শিরোনাম :
বে-হাত ভালবাসা
অবিস্বরণীয় কোন অধ্যায় হতে পারিনি হতে পারিনি অপরিহার্য্য কোন উপপাদ্য তবুও এ পৃথিবীতে অবিনশ্বর হতে চেয়েছি। চেয়েছি অনেকের ডায়েরির স্হান
ইদানীং বিজয় সমাচার
এখন বিজয়ের কাষ্ঠহাসি আমজনতার হৃৎপিন্ডে ছুঁয়ে দেয় হাপরের তপ্তাগ্নি শীতার্ত রহিম চাচার ছেঁড়া কাঁথার নীচে হুপিং কাশি অর্ধাহারে জীবন্মৃত রহিমা
অনন্ত শ্রাবণ
পৃথিবীর প্রথম বৃষ্টিধারা দশ লক্ষ বছর ধরে আবার ঝরুক সৃষ্টির সাড়ে তিনশ বছর পর অবিশ্রান্ত হোক রক্তের পাহাড় ধুয়ে দিতে
এক ধরনের ধোঁয়াসা; এক ধরনের অন্ধকার!
টকটকে লাল সূর্য তো ছাত্র জনতা বুকের রক্ত ঝরিয়ে ছিনিয়ে এনেছে, পালিয়ে গিয়েছে কালো শেয়াল, লক্ষ্মণ সেনের বরকন্দাজ যদিও ঘাপটি
যাদের অবদানে এই দেশ
যাদের অবদানে এই দেশ মো:খলিলুর রহমান লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে পেয়েছি একটি দেশ, সবুজ শ্যামলীমায় ভরে আছে তার নেইকো রূপের
অতুল্য গুণাধিকারী নবী স.
অতুল্য গুণাধিকারী নবী স. (সনেট) মাহমুদুন্নবী জ্যোতি মানবিক বস্ত্রে আবৃত হে প্রিয়নবী অন্ধকার মরু বুকে উদ্ভাসিত রবি। পরহেজগারী-তাকওয়া শুদ্ধ মন
৭১’র চেতনায় ফুটেছে যে ফুল
৭১’র চেতনায় ফুটেছে যে ফুল প্রাকৃতজ শামিমরুমি টিটন দূর বহুদূর দিগন্ত প্রসারিত অগাধ অকুল সমুদ্দুর! বঙ্গোপসাগরের কোলে যে উর্বী বদ্বীপ
আল মাহমুদ দীর্ঘ হয়ে ওঠে
আল মাহমুদ দীর্ঘ হয়ে ওঠে জাকির আবু জাফর ইচ্ছে করলেই কি নদীটি বুকের কাছে তোলা যায়! অথচ বুকটিই নদী করে