ঢাকা ০৮:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৪ জুলাই ২০২৪, ২০ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গ্রাম্য বিয়ের সেকাল-একাল

গ্রাম্য বিয়ের সেকাল-একাল মাহমুদুন্নবী জ্যোতি বিয়ের দিন সকাল বেলা সাজ সাজ রব বাড়িতে মা-চাচি দিতেন বরের গোসল কাপড় ধোঁয়া পিঁড়িতে।

ঠকে যাওয়ার এ শহর

ঠকে যাওয়ার এ শহর নাবিলা নূপুর এ শহর যেন একটা বিচ্ছেদের শহর। এখানে পূর্ণতা শব্দটি যেন রূপকথা। এ শহর যেন

বিরহের খেয়া

বিরহের খেয়া জান্নাতুল মাওয়া একটা ছিন্নভিন্ন চাঁদ! জোছনা ছিঁড়ে ফেটে চৌচির, আলোর বদলে ঝরছে রক্ত, কাঁদছে চাঁদের দেহ। একটা বাঘ

কে মুছিবে?

কে মুছিবে? উম্মুল খায়ের এখনো জলের ধারায় মধু’র নাম ডেকে যায় প্রতিটি ফুলের পাপড়ি মিষ্টি সুবাস ছড়ায় পথের ধুলোরা করুণ

টুপিবৃন্দ

টুপিবৃন্দ তাজ ইসলাম টুপিরা তখন তুমুল তর্কে লিপ্ত। কালো টুপি! সেতো বিভ্রান্ত মতের মাথার উপর বসা! লাল টুপি! আমাদের বিশ্বাসের

কত কিছুই না ইচ্ছে করে…

কত কিছুই না ইচ্ছে করে… মাহমুদুন্নবী জ্যোতি ইচ্ছে করে… নিরণ্ন মানুষের মুখের আহার হই হাসি হই দুখিনী মায়ের মুখে স্বামীহারা

আমি বারবার কবি হয়ে উঠি

আমি বারবার কবি হয়ে উঠি সাওরিয়া মিরাজী মিতু তোমার সৌকুমার্যে আমি পদ্ম হয়ে ফুটি প্রেমের আস্ফালন দেখি আমার সত্তা’র ভেতরে।

সময়ের স্মৃতিচিহ্ন

সময়ের স্মৃতিচিহ্ন শাহানাজ সুলতানা রীনা আমার কলমের বিচ্ছিন্ন আঁকিবুঁকিরা… বিষণ্ণ সময়ের স্মৃতিচিহ্ন। সময়ের বুকে আমার সরোষ শব্দাঘাত, হোকনা বিচ্ছিন্ন, তবু

আমিই বাংলাদেশ

আমিই বাংলাদেশ তাজ ইসলাম তুমি আমাকে তাচ্ছিল্য কর! তুমি জানো আমি কে? আমি বাংলাদেশের বিজয়ে লাফিয়ে ওঠা মার্বেল। বাংলাদেশের যেকোন

গল্পের ছড়া  

গল্পের ছড়া আশরাফ আলী চারু আজ বসেছি গল্প নিয়ে ছড়াটড়া লেখব না ছড়ার মাঝে যে যাতনা সে যাতনা দেখব না।