ঢাকা ০১:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ১৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :

হরিণের মাংস জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোন 

সুন্দরবন সংলগ্ন লোকালয় থেকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ৩২ কেজি হরিণের মাংস জব্দ করেছে কোস্টগার্ড পশ্চিম জোন। তবে এঘটনায় কেউ আটক হয়নি।
বুধবার (৩০ জুলাই) সকালে কোস্টগার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত ২৯ জুলাই  মঙ্গলবার রাত ১১ টায় কোস্টগার্ড স্টেশন কয়রা এর একটি আভিযানিক দল খুলনার কয়রা থানাধীন পাতাখালী এলাকায় একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে।
 অভিযান চলাকালীন উক্ত এলাকায় পরিত্যক্ত একটি বস্তা হতে ৩২ কেজি হরিণের মাংস জব্দ করা হয়। এসময় হরিণ শিকারীরা কোস্ট গার্ডের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
তিনি আরও বলেন, জব্দকৃত হরিণের মাংসের পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বজবজা ফরেস্ট অফিসের নিকট হস্তান্তর করা হয়।বন্যপ্রাণী হত্যা ও পাচার রোধের মাধ্যমে সুন্দরবনকে রঙিন রাখার লক্ষ্যে কোস্ট গার্ড ভবিষ্যতেও এধরনের অভিযান অব্যাহত রাখবে।
ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

বিএসবির খায়রুলকে আরও ১০ মামলায় গ্রেপ্তার

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

হরিণের মাংস জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোন 

আপডেট সময় ০৬:১৩:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫
সুন্দরবন সংলগ্ন লোকালয় থেকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ৩২ কেজি হরিণের মাংস জব্দ করেছে কোস্টগার্ড পশ্চিম জোন। তবে এঘটনায় কেউ আটক হয়নি।
বুধবার (৩০ জুলাই) সকালে কোস্টগার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত ২৯ জুলাই  মঙ্গলবার রাত ১১ টায় কোস্টগার্ড স্টেশন কয়রা এর একটি আভিযানিক দল খুলনার কয়রা থানাধীন পাতাখালী এলাকায় একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে।
 অভিযান চলাকালীন উক্ত এলাকায় পরিত্যক্ত একটি বস্তা হতে ৩২ কেজি হরিণের মাংস জব্দ করা হয়। এসময় হরিণ শিকারীরা কোস্ট গার্ডের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
তিনি আরও বলেন, জব্দকৃত হরিণের মাংসের পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বজবজা ফরেস্ট অফিসের নিকট হস্তান্তর করা হয়।বন্যপ্রাণী হত্যা ও পাচার রোধের মাধ্যমে সুন্দরবনকে রঙিন রাখার লক্ষ্যে কোস্ট গার্ড ভবিষ্যতেও এধরনের অভিযান অব্যাহত রাখবে।