ঢাকা ০৯:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রংপুর সদর উপজেলায় ২৭ পরিবারের মধ্যে টিন ও নগদ অর্থ প্রদান

রংপুর জেলাধীন সদর উপজেলার মমিনপুর,হরিদেবপুর,চন্দনপাট,সদ্যপুস্করিনী ও খলেয়া ইউনিয়নের দুস্ত অসহায় পরিবার সহ দুর্যোগে ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে এমন ২৭টি পরিবারের মধ্যে ৫৯ বান্ডিল টিন বিতারণ করা হয়েছে। এবং গৃহ নিমার্ণের জন্য প্রতি বান্ডিল টিনের সাথে তিন হাজার করে টাকার চেক প্রদান করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার এ টিন ও অর্থ বিতরণ করা হয়।
রংপুর সদর উপজেলার উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ মুনিমুল হক বলেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সহযোগীতায় আমরা আমাদের সদরের ৫টি ইউনিয়নের ২৭টি পরিবারের মাঝে ৫৯ বান্ডিল টিন ও   প্রতি বান্ডিল টিন বাবদ নগদ তিন হাজার টাকার চেক প্রদান করা হয়েছে।
ভাতাভোগী রফিকুলর ইসলাম বলেন, এবারের ঝড়ে আমার ঘড় বাড়ি ভেঙ্গে গেছে। আমি ইউএনও বরাবর আবেদন করলে আমাকে দেড় বান্ডিল টিন ও নগদ ৪৫০০ টাকার চেক দিয়েছে। তা দিয়ে আমি নুতুন করে আবার ঘড় নিমার্ণ করতে পারব বলেই অশ্রুসিক্ত চোখে হাসিদেন রফিকুল।
ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

মোংলায় জেলা ছাত্রদলের সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু 

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

রংপুর সদর উপজেলায় ২৭ পরিবারের মধ্যে টিন ও নগদ অর্থ প্রদান

আপডেট সময় ০৮:১৯:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫
রংপুর জেলাধীন সদর উপজেলার মমিনপুর,হরিদেবপুর,চন্দনপাট,সদ্যপুস্করিনী ও খলেয়া ইউনিয়নের দুস্ত অসহায় পরিবার সহ দুর্যোগে ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে এমন ২৭টি পরিবারের মধ্যে ৫৯ বান্ডিল টিন বিতারণ করা হয়েছে। এবং গৃহ নিমার্ণের জন্য প্রতি বান্ডিল টিনের সাথে তিন হাজার করে টাকার চেক প্রদান করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার এ টিন ও অর্থ বিতরণ করা হয়।
রংপুর সদর উপজেলার উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ মুনিমুল হক বলেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সহযোগীতায় আমরা আমাদের সদরের ৫টি ইউনিয়নের ২৭টি পরিবারের মাঝে ৫৯ বান্ডিল টিন ও   প্রতি বান্ডিল টিন বাবদ নগদ তিন হাজার টাকার চেক প্রদান করা হয়েছে।
ভাতাভোগী রফিকুলর ইসলাম বলেন, এবারের ঝড়ে আমার ঘড় বাড়ি ভেঙ্গে গেছে। আমি ইউএনও বরাবর আবেদন করলে আমাকে দেড় বান্ডিল টিন ও নগদ ৪৫০০ টাকার চেক দিয়েছে। তা দিয়ে আমি নুতুন করে আবার ঘড় নিমার্ণ করতে পারব বলেই অশ্রুসিক্ত চোখে হাসিদেন রফিকুল।