ঢাকা ১২:৩৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদসহ ৫ জনের নামে মামলা সাড়ে ৯ লাখ টাকার জুতা পরেন সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান মেগা প্রজেক্টের নামে দেশটাকে শেষ করে দিয়েছে শেখ হাসিনা সরকার : বিএনপি মহাসচিব জার্মানিতে ব্যাটারিচালিত ট্রেনের যুগে টেসলার অভিষেক সেনাবাহিনীকে সবখানে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া ঠিক হবে না: ফখরুল অর্পিত দায়িত্ব পালনে সবার সহযোগিতা চাইলেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান দেশে গ্যাস-বিদ্যুতের ঘাটতি হবে না : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির যুক্তরাষ্ট্রে ইউনূস-মোদি বৈঠক হচ্ছে না চয়নিকার সিনেমায় দেবকে নায়ক হিসেবে চান , নায়িকা কে হবেন? ঢাবিতে যুবক ও জাবিতে ছাত্রলীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যা: আইন হাতে তুলে না নিতে আহ্বান

রায়গঞ্জে মৎস্য আড়ৎ সিন্ডিকেট মুক্ত করতে ভূমি মালিকদের সংবাদ সম্মেলন 

রেজাউল করিম,  সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি:
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার সলঙ্গা থানার কুতুবের চর মৎস্য আড়ৎ সিন্ডিকেট মুক্ত করতে অধিকার বঞ্চিত ভূমি মালিকরা সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
বুধবার সকাল ১১ টায় মৎস্য আড়ৎতের পাশে অধিকার বঞ্চিত ভূমি মালিকরা তাদের জমিতে স্থাপিত মৎস্য আড়ৎ সিন্ডিকেট মুক্ত করার দাবিতে এ সংবাদ সম্মেলন করেন।
উক্ত সংবাদ সম্মেলনে ভূমি মালিকদের পক্ষে বক্তব্য রাখেন, সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এবিএম আব্দুস সাত্তার, ঘুড়কা ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান জুয়েল রানা সরকার, ভুমি মালিক রফিকুল ইসলাম, মোঃ জিন্নাহ, আবু হানিফ সহ আরো অনেকেই।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন,  দীর্ঘ ৯ মাস পূর্বে সলঙ্গা থানার কুতুবের চর গ্রামে ৮ বিঘা জমির উপর এই বৃহৎ মৎস্য আড়ৎটি গড়ে উঠে। একটি কুচক্রী মহল এই মৎস্য আড়ৎকে কেন্দ্র করে গড়ে তোলে এক বিশাল সিন্ডিকেট। আর এই সিন্ডিকেটের নেপথ্যে রয়েছে আব্দুল হাই এবং ধুবিল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান রাসেল। অধিকার বঞ্চিত ২৫ জন ভুমি মালিককে বিভিন্ন ভয়ভীতি প্রদর্শন করে এবং তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করে অহেতুক হয়রানি করছে ।
সংবাদ সন্মেলনে বক্তারা আরও বলেন, এই মৎস্য আড়ৎতে প্রতিদিন ৫-৬ কোটি টাকার মাছ ক্রয়-বিক্রয় হয়। আর এই মৎস্য আড়ৎতে মৎস্যবাহী প্রায় সহস্রাধিক পিক-আপ ভ্যান থেকে প্রভাবশালী একটি কুচক্রী সিন্ডিকেট প্রতিদিন ৩০০/৪০০ টাকা করে অবৈধ ভাবে চাঁদা আদায় করছে। একদিকে যেমন প্রকৃত ভূমি মালিকরা তাদের ন্যায্য পাওনা ও সব কিছু থেকে অধিকার বঞ্চিত হচ্ছে, অন্য দিকে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আয় হারাচ্ছে।
ভূমি মালিকরা আরো বলেন, এই আড়ৎটিতে ১২৭টি কাটার মালিকদের কাছ থেকে ২ থেকে ৩ লাখ টাকা করে হাতিয়ে নেয় এই সিন্ডিকেট চক্র। এই সকল বিষয়ে সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করলেও স্থানীয় প্রশাসন অবৈধ টাকায় ম্যানেজ হয়ে কোন কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে না।
এই সিন্ডিকেট বাহিনীর হামলা ও সাজানো মামলায় অহেতুক স্বীকার হয়ে অধিকার বঞ্চিত ভূমি মালিকরা এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদসহ ৫ জনের নামে মামলা

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

রায়গঞ্জে মৎস্য আড়ৎ সিন্ডিকেট মুক্ত করতে ভূমি মালিকদের সংবাদ সম্মেলন 

আপডেট সময় ১০:০১:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জুলাই ২০২৪
রেজাউল করিম,  সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি:
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার সলঙ্গা থানার কুতুবের চর মৎস্য আড়ৎ সিন্ডিকেট মুক্ত করতে অধিকার বঞ্চিত ভূমি মালিকরা সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
বুধবার সকাল ১১ টায় মৎস্য আড়ৎতের পাশে অধিকার বঞ্চিত ভূমি মালিকরা তাদের জমিতে স্থাপিত মৎস্য আড়ৎ সিন্ডিকেট মুক্ত করার দাবিতে এ সংবাদ সম্মেলন করেন।
উক্ত সংবাদ সম্মেলনে ভূমি মালিকদের পক্ষে বক্তব্য রাখেন, সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এবিএম আব্দুস সাত্তার, ঘুড়কা ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান জুয়েল রানা সরকার, ভুমি মালিক রফিকুল ইসলাম, মোঃ জিন্নাহ, আবু হানিফ সহ আরো অনেকেই।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন,  দীর্ঘ ৯ মাস পূর্বে সলঙ্গা থানার কুতুবের চর গ্রামে ৮ বিঘা জমির উপর এই বৃহৎ মৎস্য আড়ৎটি গড়ে উঠে। একটি কুচক্রী মহল এই মৎস্য আড়ৎকে কেন্দ্র করে গড়ে তোলে এক বিশাল সিন্ডিকেট। আর এই সিন্ডিকেটের নেপথ্যে রয়েছে আব্দুল হাই এবং ধুবিল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান রাসেল। অধিকার বঞ্চিত ২৫ জন ভুমি মালিককে বিভিন্ন ভয়ভীতি প্রদর্শন করে এবং তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করে অহেতুক হয়রানি করছে ।
সংবাদ সন্মেলনে বক্তারা আরও বলেন, এই মৎস্য আড়ৎতে প্রতিদিন ৫-৬ কোটি টাকার মাছ ক্রয়-বিক্রয় হয়। আর এই মৎস্য আড়ৎতে মৎস্যবাহী প্রায় সহস্রাধিক পিক-আপ ভ্যান থেকে প্রভাবশালী একটি কুচক্রী সিন্ডিকেট প্রতিদিন ৩০০/৪০০ টাকা করে অবৈধ ভাবে চাঁদা আদায় করছে। একদিকে যেমন প্রকৃত ভূমি মালিকরা তাদের ন্যায্য পাওনা ও সব কিছু থেকে অধিকার বঞ্চিত হচ্ছে, অন্য দিকে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আয় হারাচ্ছে।
ভূমি মালিকরা আরো বলেন, এই আড়ৎটিতে ১২৭টি কাটার মালিকদের কাছ থেকে ২ থেকে ৩ লাখ টাকা করে হাতিয়ে নেয় এই সিন্ডিকেট চক্র। এই সকল বিষয়ে সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করলেও স্থানীয় প্রশাসন অবৈধ টাকায় ম্যানেজ হয়ে কোন কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে না।
এই সিন্ডিকেট বাহিনীর হামলা ও সাজানো মামলায় অহেতুক স্বীকার হয়ে অধিকার বঞ্চিত ভূমি মালিকরা এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
আরো পড়ুন : সিরাজগঞ্জে ভোক্তা অধিকারের ভ্রাম্যমাণ আদালতে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা