ঢাকা ০৭:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫, ২৩ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রানীশংকৈল কুলিক নদীতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈলে নদীর নতুন ব্রিজের কাজ দেখতে  গিয়ে পানিতে ডুবে রহমতুল্লাহ নামে এক   শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
বুধবার  সন্ধ্যা  ৭ টা ৪৫ মিনিটে   রানীশংকৈল   উপজেলার রাউতনগর মধ্য পাড়া   গ্রামের কুলিক নদী থেকে নিহতের লাশ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। নিহত রহমতুল্লাহ  ওই গ্রামের আঃ মালেক এর ছেলে।
ঘটনার খবর সেখানে রানীশংকৈল  থানার অফিসার ইনচার্জ ও এএসপি সার্কেল স্নেহাশিস উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয়রা জানায়, শিশু রহমতুল্লাহ  দুপুরে বাসা থেকে কুলিক নদীতে ব্রিজের নির্মাণ কাজ  দেখতে  যায় এরপর আর বাসায় না এসে কয়েকজন বন্ধু মিলে নদীতে গোসল করে , গোসলের এক পর্যায়ে সে গভীর পানিতে ডুবে যায় এবং সেখানেই মৃত্যুবরণ করে। অনেক খোঁজাখুঁজি করে তাকে না পাওয়া গেলে পরে নদী থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
রানীশংকৈল থানা অফিসার ইনচার্জ  আরসেদুল হক বলেন, সুরতহাল শেষ করে  শিশুটির মরদেহ নিয়ে পরিবারের কোন অভিযোগ না থাকায়  দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

রানীশংকৈল কুলিক নদীতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

আপডেট সময় ১২:৪৮:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫
ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈলে নদীর নতুন ব্রিজের কাজ দেখতে  গিয়ে পানিতে ডুবে রহমতুল্লাহ নামে এক   শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
বুধবার  সন্ধ্যা  ৭ টা ৪৫ মিনিটে   রানীশংকৈল   উপজেলার রাউতনগর মধ্য পাড়া   গ্রামের কুলিক নদী থেকে নিহতের লাশ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। নিহত রহমতুল্লাহ  ওই গ্রামের আঃ মালেক এর ছেলে।
ঘটনার খবর সেখানে রানীশংকৈল  থানার অফিসার ইনচার্জ ও এএসপি সার্কেল স্নেহাশিস উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয়রা জানায়, শিশু রহমতুল্লাহ  দুপুরে বাসা থেকে কুলিক নদীতে ব্রিজের নির্মাণ কাজ  দেখতে  যায় এরপর আর বাসায় না এসে কয়েকজন বন্ধু মিলে নদীতে গোসল করে , গোসলের এক পর্যায়ে সে গভীর পানিতে ডুবে যায় এবং সেখানেই মৃত্যুবরণ করে। অনেক খোঁজাখুঁজি করে তাকে না পাওয়া গেলে পরে নদী থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
রানীশংকৈল থানা অফিসার ইনচার্জ  আরসেদুল হক বলেন, সুরতহাল শেষ করে  শিশুটির মরদেহ নিয়ে পরিবারের কোন অভিযোগ না থাকায়  দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।