ঢাকা ০৪:১৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১২ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জনপ্রিয়তার কারণেই চারঘাটে বিএনপির চার নেতার বিরুদ্ধে অপপ্রচার

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবন। এর আগে দায়িত্ব পালন করেছেন জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি ও উপজেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে। আ’লীগ সরকারের সময় ১৫ বারেরও অধিক সময় কারাবাস করতে হয়েছে তাকে। ৪৫টির অধিক রাজনৈতিক মামলা নিয়ে আ’লীগ সরকারের জুলুম নির্যাতন সহ্য করেও নেতাকর্মীদের আগলে রেখেছিলেন তিনি। এর বদৌলতে নেতাকর্মীরা তাকে ভালবেসে কম বয়সেই উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদকের মত গুরুত্বপূর্ণ পদে বসিয়েছেন।

কিন্তু জহুরুল হক জীবনের তুমুল জনপ্রিয়তাই যেনো কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে। নেতাকর্মী বিচ্ছিন্ন একটি মহল জহুরুল হকের রাজনৈতিক গুরু হিসাবে পরিচিত রাজশাহী জেলা যুবদলের সাবেক আহবায়ক পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক নেতা আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বল ও জহুরুল হকের সহযোদ্ধা হিসাবে পরিচিত তরুণদের কাছে তুমুল জনপ্রিয় মতলেবুর রহমান মতলেবের নামে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। বাদ যায়নি উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মুরাদ পাশা। স্বচ্ছ রাজনীতিতে পেরে না উঠে আগামী নির্বাচনের আগে বিপুল পরিমাণ অবৈধ টাকা বিনিয়োগ করে অপপ্রচার চালাচ্ছে ওই গ্রুপটি।

অনুসন্ধানে জানা যায়, পাঁচ আগষ্ট সরকার পরিবর্তনের পর চারঘাটের পদ্মা-বড়াল নদী সংলগ্ন বালু মহালে কিছু বালু ফেলে রেখে যায় আ’লীগের ব্যবসায়ীরা। সেই বালু নিয়ে উত্তেজনা শুরু হলে তৎকালীন ইউএনও সাইদ খানমের পরামর্শে স্থানীয় নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে সেই বালু নিয়ম মেনে বিক্রি শুরু করেন ছাত্রদল নেতা মতলেবুর রহমান মতলেব। গচ্ছিত বালু শেষ হবার পর একটি গ্রুপ রাতের অন্ধকারে বালু কাটার চেষ্টা করলে আবারও উত্তেজনা শুরু হয়। কোনো প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা যেনো না ঘটে সেজন্য মতলেবুর রহমান নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে রাত জেগে সেই বালু মহাল পাহারা দেওয়া শুরু করেন। এতে সেখানে অবৈধ ভাবে কেউ বালু উত্তোলনের সুযোগ পায়নি।

পরবর্তীতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বালু মহাল এলাকায় সাইনবোর্ড স্থাপন ও গাছ রোপণ করলে সেখানেও মতলেবুর রহমান ও তার কর্মীরা সহযোগিতা করেন। এ অবস্থায় একটি গ্রুপের স্বার্থে আঘাত হানে। তারা অবৈধভাবে বালু তুলতে না পেরে ছাত্র নেতা মতলেবুর রহমানকে জড়িয়ে অপপ্রচার চালানো শুরু করে। এই অপ্রচার থেকে বাদ যায়নি জহুরুল হক জীবন কিংবা পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বল ও মুরাদ পাশা।

গত ২২ এপ্রিল কয়েকটি পত্রিকায় রাতের আঁধারে বালু কাটা হচ্ছে এবং অস্ত্রের মুখে ইউএনও অভিযান চালাতে পারছেনা এমন শিরোনামে নিউজ প্রকাশিত হয়। সেখানে দাবি করা হয় রোপণকৃত গাছ ও সাইনবোর্ড তুলে ফেলে সেখান বালু মাটি কাটা হচ্ছে।

প্রকাশিত সংবাদ দেখে হতবাক হয়েছেন চারঘাটবাসী ও বিএনপির নেতাকর্মীরা। স্থানীয়দের দাবি, গত পাঁচ আগষ্টের দিন একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ থানা, ভূমি অফিস ও উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরে আগুন লাগানোর চেষ্টা করে। সেদিন আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলের নির্দেশনায় এবং মুরাদ পাশা ও জহরুল হক জীবনের নেতৃত্বে প্রতিরোধ গড়ে তুলে চারঘাটের সকল প্রতিষ্ঠানকে রক্ষা করা হয়। অথচ এখন তাদেরকে জড়িয়েই নদী পাড়ের মাটি কাটা ও সরকারি সম্পদ নষ্ট করার মত অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। কিন্তু বাস্তবতা একেবারে উল্টো।

প্রকাশিত সংবাদের কথার সাথে বালু মহাল ঘুরে কোনো মিল পাওয়া যায়নি। রোপণকৃত গাছ ও সাইনবোর্ড তুলে ফেলার কথা বলা হলেও সেখানে তা অক্ষত আছে। এমনকি আ’লীগের সময় উত্তোলনকৃত বালু ছাড়া সেখান থেকে বালু কিংবা মাটি কাটার চিহ্ন পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে চারঘাট পৌর ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান সান্টু বলেন, আ’লীগের সরকারের সময় স্থানীয় বিএনপির একটি গ্রুপ আ’লীগের সাথে আঁতাত করে ব্যবসা বাণিজ্য করেছে। একদিনের জন্যও জেলে যায়নি। বর্তমান সময়েও তারা অবৈধভাবে নদীর বালু তুলে বিক্রি করতে চায়। তা করতে না পেরে এমন জঘন্য অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে।

চারঘাট উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মতলেবুর রহমান মতলেব বলেন, গত ১৭ বছর জেল জুলুম অত্যাচার সহ্য করে রাজনীতি করেছি। এখনো একটি পক্ষ একই ভাবে আমাদের দমাতে চাচ্ছে। সরকার বালু মহাল লিজ দিলে আমরা বৈধ ভাবে নিয়ে ব্যবসা করবো। কিন্তু একটি পক্ষ অবৈধ ভাবে বালু তুলতে চাচ্ছে। তাদের বাধা দেওয়ায় তারা সংঘবদ্ধ ভাবে অপপ্রচারে নেমেছে।

চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবন বলেন, আ’লীগ সরকারের সময় চারঘাট উপজেলা থেকে সর্বোচ্চ মামলা দেওয়া হয়েছে আমার নামে। জেলে কাটিয়েছি জীবনের দীর্ঘ সময়। অথচ যারা আঁতাতের রাজনীতি করেছে তারাই আজকে স্বার্থের জন্য আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বল ভাইসহ আমাদের নামে অপপ্রচার চালাচ্ছে। তারা দিন দিন কর্মী শূন্য হয়ে যাওয়ায় আ’লীগের সময় অর্জিত কালো টাকা দিয়ে আমাদের নামে অপপ্রচার চালাচ্ছে। বিএনপির নেতাকর্মীদের সাথে নিয়েই তাদের মোকাবেলা করা হবে।

এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রাজশাহীর এক সাংবাদিক নেতা বলেন, চারঘাট-বাঘা আসন থেকে যারা মনোনয়ন চাচ্ছেন তাদের পথের প্রধান বাঁধা মনে করছেন আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলকে। মাঠের জরিপে আনোয়ার হোসেন অনেকের চেয়ে এগিয়ে রয়েছেন। এ অবস্থায় চারঘাটের তিনজন নেতা গত ১৮ই এপ্রিল রাজশাহীর একটি হোটেলে সাংবাদিক নিয়ে বসে বালু মহালের সাথে আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বল, মুরাদ পাশা, জহুরুল হক জীবন ও মতলেবুর রহমান মতলেবের নাম জড়িয়ে অপ্রচার চালাতে ছক তৈরি করে। সেই ছক অনুযায়ী চলছে নানা রকম প্রচারণা।

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

জনপ্রিয়তার কারণেই চারঘাটে বিএনপির চার নেতার বিরুদ্ধে অপপ্রচার

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

জনপ্রিয়তার কারণেই চারঘাটে বিএনপির চার নেতার বিরুদ্ধে অপপ্রচার

আপডেট সময় ১২:০৫:০৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবন। এর আগে দায়িত্ব পালন করেছেন জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি ও উপজেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে। আ’লীগ সরকারের সময় ১৫ বারেরও অধিক সময় কারাবাস করতে হয়েছে তাকে। ৪৫টির অধিক রাজনৈতিক মামলা নিয়ে আ’লীগ সরকারের জুলুম নির্যাতন সহ্য করেও নেতাকর্মীদের আগলে রেখেছিলেন তিনি। এর বদৌলতে নেতাকর্মীরা তাকে ভালবেসে কম বয়সেই উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদকের মত গুরুত্বপূর্ণ পদে বসিয়েছেন।

কিন্তু জহুরুল হক জীবনের তুমুল জনপ্রিয়তাই যেনো কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে। নেতাকর্মী বিচ্ছিন্ন একটি মহল জহুরুল হকের রাজনৈতিক গুরু হিসাবে পরিচিত রাজশাহী জেলা যুবদলের সাবেক আহবায়ক পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক নেতা আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বল ও জহুরুল হকের সহযোদ্ধা হিসাবে পরিচিত তরুণদের কাছে তুমুল জনপ্রিয় মতলেবুর রহমান মতলেবের নামে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। বাদ যায়নি উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মুরাদ পাশা। স্বচ্ছ রাজনীতিতে পেরে না উঠে আগামী নির্বাচনের আগে বিপুল পরিমাণ অবৈধ টাকা বিনিয়োগ করে অপপ্রচার চালাচ্ছে ওই গ্রুপটি।

অনুসন্ধানে জানা যায়, পাঁচ আগষ্ট সরকার পরিবর্তনের পর চারঘাটের পদ্মা-বড়াল নদী সংলগ্ন বালু মহালে কিছু বালু ফেলে রেখে যায় আ’লীগের ব্যবসায়ীরা। সেই বালু নিয়ে উত্তেজনা শুরু হলে তৎকালীন ইউএনও সাইদ খানমের পরামর্শে স্থানীয় নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে সেই বালু নিয়ম মেনে বিক্রি শুরু করেন ছাত্রদল নেতা মতলেবুর রহমান মতলেব। গচ্ছিত বালু শেষ হবার পর একটি গ্রুপ রাতের অন্ধকারে বালু কাটার চেষ্টা করলে আবারও উত্তেজনা শুরু হয়। কোনো প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা যেনো না ঘটে সেজন্য মতলেবুর রহমান নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে রাত জেগে সেই বালু মহাল পাহারা দেওয়া শুরু করেন। এতে সেখানে অবৈধ ভাবে কেউ বালু উত্তোলনের সুযোগ পায়নি।

পরবর্তীতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বালু মহাল এলাকায় সাইনবোর্ড স্থাপন ও গাছ রোপণ করলে সেখানেও মতলেবুর রহমান ও তার কর্মীরা সহযোগিতা করেন। এ অবস্থায় একটি গ্রুপের স্বার্থে আঘাত হানে। তারা অবৈধভাবে বালু তুলতে না পেরে ছাত্র নেতা মতলেবুর রহমানকে জড়িয়ে অপপ্রচার চালানো শুরু করে। এই অপ্রচার থেকে বাদ যায়নি জহুরুল হক জীবন কিংবা পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বল ও মুরাদ পাশা।

গত ২২ এপ্রিল কয়েকটি পত্রিকায় রাতের আঁধারে বালু কাটা হচ্ছে এবং অস্ত্রের মুখে ইউএনও অভিযান চালাতে পারছেনা এমন শিরোনামে নিউজ প্রকাশিত হয়। সেখানে দাবি করা হয় রোপণকৃত গাছ ও সাইনবোর্ড তুলে ফেলে সেখান বালু মাটি কাটা হচ্ছে।

প্রকাশিত সংবাদ দেখে হতবাক হয়েছেন চারঘাটবাসী ও বিএনপির নেতাকর্মীরা। স্থানীয়দের দাবি, গত পাঁচ আগষ্টের দিন একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ থানা, ভূমি অফিস ও উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরে আগুন লাগানোর চেষ্টা করে। সেদিন আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলের নির্দেশনায় এবং মুরাদ পাশা ও জহরুল হক জীবনের নেতৃত্বে প্রতিরোধ গড়ে তুলে চারঘাটের সকল প্রতিষ্ঠানকে রক্ষা করা হয়। অথচ এখন তাদেরকে জড়িয়েই নদী পাড়ের মাটি কাটা ও সরকারি সম্পদ নষ্ট করার মত অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। কিন্তু বাস্তবতা একেবারে উল্টো।

প্রকাশিত সংবাদের কথার সাথে বালু মহাল ঘুরে কোনো মিল পাওয়া যায়নি। রোপণকৃত গাছ ও সাইনবোর্ড তুলে ফেলার কথা বলা হলেও সেখানে তা অক্ষত আছে। এমনকি আ’লীগের সময় উত্তোলনকৃত বালু ছাড়া সেখান থেকে বালু কিংবা মাটি কাটার চিহ্ন পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে চারঘাট পৌর ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান সান্টু বলেন, আ’লীগের সরকারের সময় স্থানীয় বিএনপির একটি গ্রুপ আ’লীগের সাথে আঁতাত করে ব্যবসা বাণিজ্য করেছে। একদিনের জন্যও জেলে যায়নি। বর্তমান সময়েও তারা অবৈধভাবে নদীর বালু তুলে বিক্রি করতে চায়। তা করতে না পেরে এমন জঘন্য অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে।

চারঘাট উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মতলেবুর রহমান মতলেব বলেন, গত ১৭ বছর জেল জুলুম অত্যাচার সহ্য করে রাজনীতি করেছি। এখনো একটি পক্ষ একই ভাবে আমাদের দমাতে চাচ্ছে। সরকার বালু মহাল লিজ দিলে আমরা বৈধ ভাবে নিয়ে ব্যবসা করবো। কিন্তু একটি পক্ষ অবৈধ ভাবে বালু তুলতে চাচ্ছে। তাদের বাধা দেওয়ায় তারা সংঘবদ্ধ ভাবে অপপ্রচারে নেমেছে।

চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবন বলেন, আ’লীগ সরকারের সময় চারঘাট উপজেলা থেকে সর্বোচ্চ মামলা দেওয়া হয়েছে আমার নামে। জেলে কাটিয়েছি জীবনের দীর্ঘ সময়। অথচ যারা আঁতাতের রাজনীতি করেছে তারাই আজকে স্বার্থের জন্য আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বল ভাইসহ আমাদের নামে অপপ্রচার চালাচ্ছে। তারা দিন দিন কর্মী শূন্য হয়ে যাওয়ায় আ’লীগের সময় অর্জিত কালো টাকা দিয়ে আমাদের নামে অপপ্রচার চালাচ্ছে। বিএনপির নেতাকর্মীদের সাথে নিয়েই তাদের মোকাবেলা করা হবে।

এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রাজশাহীর এক সাংবাদিক নেতা বলেন, চারঘাট-বাঘা আসন থেকে যারা মনোনয়ন চাচ্ছেন তাদের পথের প্রধান বাঁধা মনে করছেন আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলকে। মাঠের জরিপে আনোয়ার হোসেন অনেকের চেয়ে এগিয়ে রয়েছেন। এ অবস্থায় চারঘাটের তিনজন নেতা গত ১৮ই এপ্রিল রাজশাহীর একটি হোটেলে সাংবাদিক নিয়ে বসে বালু মহালের সাথে আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বল, মুরাদ পাশা, জহুরুল হক জীবন ও মতলেবুর রহমান মতলেবের নাম জড়িয়ে অপ্রচার চালাতে ছক তৈরি করে। সেই ছক অনুযায়ী চলছে নানা রকম প্রচারণা।