ উন্মাদনার প্রমাণ মিলছে। গায়ক তাহসান ও রোজা আহমেদের বিয়ের ছবি ঘুরছে হাজারো পোস্টে। শুভকামনার বন্যার সঙ্গে চলছে নানা কৌতূহল। সবচেয়ে বেশি কৌতূহল—হানিমুনে কোথায় যাচ্ছেন তাহসান-রোজা দম্পতি।

তাহসান-ভক্তদের জন্য খবর হলো, আজ মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) সকালে হানিমুনের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছেড়েছেন তাহসান ও রোজা। যদিও তারা ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে অত বিস্তারিত কিছু জানাচ্ছেন না। তবে তাহসানের ঘনিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আজই হানিমুনের উদ্দেশ্যে গেছেন তাহসান-রোজা। একটি সূত্র থেকে জানা গেছে, আজ সকালে ৮টা ৫৫ মিনিটে দেশের একটি এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে মালদ্বীপে গেছেন তারা। সেখানেই কাটবে তাদের হানিমুনের অধ্যায়।

এই সময়ের জনপ্রিয় গায়ক তাহসান শুধু বিয়ে নিয়েই ব্যস্ত নন, সমানতালে সামলাচ্ছেন নিজের সৃজনশীল কাজও। বিয়ের দুই দিনের মাথায় নিয়ে এলেন নতুন গান ‘একা ঘর আমার’। তাহসানের লেখা, সুরও তাঁর। কণ্ঠে তাঁর সঙ্গে রয়েছেন সিঁথি সাহা। অনুপম রেকর্ডিং মিডিয়ার ব্যানারে গানটি প্রকাশ পেল গতকাল সোমবার। এ উপলক্ষে সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি রেস্তোরাঁয় আয়োজন করা হয় প্রকাশনা অনুষ্ঠানের। সেখানে হলুদ পাঞ্জাবিতে হাজির হন তাহসান।

অনুষ্ঠানে নতুন গান নিয়ে তাহসান বলেন, ‘গানটা স্যাড ব্যালাড জনরার। আমি তো গত ২০-২২ বছর ধরে স্যাড ব্যালাড গানের জন্যই আপনাদের ভালোবাসা পেয়েছি বেশি। অনেক জনরার গানই করেছি। কিন্তু স্যাড ব্যালাড আমার স্বকীয় ধারাই বলা যায়। প্রেমের কোন অংশটা নিয়ে গান লেখা হয়নি, সে রকম একটা অংশ খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছি এ গানে। যখন একটা মানুষ আরেকটা মানুষের প্রেমে পড়ে যায়, তখন অনেক প্রত্যাশা থাকে। প্রত্যাশা পূরণ না হলে কষ্ট আসে। কিন্তু এমনও তো হয়, আপনি যাকে ভালোবাসেন, তার দেওয়া কষ্টটা আপনি পুষে রাখছেন। কষ্টে চুরমার হয়ে যাচ্ছেন, কিন্তু সেই ভালোবাসা থেকে মুখ ফেরাতে পারছেন না। একটা মানুষকে ভালোও বাসি, একই সঙ্গে ঘৃণাও করি—এ রকম একটা অনুভূতি থেকে গানটা লেখা।’