শিরোনাম :
যমুনা নদী ও পাঁচ পুরুষের কেচ্ছা
মাহমুদুন্নবী জ্যোতি আশ্বিন মাস। ভাদ্রের ভ্যাপসা গরম এখনো আছে। তির তির করে বেলা বাড়ার সাথে তর তরিয়ে বাড়ছে গরমের তীব্রতা।
রিকশাওয়ালা ভাড়া না নিয়ে উধাও হয়ে গেল
জামিউর রহমান লেমন আমরা ঢাকার শাহজাহারপুর গভঃ অফিসার্স কলোনীর ৫ নম্বরই টাইপ বিল্ডিং এ থাকি। বেশ ক’বছর আগে টেলিভিশনের জন্য
অলৌকিক: আব্বা আমাকে সাথে নিয়ে শাহজাহানপুর মোড় পর্যন্ত গেলেন; তারপর উধাও!
জামিউর রহমান লেমন আমি তখন শাহজাহানপুর গভঃ অফিসার্স কলোনীর আট নম্বর বিল্ডিং এ থাকি। বেশ কয়েক বছর হলো আব্বা মারা
একটা বিশাল ষাড় আমাকে তাড়িয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছে!
জামিউর রহমান লেমন ১৯৮৩। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শহীদুল্লাহ্ হলের এক্সটেনশন ৫১০ নম্বর রুমে আমি নিজের সিট এলটমেন্ট পেয়েছি। সাথে থাকে আজিজ
শহীদুল্লাহ্ হলের ছাদ থেকে দেখতে পেলাম হাবিবকে!
শহীদুল্লাহ্ হলের ছাদ থেকে দেখতে পেলাম হাবিবকে! জামিউর রহমান লেমন: আমি তখন শহীদুল্লাহ্ হলের মেইন বিল্ডিং এ থাকি। ৩০১১ তে
অলৌকিক! সাদা ছায়ামূর্তিটা পানির মধ্যে ডুব দিলো!
জামিউর রহমান লেমন স্বাধীনতা যুদ্ধের বেশ পরে তখনও দিনাজপুরে সবকিছু স্বাভাবিক হয়নি। ঘাগরা নদীতে অনেক মানুষকে মেরে লাশ ফেলা হয়েছে
অলৌকিক: জানালায় বড় একটা পাখির ডানার ঝাপটার শব্দ আজও কানে বাজে!
জামিউর রহমান লেমন ছোটবেলায় আব্বার গায়ের উপর পা তুলে ঘুমানো আমার একটা স্বভাবসুলভ আচরণ ছিল। আব্বা অনেক কর্মক্লান্ত থাকলেও আমার
অন্ধকারে মাকে দেখে আঁতকে উঠলাম, হারিকেনটা নেভালো কে!
জামিউর রহমান লেমন: তখন ১৯৭১, দিনাজপুরের পুলহাটে মালেক পানুয়ার বাসায় আমরা ভাড়া থাকি। বাসাটা বেশ ছিমছাম ছিল। একতলা পুরোনো আমলের।