ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও ‘নতুন বাংলাদেশের’ রাজনৈতিক বন্দোবস্ত সফল করার লক্ষ্যে আত্মপ্রকাশ করা জাতীয় নাগরিক কমিটিতে কেন্দ্রীয় সদস্য হিসেবে আরও ৪০ জন যুক্ত হয়েছেন। এতে করে কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪৭ জনে।
এক বিজ্ঞপ্তিতে মঙ্গলবার রাতে জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমিন এ তথ্য জানিয়েছেন।
তাতে বলা হয়েছে, “ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এবং ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের স্পিরিটকে (চেতনা) সমুন্নত রাখতে জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় কমিটি বর্ধিতকরণের চলমান প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে আরও ৪০ জনকে যুক্ত করা হয়েছে।”
নাগরিক কমিটির নতুন সদস্যরা হলেন-আজাদ খান ভাসানী, ফারিবা হায়দার, তারিক আদনান মুন, টিনা নন্দী, রুম্মানা জান্নাত, খান মুহাম্মদ মুরসালিন, মোস্তাক আহমেদ (শিশির), তাওহীদ তানজিম, অঞ্জলী সরেন, আফসানা ছপা, মীর হাবীব আল মানজুর, সাইয়েদ জামিল, সাদ্দাম হোসেন, মীর লোকমান, রিপা কুণ্ডু, মাহমুদুর রহমান শুভ্র, ফারিহা সুলতানা অমি, সাকিব শাহরিয়ার, আবদুল্লাহ আল মানসুর, বেলাল আহমেদ চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার আবুল বাশার, ইমন সৈয়দ, সৈয়দ ফরহাদ, রহমত উল্লাহ, ডা. মনিরুজ্জামান, তাহিয়াতুন মরিয়ম, মাহবুব আলম, আজাদ আহমেদ পাটোয়ারী, কাজী আশরাফুর রহমান, নফিউল ইসলাম, তাহসীনা মেহরীন অনিন্দিতা, ড. জাহেদুল ইসলাম, তামিম আহমেদ, মুনতাসীর মাহমুদ, তুহিন মাহমুদ, শওকত আলী, মো. আবদুর রহমান, আবদুল্লাহ মাসুদ সুইট, সাবিত আল হাসান ও ঋয়াজ মোর্শেদ।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লিয়াজোঁ কমিটির সদস্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে আহ্বায়ক, আখতার হোসেনকে সদস্যসচিব ও সামান্তা শারমিনকে মুখপাত্র করে ৫৫ সদস্যের জাতীয় নাগরিক কমিটি আত্মপ্রকাশ করে গত ৮ সেপ্টেম্বর।
এ সংগঠনের মুখ্য সংগঠক মনোনীত হয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম।