ঢাকা ০১:৩৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২৫, ২৫ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রায়গঞ্জের পাঙ্গাঁসীতে অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে মাছের আড়ৎ

মোঃ মুনছুর হেলাল, রায়গঞ্জ উপজেলা (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি:
সিরাজগঞ্জ জেলার  রায়গঞ্জ উপজেলার হাট–পাঙ্গাঁসী বাজারের পাশে ০৮ নং পাঙ্গাঁসী  ইউনিয়ন পরিষদ এবং উপজেলা প্রসাশনকে না জানিয়ে অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে মাছের আড়ৎ ।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, গত প্রায় ১৫ বছর যাবত এই মাছের আড়ৎ সরকারী রাজস্ব কর ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে প্রতিদিন প্রায় কোটি টাকার ব্যাবসা করে মাছের আড়ৎ কমিটি, লাখ লাখ টাকার সুবিধা ভোগ করে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে ।
প্রতিদিন এই মাছের আড়ৎ-এ সকাল ১০ টা থেকে  বেলা এক ঘটিকা পযর্ন্ত জমজমাট ভাবে  প্রায় কোটি টাকার মাছ ক্রয় বিক্রয় হয়ে থাকে । এবং এই অবৈধ মাছের আড়ৎকে কেন্দ্র করে আঞ্চলিক মহাসড়কে আড়ৎ চলাকালীন সময়ে অবৈধ নসিমন, করিমন ও অটোরিকশার কারনে যানজট লেগে  জন চলাচলের ভোগান্তি সৃষ্টি হয় ।  মাছের আসযুক্ত পঁচা ও নোংরা পানিতে এলাকার পরিবেশ দূষিত হয়ে থাকে । এতে মানবদেহে বিভিন্ন জটিল ও কঠিন রোগের জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে বলে মনে করেন এলাকার সচেতন সমাজ মহল ।
এ বিষয়ে আড়ৎ পরিচালনা কমিটির লিটন, মইনুল, সুকিত সহ আরও আনেকে বলেন, আমরা প্রায় ১৫ বছর ধরে এই ব্যাবসা পরিচালনা করে আসছি । বর্তমান স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এবং উপজেলা প্রসাশনকে এই বিষয়ে জানানো হয়নি । এবং সরকারী রাজস্ব খাতে কোনকিছু করা হয় নাই ।
অন্য দিকে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ রফিকুল ইসলাম (নান্নু) বলেন, মাছের আড়ৎ কমিটি তাদের মনগড়া ভাবে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ ও উপজেলা প্রসাশনকে না জানিয়ে প্রতিদিন প্রায় কোটি টাকার ব্যাবসা করে আসছে । এ বিষয়ে উপজেলা প্রসাশনের সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

রায়গঞ্জের পাঙ্গাঁসীতে অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে মাছের আড়ৎ

আপডেট সময় ১১:০০:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ মে ২০২৪
মোঃ মুনছুর হেলাল, রায়গঞ্জ উপজেলা (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি:
সিরাজগঞ্জ জেলার  রায়গঞ্জ উপজেলার হাট–পাঙ্গাঁসী বাজারের পাশে ০৮ নং পাঙ্গাঁসী  ইউনিয়ন পরিষদ এবং উপজেলা প্রসাশনকে না জানিয়ে অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে মাছের আড়ৎ ।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, গত প্রায় ১৫ বছর যাবত এই মাছের আড়ৎ সরকারী রাজস্ব কর ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে প্রতিদিন প্রায় কোটি টাকার ব্যাবসা করে মাছের আড়ৎ কমিটি, লাখ লাখ টাকার সুবিধা ভোগ করে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে ।
প্রতিদিন এই মাছের আড়ৎ-এ সকাল ১০ টা থেকে  বেলা এক ঘটিকা পযর্ন্ত জমজমাট ভাবে  প্রায় কোটি টাকার মাছ ক্রয় বিক্রয় হয়ে থাকে । এবং এই অবৈধ মাছের আড়ৎকে কেন্দ্র করে আঞ্চলিক মহাসড়কে আড়ৎ চলাকালীন সময়ে অবৈধ নসিমন, করিমন ও অটোরিকশার কারনে যানজট লেগে  জন চলাচলের ভোগান্তি সৃষ্টি হয় ।  মাছের আসযুক্ত পঁচা ও নোংরা পানিতে এলাকার পরিবেশ দূষিত হয়ে থাকে । এতে মানবদেহে বিভিন্ন জটিল ও কঠিন রোগের জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে বলে মনে করেন এলাকার সচেতন সমাজ মহল ।
এ বিষয়ে আড়ৎ পরিচালনা কমিটির লিটন, মইনুল, সুকিত সহ আরও আনেকে বলেন, আমরা প্রায় ১৫ বছর ধরে এই ব্যাবসা পরিচালনা করে আসছি । বর্তমান স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এবং উপজেলা প্রসাশনকে এই বিষয়ে জানানো হয়নি । এবং সরকারী রাজস্ব খাতে কোনকিছু করা হয় নাই ।
অন্য দিকে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ রফিকুল ইসলাম (নান্নু) বলেন, মাছের আড়ৎ কমিটি তাদের মনগড়া ভাবে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ ও উপজেলা প্রসাশনকে না জানিয়ে প্রতিদিন প্রায় কোটি টাকার ব্যাবসা করে আসছে । এ বিষয়ে উপজেলা প্রসাশনের সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।
আরো পড়ুন : কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে ঢেঁকি