ঢাকা ০৮:২২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ২২ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
সৎ-নীতিবান অফিসাররাই উচ্চতর পদোন্নতির দাবিদার : প্রধান উপদেষ্টা পূজামণ্ডপে ব্যাগ-থলে-পোটলা প্রবেশে বিরত থাকতে বলেছে পুলিশ শেরপুরে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, দুই ভাইয়ের লাশ উদ্ধার তারেক রহমানের মামলার ভবিষ্যত :বিএনপির আইন সম্পাদক ইরানে পাল্টা হামলা চালাবে ইসরায়েল : নেতানিয়াহু ঝুলে আছে বেসরকারি খাতে ১০ গ্রিড সংযুক্ত সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনে দরপত্র আহ্বান দাম্পত্য ভাঙনের পথে,ঐশ্বরিয়ার ডায়েরির পাতায় কী লেখা সেখানে? সংসদের মেয়াদ চার বছর ও দ্বি কক্ষ বিশিষ্ট করার প্রস্তাব গণঅধিকার পরিষদের  গ্রেপ্তার আতঙ্ক আ.লীগ নেতা-কর্মীদের পাকিস্তানে সেনাবাহিনী ও সন্ত্রাসীদের সংঘর্ষ, নিহত ১২

খালেদা জিয়ার চরিত্রে নিপুণ

কিংবদন্তি গীতিকার-প্রযোজক ও পরিচালক গাজী মাজহারুল আনোয়ারের শেষ সিনেমা ‘আপসহীন’। এটি সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বায়োপিক, ২০১৩ সালে সিনেমাটি নির্মাণ করেছিলেন তিনি। তবে পারিপার্শ্বিক কারণে তখন এই তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।

১১ বছর পর এবার এই সিনেমা মুক্তি পরিকল্পনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সিনেমাটিতে জিয়াউর রহমানের চরিত্রে অভিনয় করা হেলাল খান। তিনি গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, সিনেমাটি মুক্তির ব্যাপারে অবশ্যই বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে একবার দেখা করতে চান তিনি।

হেলাল খানের ভাষ্য, ‘মাঝখানে ১১ বছর পেরিয়ে গেছে। এর মধ্যে অনেক কিছু ঘটে গেছে। তাই ছবিটিতে বেশ কিছু পরিবর্তন-পরিমার্জন করতে হবে। কিছু দৃশ্য হয়তো নতুন করে শুটিং করব। কিছু দৃশ্য সম্পাদনা করে বাদ দেওয়া হবে। এ জন্যও কিছু দিন সময় লাগবে। আশা করছি, এই বছরই দর্শকদের ছবিটি দেখাতে পারব।’

সিনেমাটিতে খালেদা জিয়ার চরিত্রে অভিনয় করেছেন নিপুণ আক্তার। তাঁর ভাষ্য, ‘আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আঙ্কেলের “গাজী মাজহারুল আনোয়ার” প্রতি। আজ তিনি বেঁচে নেই, তবে তাঁর সৃষ্টি আছে। আশা করছি, হেলাল ভাই দ্রুত ছবিটি মুক্তি দেবেন। আমিও তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করব।’

‘আপসহীন’ নির্মাণের আগে অনেক দিন ধরে চিত্রনাট্য নিয়ে কাজ করেছিলেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার। বেশ কয়েকবার বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গেও সিনেমা নিয়ে আলোচনা করেছিলেন। এমন তথ্য জানিয়ে গাজী মাজহারুল আনোয়ারের সন্তান সরফরাজ আনোয়ার উপলের ভাষ্য, ‘আমরা পারিবারিকভাবেও উদ্যোগ নিয়েছি বাবার সব সৃষ্টি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে। হেলাল আঙ্কেল এখন দেশে আছেন। আমি তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করব। এটিই আমার বাবার নির্মিত শেষ চলচ্চিত্র। দর্শক দেখলে বাবার আত্মা শান্তি পাবে। এটা শুধু যে একটা চলচ্চিত্র তা কিন্তু নয়, একই সঙ্গে সফল রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার জীবনীও। দেখলে দর্শক জানতে পারবে দেশের প্রতি তাঁদের ভালোবাসা, ত্যাগ ও মহিমার কথা।’

আরো পড়ুন: খালেদা জিয়াকে নিয়ে সিনেমা, নাম ‘মাদার অব ডেমোক্রেসি’

ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

খালেদা জিয়ার চরিত্রে নিপুণ

আপডেট সময় ১২:৫৩:২২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ অগাস্ট ২০২৪

কিংবদন্তি গীতিকার-প্রযোজক ও পরিচালক গাজী মাজহারুল আনোয়ারের শেষ সিনেমা ‘আপসহীন’। এটি সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বায়োপিক, ২০১৩ সালে সিনেমাটি নির্মাণ করেছিলেন তিনি। তবে পারিপার্শ্বিক কারণে তখন এই তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।

১১ বছর পর এবার এই সিনেমা মুক্তি পরিকল্পনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সিনেমাটিতে জিয়াউর রহমানের চরিত্রে অভিনয় করা হেলাল খান। তিনি গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, সিনেমাটি মুক্তির ব্যাপারে অবশ্যই বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে একবার দেখা করতে চান তিনি।

হেলাল খানের ভাষ্য, ‘মাঝখানে ১১ বছর পেরিয়ে গেছে। এর মধ্যে অনেক কিছু ঘটে গেছে। তাই ছবিটিতে বেশ কিছু পরিবর্তন-পরিমার্জন করতে হবে। কিছু দৃশ্য হয়তো নতুন করে শুটিং করব। কিছু দৃশ্য সম্পাদনা করে বাদ দেওয়া হবে। এ জন্যও কিছু দিন সময় লাগবে। আশা করছি, এই বছরই দর্শকদের ছবিটি দেখাতে পারব।’

সিনেমাটিতে খালেদা জিয়ার চরিত্রে অভিনয় করেছেন নিপুণ আক্তার। তাঁর ভাষ্য, ‘আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আঙ্কেলের “গাজী মাজহারুল আনোয়ার” প্রতি। আজ তিনি বেঁচে নেই, তবে তাঁর সৃষ্টি আছে। আশা করছি, হেলাল ভাই দ্রুত ছবিটি মুক্তি দেবেন। আমিও তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করব।’

‘আপসহীন’ নির্মাণের আগে অনেক দিন ধরে চিত্রনাট্য নিয়ে কাজ করেছিলেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার। বেশ কয়েকবার বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গেও সিনেমা নিয়ে আলোচনা করেছিলেন। এমন তথ্য জানিয়ে গাজী মাজহারুল আনোয়ারের সন্তান সরফরাজ আনোয়ার উপলের ভাষ্য, ‘আমরা পারিবারিকভাবেও উদ্যোগ নিয়েছি বাবার সব সৃষ্টি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে। হেলাল আঙ্কেল এখন দেশে আছেন। আমি তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করব। এটিই আমার বাবার নির্মিত শেষ চলচ্চিত্র। দর্শক দেখলে বাবার আত্মা শান্তি পাবে। এটা শুধু যে একটা চলচ্চিত্র তা কিন্তু নয়, একই সঙ্গে সফল রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার জীবনীও। দেখলে দর্শক জানতে পারবে দেশের প্রতি তাঁদের ভালোবাসা, ত্যাগ ও মহিমার কথা।’

আরো পড়ুন: খালেদা জিয়াকে নিয়ে সিনেমা, নাম ‘মাদার অব ডেমোক্রেসি’