ঢাকা ০৩:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
রাজবাড়ীতে পুলিশের ওপর হামলা : সাড়ে তিন হাজার জনের বিরুদ্ধে মামলা মির্জা ফখরুলের সঙ্গে পাকিস্তানের নব নিযুক্ত হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ কারা থাকছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপ দলে? ভেনেজুয়েলাকে হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)  নির্বাচনে জুলাই চেতনায় বিশ্বাসীদের নিয়ে জোট হবে : ডা. তাহের আগামী নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশকে বিশেষ প্রশিক্ষণ থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন চার্নভিরাকুল মহানবী (সা.) এর অনুপম জীবনাদর্শ নিশ্চিত করতে পারে বিশ্বশান্তি : প্রধান উপদেষ্টা আরও ৩০ বাংলাদেশিকে হাতকড়া ও পায়ে শিকল পরিয়ে ফেরত পাঠালো যুক্তরাষ্ট্র

একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায় রোববার

আলোচিত একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলার রায় রোববার (১ ডিসেম্বর) ঘোষণা করা হবে। বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করবেন।

শনিবার (৩০ নভেম্বর) আসামিপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের করা আপিলের রায় দেবেন হাইকোর্ট।

এর আগে, ২১ নভেম্বর শুনানি শেষ করে মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমান রেখেছেন হাইকোর্ট।

গত ২৩ অক্টোবর গ্রেনেড হামলা মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানির জন্য বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনকে নিয়ে গঠিত বেঞ্চে পাঠানো হয়। পরে ৩১ অক্টোবর এ মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানি শুরু হয়।

২০১০ সালের ১০ অক্টোবর আলোচিত এ মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও বিএনপি নেতা আব্দুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেন বিচারিক আদালত। যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয় ১৯ জনকে। এ রায়ের বিরুদ্ধে খালাস চেয়ে আপিল করেন বেশ কয়েকজন আসামি, যার শুনানি শেষ হয় আজ বৃহস্পতিবার।

এর আগে, ২০১৯ সালের ১৩ জানুয়ারি মামলার জেল আপিল ও ডেথ রেফারেন্স শুনানির জন্য গ্রহণ করেন বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ। সে সময়ে দ্রুত মামলাটির পেপারবুক তৈরির নির্দেশ দেন আদালত। পরে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নির্দেশে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে মামলার পেপারবুক তৈরি হয়।

আসামিপক্ষের আইনজীবীরা বলছেন, ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কোনো সংশ্লিষ্টতা মেলেনি।

প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলা হয়। ভয়াবহ এ হামলায় নিহত হন ২৪ জন, আহত হন অন্তত ৪ শতাধিক।

ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

রাজবাড়ীতে পুলিশের ওপর হামলা : সাড়ে তিন হাজার জনের বিরুদ্ধে মামলা

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায় রোববার

আপডেট সময় ০২:৩৯:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪

আলোচিত একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলার রায় রোববার (১ ডিসেম্বর) ঘোষণা করা হবে। বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করবেন।

শনিবার (৩০ নভেম্বর) আসামিপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের করা আপিলের রায় দেবেন হাইকোর্ট।

এর আগে, ২১ নভেম্বর শুনানি শেষ করে মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমান রেখেছেন হাইকোর্ট।

গত ২৩ অক্টোবর গ্রেনেড হামলা মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানির জন্য বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনকে নিয়ে গঠিত বেঞ্চে পাঠানো হয়। পরে ৩১ অক্টোবর এ মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানি শুরু হয়।

২০১০ সালের ১০ অক্টোবর আলোচিত এ মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও বিএনপি নেতা আব্দুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেন বিচারিক আদালত। যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয় ১৯ জনকে। এ রায়ের বিরুদ্ধে খালাস চেয়ে আপিল করেন বেশ কয়েকজন আসামি, যার শুনানি শেষ হয় আজ বৃহস্পতিবার।

এর আগে, ২০১৯ সালের ১৩ জানুয়ারি মামলার জেল আপিল ও ডেথ রেফারেন্স শুনানির জন্য গ্রহণ করেন বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ। সে সময়ে দ্রুত মামলাটির পেপারবুক তৈরির নির্দেশ দেন আদালত। পরে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নির্দেশে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে মামলার পেপারবুক তৈরি হয়।

আসামিপক্ষের আইনজীবীরা বলছেন, ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কোনো সংশ্লিষ্টতা মেলেনি।

প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলা হয়। ভয়াবহ এ হামলায় নিহত হন ২৪ জন, আহত হন অন্তত ৪ শতাধিক।