ঢাকা ০২:২৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ২৬ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মিরাজের সেঞ্চুরি মিস, জয়ের জন্য প্রোটিয়াদের দরকার ১০৬

বিকেলের শেষটা হয়েছিল একটু একটু আশা নিয়ে। কিন্তু চতুর্থ দিনের সকালেই হতাশা।প্রথম ওভারেই নেই নাঈম হাসান। এরপরের রোমাঞ্চ কেবল এটা নিয়েই, মেহেদী হাসান মিরাজ সেঞ্চুরি করতে পারেন কি না। সেটা তিনি পারেননি, বাংলাদেশ অবশ্য লক্ষ্য দিতে পেরেছে একশ রানের বেশি।
মিরপুরে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা। এই ম্যাচে জয়ের জন্য প্রোটিয়াদের সামনে ১০৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে বাংলাদেশ। শুরুতে ব্যাট করে ১০৬ রানে অলআউট হয়ে যায় স্বাগতিকরা, এরপর দক্ষিণ আফ্রিকা করে ৩০৮ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশ অলআউট হয়েছে ৩০৭ রানে।

আগের দিন আলোক স্বল্পতার কারণে না পারলেও চতুর্থ দিনের শুরুতেই নতুন বল নেয় দক্ষিণ আফ্রিকা। অনুমতিভাবেই বোলিংয়ে আসেন কাগিসো রাবাদা। তৃতীয় বলে গিয়ে স্ট্রাইক পান নাঈম হাসান। প্রথম বলেই তিনি হয়ে যান এলবিডব্লিউ।

২৯ বলে ১৬ রান করা নাঈমকে ফিরিয়ে টেস্টে নিজের ১৫তম ফাইফার পূর্ণ করেন রাবাদা। নাঈমের বিদায়ের পর উইকেটে আসেন তাইজুল ইসলাম। তাকে নিয়ে শুরু হয় মিরাজের সেঞ্চুরি পাওয়ার লড়াই। মুল্ডারের ওভারে একটি চার হাঁকিয়ে আশাও জাগান তাইজুল।

কিন্তু লম্বা সময় মিরাজের সঙ্গী হতে পারেননি। ৭ বলে ৭ রান করে দ্বিতীয় স্লিপে থাকা স্টাবসের হাতে ক্যাচ দেন মুল্ডারের বলে। তাইজুলের বিদায়ের সময় মিরাজের রান ছিল ৯৭।

তাকে কয়েকবার স্ট্রাইকও এনে শেষ ব্যাটার হাসান মাহমুদ। কিন্তু মিরাজের ছিল বেশি তাড়াহুড়ো। সেঞ্চুরির জন্য মরিয়া মিরাজ শেষ অবধি ৯৭ রানেই ক্যাচ দেন স্লিপে। রাবাদা পান তার ষষ্ঠ উইকেট।

মিরাজের ফিফটিতে, লিডের খুব কাছে বাংলাদেশ

ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

মিরাজের সেঞ্চুরি মিস, জয়ের জন্য প্রোটিয়াদের দরকার ১০৬

আপডেট সময় ১১:১০:৪২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪

বিকেলের শেষটা হয়েছিল একটু একটু আশা নিয়ে। কিন্তু চতুর্থ দিনের সকালেই হতাশা।প্রথম ওভারেই নেই নাঈম হাসান। এরপরের রোমাঞ্চ কেবল এটা নিয়েই, মেহেদী হাসান মিরাজ সেঞ্চুরি করতে পারেন কি না। সেটা তিনি পারেননি, বাংলাদেশ অবশ্য লক্ষ্য দিতে পেরেছে একশ রানের বেশি।
মিরপুরে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা। এই ম্যাচে জয়ের জন্য প্রোটিয়াদের সামনে ১০৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে বাংলাদেশ। শুরুতে ব্যাট করে ১০৬ রানে অলআউট হয়ে যায় স্বাগতিকরা, এরপর দক্ষিণ আফ্রিকা করে ৩০৮ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশ অলআউট হয়েছে ৩০৭ রানে।

আগের দিন আলোক স্বল্পতার কারণে না পারলেও চতুর্থ দিনের শুরুতেই নতুন বল নেয় দক্ষিণ আফ্রিকা। অনুমতিভাবেই বোলিংয়ে আসেন কাগিসো রাবাদা। তৃতীয় বলে গিয়ে স্ট্রাইক পান নাঈম হাসান। প্রথম বলেই তিনি হয়ে যান এলবিডব্লিউ।

২৯ বলে ১৬ রান করা নাঈমকে ফিরিয়ে টেস্টে নিজের ১৫তম ফাইফার পূর্ণ করেন রাবাদা। নাঈমের বিদায়ের পর উইকেটে আসেন তাইজুল ইসলাম। তাকে নিয়ে শুরু হয় মিরাজের সেঞ্চুরি পাওয়ার লড়াই। মুল্ডারের ওভারে একটি চার হাঁকিয়ে আশাও জাগান তাইজুল।

কিন্তু লম্বা সময় মিরাজের সঙ্গী হতে পারেননি। ৭ বলে ৭ রান করে দ্বিতীয় স্লিপে থাকা স্টাবসের হাতে ক্যাচ দেন মুল্ডারের বলে। তাইজুলের বিদায়ের সময় মিরাজের রান ছিল ৯৭।

তাকে কয়েকবার স্ট্রাইকও এনে শেষ ব্যাটার হাসান মাহমুদ। কিন্তু মিরাজের ছিল বেশি তাড়াহুড়ো। সেঞ্চুরির জন্য মরিয়া মিরাজ শেষ অবধি ৯৭ রানেই ক্যাচ দেন স্লিপে। রাবাদা পান তার ষষ্ঠ উইকেট।

মিরাজের ফিফটিতে, লিডের খুব কাছে বাংলাদেশ