ঢাকা ০৭:৫৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রবাসী আয়ের শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র, দ্বিতীয় স্থানে আমিরাত

চলতি বছরের মার্চে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় পাঠানোর শীর্ষ দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (ইউএসএ)। জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতেও শীর্ষ অবস্থানে ছিল দেশটি। যুক্তরাষ্ট্রের পরে এবারও দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। এরপর রয়েছে সৌদি আরব। প্রবাসী আয় নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

পবিত্র রমজানে প্রবাসী আয়ের পালে হাওয়া লাগে। সেই হাওয়ায় এবার মার্চে দেশে রেকর্ড পরিমাণ প্রবাসী আয় এসেছে। মার্চে দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ৩২৯ কোটি ৫৬ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে। এরপর শীর্ষ ১০ দেশের তালিকায় রয়েছে- সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, যুক্তরাজ্য (ইউকে), মালয়েশিয়া, ওমান, কুয়েত, ইতালি, কাতার ও সিঙ্গাপুর।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন। দেশটি থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৫৪ কোটি ৬১ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫০ কোট ৮৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স এসেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে। তৃতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ কোটি ৮৪ লাখ ৩০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স এসেছে সংযুক্ত সৌদি আরব থেকে। এছাড়া আলোচিত সময়ে যুক্তরাজ্য (ইউকে), মালয়েশিয়া, কুয়েত, ওমান, ইতালি, কাতার ও সিঙ্গাপুর থেকে যথাক্রমে রেমিট্যান্স এসেছে ৩৮ কোটি ৭১ লাখ ৯০ হাজার ডলার, ২৯ কোটি ৯ লাখ ১০ হাজার ডলার, ১৮ কোটি ৬৪ লাখ ৮০ হাজার, ১৮ কোটি ৪৬ লাখ ৯০ হাজার ডলার, ১৫ কোটি ৬১ লাখ ৭০ হাজার ডলার, ১১ কোটি ৭১ লাখ ৬০ হাজার ডলার ও ৯ কোটি ৫১ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার।

এ ছাড়া বাহরাইন থেকে এসেছে পাঁচ কোটি ৩২ লাখ ৬০ হাজার ডলার, ফ্রান্স থেকে তিন কোটি ৭৩ লাখ ২০ হাজার ডলার, সাউথ আফ্রিকা থেকে তিন কোটি ৩৭ লাখ ৮০ হাজার ডলার, কানাডা থেকে দুই কোটি ৪৭ লাখ ৩০ হাজার ডলার, অস্ট্রেলিয়া থেকে দুই কোটি এক লাখ ৭০ হাজার ডলার, সাউথ কোরিয়া থেকে এক কোটি ৯৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার, জার্মানি থেকে এক কোটি ৯১ লাখ ৯০ হাজার ডলার, গ্রিস থেকে এক কোটি ৪৫ লাখ ৯০ হাজার ডলার, স্পেন থেকে এক কোটি ৪০ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

জর্দান থেকে এক কোটি ৩৯ লাখ ৭০ হাজার ডলার, মালদ্বীপ থেকে এক কোটি ৩৩ লাখ ৪০ হাজার ডলার, পর্তুগাল থেকে এক কোটি ২০ লাখ ৫০ হাজার ডলার, মরিশাস থেকে ৯২ লাখ ডলার, ব্রুনাই দারুসসালাম থেকে ৭৮ লাখ ৬০ হাজার ডলার, জাপান থেকে ৭৪ লাখ ৪০ হাজার ডলার, সুইডেন থেকে ৬৮ লাখ ১০ হাজার ডলার, পোল্যান্ড ৬৭ লাখ ৮০ হাজার ডলার, ইরাক থেকে ৬৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার, ফিনল্যান্ড থেকে ৫০ লাখ ৯০ হাজার ডলার এবং বাহামাস থেকে ৪১ লাখ ২০ হাজার ডলার এসেছে। অন্যান্য দেশ মিলে প্রবাসী আয় এসেছে চার কোটি ৪৯ লাখ ৯০ হাজার ডলার।

ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

প্রবাসী আয়ের শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র, দ্বিতীয় স্থানে আমিরাত

আপডেট সময় ০৬:০১:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫

চলতি বছরের মার্চে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় পাঠানোর শীর্ষ দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (ইউএসএ)। জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতেও শীর্ষ অবস্থানে ছিল দেশটি। যুক্তরাষ্ট্রের পরে এবারও দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। এরপর রয়েছে সৌদি আরব। প্রবাসী আয় নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

পবিত্র রমজানে প্রবাসী আয়ের পালে হাওয়া লাগে। সেই হাওয়ায় এবার মার্চে দেশে রেকর্ড পরিমাণ প্রবাসী আয় এসেছে। মার্চে দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ৩২৯ কোটি ৫৬ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে। এরপর শীর্ষ ১০ দেশের তালিকায় রয়েছে- সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, যুক্তরাজ্য (ইউকে), মালয়েশিয়া, ওমান, কুয়েত, ইতালি, কাতার ও সিঙ্গাপুর।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন। দেশটি থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৫৪ কোটি ৬১ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫০ কোট ৮৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স এসেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে। তৃতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ কোটি ৮৪ লাখ ৩০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স এসেছে সংযুক্ত সৌদি আরব থেকে। এছাড়া আলোচিত সময়ে যুক্তরাজ্য (ইউকে), মালয়েশিয়া, কুয়েত, ওমান, ইতালি, কাতার ও সিঙ্গাপুর থেকে যথাক্রমে রেমিট্যান্স এসেছে ৩৮ কোটি ৭১ লাখ ৯০ হাজার ডলার, ২৯ কোটি ৯ লাখ ১০ হাজার ডলার, ১৮ কোটি ৬৪ লাখ ৮০ হাজার, ১৮ কোটি ৪৬ লাখ ৯০ হাজার ডলার, ১৫ কোটি ৬১ লাখ ৭০ হাজার ডলার, ১১ কোটি ৭১ লাখ ৬০ হাজার ডলার ও ৯ কোটি ৫১ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার।

এ ছাড়া বাহরাইন থেকে এসেছে পাঁচ কোটি ৩২ লাখ ৬০ হাজার ডলার, ফ্রান্স থেকে তিন কোটি ৭৩ লাখ ২০ হাজার ডলার, সাউথ আফ্রিকা থেকে তিন কোটি ৩৭ লাখ ৮০ হাজার ডলার, কানাডা থেকে দুই কোটি ৪৭ লাখ ৩০ হাজার ডলার, অস্ট্রেলিয়া থেকে দুই কোটি এক লাখ ৭০ হাজার ডলার, সাউথ কোরিয়া থেকে এক কোটি ৯৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার, জার্মানি থেকে এক কোটি ৯১ লাখ ৯০ হাজার ডলার, গ্রিস থেকে এক কোটি ৪৫ লাখ ৯০ হাজার ডলার, স্পেন থেকে এক কোটি ৪০ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

জর্দান থেকে এক কোটি ৩৯ লাখ ৭০ হাজার ডলার, মালদ্বীপ থেকে এক কোটি ৩৩ লাখ ৪০ হাজার ডলার, পর্তুগাল থেকে এক কোটি ২০ লাখ ৫০ হাজার ডলার, মরিশাস থেকে ৯২ লাখ ডলার, ব্রুনাই দারুসসালাম থেকে ৭৮ লাখ ৬০ হাজার ডলার, জাপান থেকে ৭৪ লাখ ৪০ হাজার ডলার, সুইডেন থেকে ৬৮ লাখ ১০ হাজার ডলার, পোল্যান্ড ৬৭ লাখ ৮০ হাজার ডলার, ইরাক থেকে ৬৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার, ফিনল্যান্ড থেকে ৫০ লাখ ৯০ হাজার ডলার এবং বাহামাস থেকে ৪১ লাখ ২০ হাজার ডলার এসেছে। অন্যান্য দেশ মিলে প্রবাসী আয় এসেছে চার কোটি ৪৯ লাখ ৯০ হাজার ডলার।