ঢাকা ০৩:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আটোয়ারীতে পরিত্যাক্ত গ্রেনেড উদ্ধার

পঞ্চগড়ের আটোয়ারীতে পরিত্যাক্ত অবস্থায় অবিস্ফোরিত মরিচাযুক্ত একটি গ্রেনেড উদ্ধার করেছে আটোয়ারী থানা পুলিশ।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উপজেলার নিতুপাড়া গ্রামের তরিকুল ইসলামের ছেলে মোঃ ফরহাদ হোসেন(২৬) সিঙ্গিয়া ব্রীজের দক্ষিণ পাশে মাছ ধরার জন্য ডোবার পানি সেচ দেন।

পানি সেচ দেয়া শেষ হলে মাছ ধরার সময় তার হাতে শক্ত বস্তুর আঘাত লাগে। তার মনে সন্দেহ হলে লোকজনকে ডেকে বস্তুটি দেখায় এবং থানা পুলিশকে সংবাদ দেয়।

আটোয়ারী থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিত্যাক্ত অবস্থায় অবিস্ফোরিত মরিচাযুক্ত গ্রেনেডটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন।

আটোয়ারী থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ রফিকুল ইসলাম সরকার জুয়েল পরিত্যাক্ত অবস্থায় অবিস্ফোরিত মরিচাযুক্ত একটি বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এটি কোন গ্রেনেড নয়। এটি সম্ভবত: ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে ব্যবহত একটি বিস্ফোরক দ্রব্য। দ্রব্যটি উদ্ধার করে পানির বালতিতে ডুবিয়ে রাখা হয়েছে এবং থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করা হয়েছে।

ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

আটোয়ারীতে পরিত্যাক্ত গ্রেনেড উদ্ধার

আপডেট সময় ১১:৩৯:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পঞ্চগড়ের আটোয়ারীতে পরিত্যাক্ত অবস্থায় অবিস্ফোরিত মরিচাযুক্ত একটি গ্রেনেড উদ্ধার করেছে আটোয়ারী থানা পুলিশ।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উপজেলার নিতুপাড়া গ্রামের তরিকুল ইসলামের ছেলে মোঃ ফরহাদ হোসেন(২৬) সিঙ্গিয়া ব্রীজের দক্ষিণ পাশে মাছ ধরার জন্য ডোবার পানি সেচ দেন।

পানি সেচ দেয়া শেষ হলে মাছ ধরার সময় তার হাতে শক্ত বস্তুর আঘাত লাগে। তার মনে সন্দেহ হলে লোকজনকে ডেকে বস্তুটি দেখায় এবং থানা পুলিশকে সংবাদ দেয়।

আটোয়ারী থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিত্যাক্ত অবস্থায় অবিস্ফোরিত মরিচাযুক্ত গ্রেনেডটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন।

আটোয়ারী থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ রফিকুল ইসলাম সরকার জুয়েল পরিত্যাক্ত অবস্থায় অবিস্ফোরিত মরিচাযুক্ত একটি বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এটি কোন গ্রেনেড নয়। এটি সম্ভবত: ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে ব্যবহত একটি বিস্ফোরক দ্রব্য। দ্রব্যটি উদ্ধার করে পানির বালতিতে ডুবিয়ে রাখা হয়েছে এবং থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করা হয়েছে।