ঢাকা ০৭:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পঞ্চগড়ে হারিয়ে যাওয়া গ্রামীণ খেলায় মেতে উঠলেন সবাই

আধুনিক বিনোদনের ভিড়ে হারিয়ে যাওয়া গ্রামীণ খেলাধুলাকে নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরতে পঞ্চগড় সদর উপজেলার চাকলাহাট ইউনিয়নের কিত্তিনিয়াপাড়া গ্রামে অনুষ্ঠিত হলো “গ্রামীণ খেলা উৎসব”। বুধবার দিনভর চলা এই উৎসবে শিশু থেকে বৃদ্ধ সব বয়সী মানুষ মেতে ওঠেন হাসি-আনন্দ আর উৎসবের উচ্ছ্বাসে।

দুপুর থেকে শুরু হয়ে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে নানা ঐতিহ্যবাহী খেলা পাক্ষি, হাড়িভাঙা, মোড়গ লড়াই, ব্যাঙ দৌড়, বিস্কুট দৌড়, হাতি উড়ে না পাখি উড়ে, দুর্ভাগ্য বালিশ, কঙ্কর নিক্ষেপ ও ভিতরে-বাইরে। কেউ খেলায় অংশ নিচ্ছেন, কেউ পাশে দাঁড়িয়ে দিচ্ছেন উচ্ছ্বাসের হাঁকডাক। পুরো গ্রাম যেন পরিণত হয় এক আনন্দমুখর মেলায়।

ধূমকেতু সাহিত্য পরিষদ, পঞ্চগড়ের আয়োজনে এবং কবি ও কথাসাহিত্যিক টিএম মনোয়ার হোসেনের ৪৮তম জন্মদিন উপলক্ষে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়।

খেলা শেষে শিশু-কিশোররা কবির কবিতা আবৃত্তি করে। পরে কেক কাটা, আলোচনা সভা ও বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণের মধ্য দিয়ে উৎসবের সমাপ্তি ঘটে।

ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

পঞ্চগড়ে হারিয়ে যাওয়া গ্রামীণ খেলায় মেতে উঠলেন সবাই

আপডেট সময় ০৪:৫৩:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫

আধুনিক বিনোদনের ভিড়ে হারিয়ে যাওয়া গ্রামীণ খেলাধুলাকে নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরতে পঞ্চগড় সদর উপজেলার চাকলাহাট ইউনিয়নের কিত্তিনিয়াপাড়া গ্রামে অনুষ্ঠিত হলো “গ্রামীণ খেলা উৎসব”। বুধবার দিনভর চলা এই উৎসবে শিশু থেকে বৃদ্ধ সব বয়সী মানুষ মেতে ওঠেন হাসি-আনন্দ আর উৎসবের উচ্ছ্বাসে।

দুপুর থেকে শুরু হয়ে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে নানা ঐতিহ্যবাহী খেলা পাক্ষি, হাড়িভাঙা, মোড়গ লড়াই, ব্যাঙ দৌড়, বিস্কুট দৌড়, হাতি উড়ে না পাখি উড়ে, দুর্ভাগ্য বালিশ, কঙ্কর নিক্ষেপ ও ভিতরে-বাইরে। কেউ খেলায় অংশ নিচ্ছেন, কেউ পাশে দাঁড়িয়ে দিচ্ছেন উচ্ছ্বাসের হাঁকডাক। পুরো গ্রাম যেন পরিণত হয় এক আনন্দমুখর মেলায়।

ধূমকেতু সাহিত্য পরিষদ, পঞ্চগড়ের আয়োজনে এবং কবি ও কথাসাহিত্যিক টিএম মনোয়ার হোসেনের ৪৮তম জন্মদিন উপলক্ষে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়।

খেলা শেষে শিশু-কিশোররা কবির কবিতা আবৃত্তি করে। পরে কেক কাটা, আলোচনা সভা ও বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণের মধ্য দিয়ে উৎসবের সমাপ্তি ঘটে।