ঢাকা ০৮:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বন্ধ সুন্দরবন, হতাশ জেলেরা খাবে কী?

সুন্দরবনে চলছে তিন মাসের মাছ ও পর্যটক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা। বেকার হয়ে পড়েছেন সুন্দরবন সংলগ্ন মোংলা উপকূলবর্তী জেলেরা। সমুদ্রগামী জেলেদের মতো সুন্দরবনগামী জেলেদের জন্য খাদ্য সহায়তার দাবি তাদের। তবে এনিয়ে ব্যবস্থা নিতে মাঠ পর্যায়ে কাজ চলছে বলে জানায় স্থানীয় মৎস্য বিভাগ। 
মৎস্য প্রজনন মৌসুম কার্যকরে পহেলা জুন থেকে ৩১ আগষ্ট পর্যন্ত তিন মাস সুন্দরবনে মাছ আহরণ ও পর্যটক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার। এরই মধ্যে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে সুন্দরবন বিভাগের সকল রেঞ্জের কর্মকর্তা ও বনরক্ষীদের দেয়া হয়েছে নির্দেশনা। এদিকে মোংলা উপকূলীয় অঞ্চলের জেলেদের উপর্যনের একমাত্র উৎস সুন্দরবনে মাছ মাছ শিকার। তবে এ মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞায় দুঃচিন্তায় পড়েছেন তারা। সমুদ্রগামী জেলেরা সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞাকালে সরকারের খাদ্য সহায়তা পেলেও সুন্দরবানগামী জেলেদের মেলেনা কোন সাহায্য।
উপজেলা সিনিয়র  মৎস্য কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম  জানান, সুন্দরবনগামী জেলেদের বিষয়ে মাঠ পর্যায়ে কাজ চলছে। এ নিয়ে শিঘ্রই ইতিবাচক সিদ্ধান্তের ইঙ্গিত দিলেন তিনি।
উপজেলা মৎস্য বিভাগের তথ্য মতে, সুন্দরবনগামী নিবন্ধিত জেলেদের সংখ্যা ৫০ হাজার। তবে অনিবন্ধিত জেলেসহ এর সংখ্যা এক লাখ ছাড়িয়ে যাবে বলে জানান স্থানীয় জেলেরা।
ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

বন্ধ সুন্দরবন, হতাশ জেলেরা খাবে কী?

আপডেট সময় ০৬:২৩:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
সুন্দরবনে চলছে তিন মাসের মাছ ও পর্যটক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা। বেকার হয়ে পড়েছেন সুন্দরবন সংলগ্ন মোংলা উপকূলবর্তী জেলেরা। সমুদ্রগামী জেলেদের মতো সুন্দরবনগামী জেলেদের জন্য খাদ্য সহায়তার দাবি তাদের। তবে এনিয়ে ব্যবস্থা নিতে মাঠ পর্যায়ে কাজ চলছে বলে জানায় স্থানীয় মৎস্য বিভাগ। 
মৎস্য প্রজনন মৌসুম কার্যকরে পহেলা জুন থেকে ৩১ আগষ্ট পর্যন্ত তিন মাস সুন্দরবনে মাছ আহরণ ও পর্যটক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার। এরই মধ্যে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে সুন্দরবন বিভাগের সকল রেঞ্জের কর্মকর্তা ও বনরক্ষীদের দেয়া হয়েছে নির্দেশনা। এদিকে মোংলা উপকূলীয় অঞ্চলের জেলেদের উপর্যনের একমাত্র উৎস সুন্দরবনে মাছ মাছ শিকার। তবে এ মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞায় দুঃচিন্তায় পড়েছেন তারা। সমুদ্রগামী জেলেরা সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞাকালে সরকারের খাদ্য সহায়তা পেলেও সুন্দরবানগামী জেলেদের মেলেনা কোন সাহায্য।
উপজেলা সিনিয়র  মৎস্য কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম  জানান, সুন্দরবনগামী জেলেদের বিষয়ে মাঠ পর্যায়ে কাজ চলছে। এ নিয়ে শিঘ্রই ইতিবাচক সিদ্ধান্তের ইঙ্গিত দিলেন তিনি।
উপজেলা মৎস্য বিভাগের তথ্য মতে, সুন্দরবনগামী নিবন্ধিত জেলেদের সংখ্যা ৫০ হাজার। তবে অনিবন্ধিত জেলেসহ এর সংখ্যা এক লাখ ছাড়িয়ে যাবে বলে জানান স্থানীয় জেলেরা।