ঢাকা ১২:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় বড় ধরনের সংস্কার প্রস্তাব দিল্লিতে বিজিবি-বিএসএফ বৈঠকে যেসব সিদ্ধান্ত গৃহীত হলো ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে ম্যাক্রোঁ ও স্টারমার কিছুই করেননি : ট্রাম্প রমজানের আগে পণ্যের দাম স্থিতিশীল মা ভাষাসৈনিক, একুশের সঙ্গে আমার আত্মিক সম্পর্ক: প্রধান বিচারপতি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদন তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ খুব বেশি দূরে নয়: ট্রাম্প শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলনেও একুশের চেতনা অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে : রিজভী সিয়েরা লিওনের দ্বিতীয় সরকারি রাষ্ট্রভাষা বাংলা; তথ্যটি সঠিক নয়: রিউমার স্ক্যানার ভাষা শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে ম্যাক্রোঁ ও স্টারমার কিছুই করেননি : ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ ও যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার ইউক্রেনের যুদ্ধ বন্ধে কিছুই করেননি। আগামী সপ্তাহে হোয়াইট হাউসে এই দুই নেতার সফরের কথা রয়েছে।

২০২২ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার পূর্ণাঙ্গ আগ্রাসনের শুরুর পর থেকে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং অন্যান্য মিত্ররা কিয়েভকে অস্ত্র ও অন্যান্য সহায়তা সরবরাহ করে আসছে।

ম্যাক্রোঁ ও স্টারমারের সমালোচনা সত্ত্বেও ট্রাম্প সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইউরোপীয় এই নেতাদের প্রশংসাও করেছেন। ট্রাম্প বলেন, তিনি ম্যাক্রোঁকে একজন ‘বন্ধু’ মনে করেন এবং স্টারমারকে ‘খুব ভালো লোক’ বলে অভিহিত করেন।

আগামী সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) ম্যাক্রোঁর ওয়াশিংটন ডিসি সফরের কথা রয়েছে, আর স্টারমার সেখানে থাকবেন বৃহস্পতিবার।

চলতি সপ্তাহের শুরুতে স্টারমার বলেছেন, শান্তি চুক্তির অংশ হিসেবে ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তিনি সেখানে ব্রিটিশ সেনা মোতায়েনের জন্য প্রস্তুত ও ইচ্ছুক।

যদিও ইউরোপীয় নেতারা রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনার সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়েছেন, তবে তারা ইউক্রেনের যুদ্ধ নিয়ে আলোচনা করার জন্য নিয়মিত বৈঠক করছেন।

ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের পর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং ইইউ, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা ও জাপানসহ পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়ার ওপর ২০ হাজারের বেশি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। অনেক ইউরোপীয় দেশ ইউক্রেনকে সমর্থন ও সহায়তা প্রদানের জন্য চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।

জানুয়ারিতে স্টারমার ১০০ বছরের একটি ‘যুগান্তকারী’ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় তিনি জেলেনস্কিকে বলেন, ‘আমরা কেবল আজ নয়, এই বছর বা পরের বছর নয়, বরং ১০০ বছর ধরে আপনার সঙ্গে থাকছি, এমনকি এই ভয়াবহ যুদ্ধ শেষ হওয়ার এবং ইউক্রেন আবারও মুক্ত ও সমৃদ্ধ হওয়ার অনেক পরেও।’

এদিকে, ইউক্রেনে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত কিথ কেলগ বলেছেন, বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) কিয়েভে জেলেনস্কির সঙ্গে তার ‘বিস্তৃত ও ইতিবাচক’ আলোচনা হয়েছে।

ট্রাম্প জেলেনস্কিকে ‘স্বৈরশাসক’ হিসেবে উল্লেখ করার মাত্র কয়েকদিন পরেই কেলগ জেলেনস্কিকে ‘সাহসী নেতা’ হিসেবে অভিহিত করেছেন।

জেলেনস্কি সাম্প্রতিক দিনগুলোতে কয়েকজন বিশ্বনেতার সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন, যারা শান্তি আলোচনায় ইউক্রেনকে অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন।

শুক্রবার ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, রাশিয়া ও ইউক্রেন তার (জেলেনস্কির) ব্যক্তিগত সম্পৃক্ততা ছাড়া শান্তি আলোচনা শুরু করতে চাইবে না। তিনি জেলেনস্কির সমালোচনা অব্যাহত রেখে বলেন, ‘আমি বহু বছর ধরে এই লোকটিকে দেখছি, অথচ তার শহরগুলো ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে, তার মানুষ নিহত হচ্ছে, তার সৈন্যরা ধ্বংস হচ্ছে। আমি তাকে কোনো কার্ড ছাড়াই দর-কষাকষি করতে দেখছি। তার কোনো কার্ড বা কৌশল নেই, আর আপনি এতে বিরক্ত হয়ে পড়বেন। আপনি তো এতে বিরক্ত হন, আর আমি তো অসুস্থ হয়ে পড়েছি।’

ট্রাম্প বেশ কয়েকবার জোর দিয়ে বলেছেন, যুদ্ধ ঠেকাতে ব্যর্থতার জন্য জেলেনস্কিই দায়ী। ইউক্রেনে আক্রমণ শুরুর আগে রাশিয়ার সঙ্গে ‘আলোচনা’ করা যেত।

এই সপ্তাহে সৌদি আরবে শান্তি আলোচনায় ইউক্রেনের অনুপস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে ট্রাম্প বলেন, রাশিয়া জেলেনস্কির সঙ্গে চুক্তি করা অসম্ভব বলে মনে করেছে। ট্রাম্প আরও বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন, রাশিয়া আন্তরিকভাবে যুদ্ধের অবসানে একটি চুক্তি চায়, কিন্তু প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে এ চুক্তি করতে হবে না।

এদিকে, যুদ্ধের অবসানের আলোচনার অংশ হিসেবে ইউক্রেনের বিরল খনিজ সম্পদে মার্কিন প্রবেশাধিকার প্রদানের জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে চাপ দিচ্ছে।

ট্রাম্প এটিকে ইউক্রেনকে আগে দেওয়া সামরিক সহায়তা পরিশোধের একটি উপায় হিসেবে বর্ণনা করেছেন। শুক্রবার তিনি সাংবাদিকদের বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেন চুক্তি স্বাক্ষরের প্রায় কাছাকাছি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার অর্থ ফেরত পাবে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, যুদ্ধের অবসান ঘটাতে জেলেনস্কি ও পুতিনকে ‘একত্রিত’ হতে হবে।

সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইউক্রেন মার্কিন প্রস্তাবিত খনিজ চুক্তিতে পরিবর্তন এনেছে এবং তাদের আলোচনা এগিয়ে চলছে।

হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজ শুক্রবার বলেন, জেলেনস্কি ‘এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে যাচ্ছেন’।

জেলেনস্কি এর আগে প্রস্তাবটি প্রত্যাখ্যান করে বলেছিলেন, এটি কোনো গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা নয় এবং তিনি তার দেশ বিক্রি করতে পারবেন না।

জেলেনস্কির সিনিয়র সহকারী মাইখাইলো পোডোলিয়াক গতকাল শুক্রবার বিবিসিকে বলেন, ইউক্রেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সহযোগিতা করতে ইচ্ছুক। দেশটি বিশ্বব্যাপী শিল্প ও খনিজ ক্ষেত্রগুলোর উন্নয়নে বিনিয়োগ প্রক্রিয়া উন্মুক্ত করতে প্রস্তুত।

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ খুব বেশি দূরে নয়: ট্রাম্প

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে ম্যাক্রোঁ ও স্টারমার কিছুই করেননি : ট্রাম্প

আপডেট সময় ১১:৩৪:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ ও যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার ইউক্রেনের যুদ্ধ বন্ধে কিছুই করেননি। আগামী সপ্তাহে হোয়াইট হাউসে এই দুই নেতার সফরের কথা রয়েছে।

২০২২ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার পূর্ণাঙ্গ আগ্রাসনের শুরুর পর থেকে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং অন্যান্য মিত্ররা কিয়েভকে অস্ত্র ও অন্যান্য সহায়তা সরবরাহ করে আসছে।

ম্যাক্রোঁ ও স্টারমারের সমালোচনা সত্ত্বেও ট্রাম্প সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইউরোপীয় এই নেতাদের প্রশংসাও করেছেন। ট্রাম্প বলেন, তিনি ম্যাক্রোঁকে একজন ‘বন্ধু’ মনে করেন এবং স্টারমারকে ‘খুব ভালো লোক’ বলে অভিহিত করেন।

আগামী সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) ম্যাক্রোঁর ওয়াশিংটন ডিসি সফরের কথা রয়েছে, আর স্টারমার সেখানে থাকবেন বৃহস্পতিবার।

চলতি সপ্তাহের শুরুতে স্টারমার বলেছেন, শান্তি চুক্তির অংশ হিসেবে ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তিনি সেখানে ব্রিটিশ সেনা মোতায়েনের জন্য প্রস্তুত ও ইচ্ছুক।

যদিও ইউরোপীয় নেতারা রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনার সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়েছেন, তবে তারা ইউক্রেনের যুদ্ধ নিয়ে আলোচনা করার জন্য নিয়মিত বৈঠক করছেন।

ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের পর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং ইইউ, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা ও জাপানসহ পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়ার ওপর ২০ হাজারের বেশি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। অনেক ইউরোপীয় দেশ ইউক্রেনকে সমর্থন ও সহায়তা প্রদানের জন্য চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।

জানুয়ারিতে স্টারমার ১০০ বছরের একটি ‘যুগান্তকারী’ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় তিনি জেলেনস্কিকে বলেন, ‘আমরা কেবল আজ নয়, এই বছর বা পরের বছর নয়, বরং ১০০ বছর ধরে আপনার সঙ্গে থাকছি, এমনকি এই ভয়াবহ যুদ্ধ শেষ হওয়ার এবং ইউক্রেন আবারও মুক্ত ও সমৃদ্ধ হওয়ার অনেক পরেও।’

এদিকে, ইউক্রেনে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত কিথ কেলগ বলেছেন, বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) কিয়েভে জেলেনস্কির সঙ্গে তার ‘বিস্তৃত ও ইতিবাচক’ আলোচনা হয়েছে।

ট্রাম্প জেলেনস্কিকে ‘স্বৈরশাসক’ হিসেবে উল্লেখ করার মাত্র কয়েকদিন পরেই কেলগ জেলেনস্কিকে ‘সাহসী নেতা’ হিসেবে অভিহিত করেছেন।

জেলেনস্কি সাম্প্রতিক দিনগুলোতে কয়েকজন বিশ্বনেতার সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন, যারা শান্তি আলোচনায় ইউক্রেনকে অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন।

শুক্রবার ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, রাশিয়া ও ইউক্রেন তার (জেলেনস্কির) ব্যক্তিগত সম্পৃক্ততা ছাড়া শান্তি আলোচনা শুরু করতে চাইবে না। তিনি জেলেনস্কির সমালোচনা অব্যাহত রেখে বলেন, ‘আমি বহু বছর ধরে এই লোকটিকে দেখছি, অথচ তার শহরগুলো ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে, তার মানুষ নিহত হচ্ছে, তার সৈন্যরা ধ্বংস হচ্ছে। আমি তাকে কোনো কার্ড ছাড়াই দর-কষাকষি করতে দেখছি। তার কোনো কার্ড বা কৌশল নেই, আর আপনি এতে বিরক্ত হয়ে পড়বেন। আপনি তো এতে বিরক্ত হন, আর আমি তো অসুস্থ হয়ে পড়েছি।’

ট্রাম্প বেশ কয়েকবার জোর দিয়ে বলেছেন, যুদ্ধ ঠেকাতে ব্যর্থতার জন্য জেলেনস্কিই দায়ী। ইউক্রেনে আক্রমণ শুরুর আগে রাশিয়ার সঙ্গে ‘আলোচনা’ করা যেত।

এই সপ্তাহে সৌদি আরবে শান্তি আলোচনায় ইউক্রেনের অনুপস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে ট্রাম্প বলেন, রাশিয়া জেলেনস্কির সঙ্গে চুক্তি করা অসম্ভব বলে মনে করেছে। ট্রাম্প আরও বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন, রাশিয়া আন্তরিকভাবে যুদ্ধের অবসানে একটি চুক্তি চায়, কিন্তু প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে এ চুক্তি করতে হবে না।

এদিকে, যুদ্ধের অবসানের আলোচনার অংশ হিসেবে ইউক্রেনের বিরল খনিজ সম্পদে মার্কিন প্রবেশাধিকার প্রদানের জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে চাপ দিচ্ছে।

ট্রাম্প এটিকে ইউক্রেনকে আগে দেওয়া সামরিক সহায়তা পরিশোধের একটি উপায় হিসেবে বর্ণনা করেছেন। শুক্রবার তিনি সাংবাদিকদের বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেন চুক্তি স্বাক্ষরের প্রায় কাছাকাছি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার অর্থ ফেরত পাবে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, যুদ্ধের অবসান ঘটাতে জেলেনস্কি ও পুতিনকে ‘একত্রিত’ হতে হবে।

সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইউক্রেন মার্কিন প্রস্তাবিত খনিজ চুক্তিতে পরিবর্তন এনেছে এবং তাদের আলোচনা এগিয়ে চলছে।

হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজ শুক্রবার বলেন, জেলেনস্কি ‘এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে যাচ্ছেন’।

জেলেনস্কি এর আগে প্রস্তাবটি প্রত্যাখ্যান করে বলেছিলেন, এটি কোনো গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা নয় এবং তিনি তার দেশ বিক্রি করতে পারবেন না।

জেলেনস্কির সিনিয়র সহকারী মাইখাইলো পোডোলিয়াক গতকাল শুক্রবার বিবিসিকে বলেন, ইউক্রেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সহযোগিতা করতে ইচ্ছুক। দেশটি বিশ্বব্যাপী শিল্প ও খনিজ ক্ষেত্রগুলোর উন্নয়নে বিনিয়োগ প্রক্রিয়া উন্মুক্ত করতে প্রস্তুত।

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ খুব বেশি দূরে নয়: ট্রাম্প