ঢাকা ০৬:৫২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ ২০২৫, ২০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মোংলায় উপজেলা পরিষদ থেকে উদ্ধার হলো দুই বছর আগের বিপুল পরিমাণ ত্রাণের খাদ্য সামগ্রী 

মোংলায় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার (পিআইও) ষ্টোর রুম থেকে দুই বছর আগের বিপুল পরিমাণ ত্রাণের খাদ্য সামগ্রী উদ্ধার করেছেন নাগরিক কমিটি। 
সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বস্তা ও কার্টুনে উদ্ধার হওয়া এসব ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে চাল, ডাল, চিনি, চিড়া, গুড়, স্যালইন ও বিস্কুট। গেল ঘূর্ণিঝড় রিমেলে দুর্গতদের জন্য এসব খাদ্য সামগ্রী সরকারের বরাদ্দ দেয়া ছিল। কিন্তু সেই সময় তা বন্টন না করে আত্মাসাৎতের উদ্দেশ্যে গোপন মজুদ করে রাখা হয়েছিলো। এছাড়াও এ সময় শীতের কম্বলও উদ্ধার করা হয় সেখান থেকে।
এ সকল খাদ্য সামগ্রীর সন্ধান ও উদ্ধার করেন বাগেরহাট জেলা নাগরিক কমিটির প্রতিনিধি আবু হাসান, মোংলা উপজেলা প্রতিনিধি খায়রুল ইসলাম শুভ, মোঃ সোহেল ও মোঃ আব্দুল্লাহ।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফিয়া শারমিনকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি তা রিসিভ করেননি।
তবে বাগেরহাটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ আরিফুর ইসলাম বলেন, বিষয়টি আমি খোঁজ খবর নিয়ে দেখছি।
ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

মোংলায় উপজেলা পরিষদ থেকে উদ্ধার হলো দুই বছর আগের বিপুল পরিমাণ ত্রাণের খাদ্য সামগ্রী 

আপডেট সময় ০৭:৫১:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
মোংলায় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার (পিআইও) ষ্টোর রুম থেকে দুই বছর আগের বিপুল পরিমাণ ত্রাণের খাদ্য সামগ্রী উদ্ধার করেছেন নাগরিক কমিটি। 
সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বস্তা ও কার্টুনে উদ্ধার হওয়া এসব ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে চাল, ডাল, চিনি, চিড়া, গুড়, স্যালইন ও বিস্কুট। গেল ঘূর্ণিঝড় রিমেলে দুর্গতদের জন্য এসব খাদ্য সামগ্রী সরকারের বরাদ্দ দেয়া ছিল। কিন্তু সেই সময় তা বন্টন না করে আত্মাসাৎতের উদ্দেশ্যে গোপন মজুদ করে রাখা হয়েছিলো। এছাড়াও এ সময় শীতের কম্বলও উদ্ধার করা হয় সেখান থেকে।
এ সকল খাদ্য সামগ্রীর সন্ধান ও উদ্ধার করেন বাগেরহাট জেলা নাগরিক কমিটির প্রতিনিধি আবু হাসান, মোংলা উপজেলা প্রতিনিধি খায়রুল ইসলাম শুভ, মোঃ সোহেল ও মোঃ আব্দুল্লাহ।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফিয়া শারমিনকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি তা রিসিভ করেননি।
তবে বাগেরহাটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ আরিফুর ইসলাম বলেন, বিষয়টি আমি খোঁজ খবর নিয়ে দেখছি।