ঢাকা ০৭:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ২৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খন্দকার মোশাররফ খালাস পেলেন অর্থপাচার মামলায়

চলমান বার্তা ডেস্ক: ২০১৪ সালে দুদকের দায়ের করা অর্থপাচার মামলায় খালাস পেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) ঢাকার বিশেষ জজ ১-এর বিচারক আবুল কাশেম এ রায় ঘোষণা করেন।

রায় ঘোষণার আগে খন্দকার মোশাররফ আদালতে উপস্থিত হন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় রায়ে তাকে খালাস প্রদান করেন আদালত।

২০১৪ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি রমনা মডেল থানায় মোশাররফের বিরুদ্ধে অর্থপাচারের অভিযোগে মামলা করে দুদক। পরে একই বছরের ১৪ আগস্ট দুদকের পরিচালক নাসিম আনোয়ার তার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরের বছর ২৮ অক্টোবর তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন মন্ত্রী থাকাকালীন ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্নীতি ও মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে অবৈধভাবে অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রাপাচার করে আইনপরিপন্থী কাজ করেছেন। মামলায় তার বিরুদ্ধে যুক্তরাজ্যে মোট ৯ কোটি ৫৩ লাখ ৯৫ হাজার টাকা অর্থপাচারের অভিযোগ আনা হয়।

আরও পড়ুন :আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরেকটি অভিযোগ

ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

খন্দকার মোশাররফ খালাস পেলেন অর্থপাচার মামলায়

আপডেট সময় ১২:৪৯:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ অগাস্ট ২০২৪

চলমান বার্তা ডেস্ক: ২০১৪ সালে দুদকের দায়ের করা অর্থপাচার মামলায় খালাস পেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) ঢাকার বিশেষ জজ ১-এর বিচারক আবুল কাশেম এ রায় ঘোষণা করেন।

রায় ঘোষণার আগে খন্দকার মোশাররফ আদালতে উপস্থিত হন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় রায়ে তাকে খালাস প্রদান করেন আদালত।

২০১৪ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি রমনা মডেল থানায় মোশাররফের বিরুদ্ধে অর্থপাচারের অভিযোগে মামলা করে দুদক। পরে একই বছরের ১৪ আগস্ট দুদকের পরিচালক নাসিম আনোয়ার তার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরের বছর ২৮ অক্টোবর তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন মন্ত্রী থাকাকালীন ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্নীতি ও মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে অবৈধভাবে অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রাপাচার করে আইনপরিপন্থী কাজ করেছেন। মামলায় তার বিরুদ্ধে যুক্তরাজ্যে মোট ৯ কোটি ৫৩ লাখ ৯৫ হাজার টাকা অর্থপাচারের অভিযোগ আনা হয়।

আরও পড়ুন :আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরেকটি অভিযোগ