ঢাকা ০৫:৪৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চাঁদাবাজের কবলে সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী কাউসার

এ এম শহিদ উল্যাহ খাঁন কাউসার

চাঁদাবাজের কবলে পড়েছেন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী এ এম শহিদ উল্যাহ খাঁন কাউসার। গত ২/৯/২৫ইং তারিখে রাজধানী ঢাকার কদমতলী থানাধীন মেরাজগনের সুফিয়া হাসপাতালের সামনে রাত সাড়ে এগারটায় তিনি চাঁদাবাজদের কবলে পড়েন। বিষয়টি নিয়ে গত ০৬/৯/২৫ইং তারিখে ভুক্তভোগী কদমতলী থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ০২/৯/২৫ইং তারিখে কাউসার কদমতলী থানাধীন মেরাজগনেরর সুফিয়া হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। এ সময় আশিক বাবু, পিতা- মোকসেদ সিকদার, ঠিকানা- মুজাহিদনগর, থানা-কদমতলী, ঢাকা- ৭/৮ জন ব্যক্তিকে সাথে নিয়ে কাউসারের নিকট ১৫ লক্ষ টাকা দাবি করেন। এ বিষয় বাদী কাউসার কিসের টাকা পান জানতে চাইলে তারা বলেন, টাকা পাই, দিতে হবে। জবাবে কাউসার বলেন, আমার কাছে কোন টাকা আপনার পাওনা নাই। যদি পেয়ে থাকেন, তাহলে প্রমাণ নিয়ে আসেন, আমি টাকা দিয়ে দিবো। উত্তরে বিবাদী আশিক বাবু উত্তেজিত হয়ে টাকার জন্য প্রবল চাপ প্রয়োগ করেন। এবং বলেন টাকা না দিলে পরিণাম ফল খারাপ হবে। এছাড়া তিনি বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখান। পরবর্তীতে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এলে আশিক বাবু দলবল নিয়ে সটকে পড়েন।

এ বিষয়ে বাদী এ এম শহিদ উল্যাহ খাঁন কাউসার বলেন, ওরা চাঁদাবাজ। চাঁদাবাজি করতেই আমার কাছে এসেছিল। বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে গেছে। বিষয়টি নিয়ে বর্তমানে বেশ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। বাধ্য হয়ে থানায় অভিযোগ দায়ে করেছি।

এ বিষয়ে বিবাদী আশিক বাবু বলেন, অভিযোগের বিষয়টি সঠিক না। অন্য একজন লোক তার নিকট ১৫ লক্ষ টাকা পায়। সেটার বিষয়েই তার সাথে কথা হয়েছে। এর বেশি কিছু না।

এ বিষয়ে অভিযোগের তদন্তকারী কর্মকর্তা কদমতলী থানার এসআই রনি বলেন, বিষয়টি এখনো তদন্তাধীন। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কিছু বলা যাবে না।

ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

চাঁদাবাজের কবলে সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী কাউসার

আপডেট সময় ০১:০২:৪৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫

চাঁদাবাজের কবলে পড়েছেন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী এ এম শহিদ উল্যাহ খাঁন কাউসার। গত ২/৯/২৫ইং তারিখে রাজধানী ঢাকার কদমতলী থানাধীন মেরাজগনের সুফিয়া হাসপাতালের সামনে রাত সাড়ে এগারটায় তিনি চাঁদাবাজদের কবলে পড়েন। বিষয়টি নিয়ে গত ০৬/৯/২৫ইং তারিখে ভুক্তভোগী কদমতলী থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ০২/৯/২৫ইং তারিখে কাউসার কদমতলী থানাধীন মেরাজগনেরর সুফিয়া হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। এ সময় আশিক বাবু, পিতা- মোকসেদ সিকদার, ঠিকানা- মুজাহিদনগর, থানা-কদমতলী, ঢাকা- ৭/৮ জন ব্যক্তিকে সাথে নিয়ে কাউসারের নিকট ১৫ লক্ষ টাকা দাবি করেন। এ বিষয় বাদী কাউসার কিসের টাকা পান জানতে চাইলে তারা বলেন, টাকা পাই, দিতে হবে। জবাবে কাউসার বলেন, আমার কাছে কোন টাকা আপনার পাওনা নাই। যদি পেয়ে থাকেন, তাহলে প্রমাণ নিয়ে আসেন, আমি টাকা দিয়ে দিবো। উত্তরে বিবাদী আশিক বাবু উত্তেজিত হয়ে টাকার জন্য প্রবল চাপ প্রয়োগ করেন। এবং বলেন টাকা না দিলে পরিণাম ফল খারাপ হবে। এছাড়া তিনি বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখান। পরবর্তীতে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এলে আশিক বাবু দলবল নিয়ে সটকে পড়েন।

এ বিষয়ে বাদী এ এম শহিদ উল্যাহ খাঁন কাউসার বলেন, ওরা চাঁদাবাজ। চাঁদাবাজি করতেই আমার কাছে এসেছিল। বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে গেছে। বিষয়টি নিয়ে বর্তমানে বেশ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। বাধ্য হয়ে থানায় অভিযোগ দায়ে করেছি।

এ বিষয়ে বিবাদী আশিক বাবু বলেন, অভিযোগের বিষয়টি সঠিক না। অন্য একজন লোক তার নিকট ১৫ লক্ষ টাকা পায়। সেটার বিষয়েই তার সাথে কথা হয়েছে। এর বেশি কিছু না।

এ বিষয়ে অভিযোগের তদন্তকারী কর্মকর্তা কদমতলী থানার এসআই রনি বলেন, বিষয়টি এখনো তদন্তাধীন। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কিছু বলা যাবে না।