ঢাকা ১০:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
আমরা যেন উদাহরণ সৃষ্টি করতে পারি : ড. ইউনূস ভবিষ্যৎ করণীয় নিয়ে যুগপৎ সঙ্গীদের সাথে আলোচনায় বিএনপি হামজার পর এবার আসছেন কানাডার সামিত সকল প্রকার অনিয়মের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিলের আহ্বান উপদেষ্টা আসিফের সরকারের মূল উদ্দেশ্য শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা পাকিস্তানের কাছেও হার বাংলাদেশের; কঠিন সমীকরণে বিশ্বকাপ ভাগ্য পারমাণবিক ইস্যুতে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা হাসিনাসহ ১২ জনের নামে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট জারির আবেদন মুসলিম সংখ্যলঘুদের নিয়ে বাংলাদেশের বক্তব্য ভারতের প্রত্যাখ্যান সংস্কার ও শেখ হাসিনার বিচারের আগে নির্বাচন নয় : গোলাম পরওয়ার

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলামের পদত্যাগ

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করা প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ড. এম আমিনুল ইসলাম পদত্যাগ করেছেন।

সোমবার (১০ মার্চ) তিনি প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে তার পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন বলে নিজেই সাংবাদিকদের জানিয়েছেন। তবে পদত্যাগের কারণ সম্পর্কে কোনো কিছু জানাতে রাজি হননি তিনি। জানা গেছে, সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের পরামর্শ অনুযায়ী পদত্যাগ করেছেন আমিনুল ইসলাম।

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। ওইদিনই বিলুপ্ত হয় মন্ত্রিসভা। পরদিন ৬ আগস্ট দ্বাদশ জাতীয় সংসদ ভেঙে দেন রাষ্ট্রপতি। এরপর গত ৮ আগস্ট শপথ নেয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেন শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ওই সময় নিয়োগ পান ১৬ জন উপদেষ্টা। ঢাকা ও দেশের বাইরে থাকায় তিনজন উপদেষ্টা ওইদিন শপথ নিতে পারেননি। তারা পরে শপথ নেন। পরে আরও চারজন উপদেষ্টা অন্তর্বর্তী সরকারে যুক্ত হন।

গত ১০ নভেম্বর তিনজন উপদেষ্টা যুক্ত হন। সেদিন অধ্যাপক ড. এম আমিনুল ইসলাম, খোদা বকশ চৌধুরী ও ড. সায়েদুর রহমানকে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। আমিনুল ইসলামকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। তার পাশাপাশি শিক্ষা ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।

গত ৪ মার্চ খবর ছড়িয়ে পড়ে আমিনুল ইসলাম উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পাচ্ছেন। কিন্তু তিনি দায়িত্ব পাননি। পরদিন ৫ মার্চ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নতুন উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ও মানবাধিকারকর্মী সি আর আবরার। পরে তাকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ শুধু পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাজ নির্বাচন আয়োজনে বাধা হবে না : আলী রীয়াজ

ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

আমরা যেন উদাহরণ সৃষ্টি করতে পারি : ড. ইউনূস

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলামের পদত্যাগ

আপডেট সময় ০৩:০৩:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করা প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ড. এম আমিনুল ইসলাম পদত্যাগ করেছেন।

সোমবার (১০ মার্চ) তিনি প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে তার পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন বলে নিজেই সাংবাদিকদের জানিয়েছেন। তবে পদত্যাগের কারণ সম্পর্কে কোনো কিছু জানাতে রাজি হননি তিনি। জানা গেছে, সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের পরামর্শ অনুযায়ী পদত্যাগ করেছেন আমিনুল ইসলাম।

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। ওইদিনই বিলুপ্ত হয় মন্ত্রিসভা। পরদিন ৬ আগস্ট দ্বাদশ জাতীয় সংসদ ভেঙে দেন রাষ্ট্রপতি। এরপর গত ৮ আগস্ট শপথ নেয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেন শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ওই সময় নিয়োগ পান ১৬ জন উপদেষ্টা। ঢাকা ও দেশের বাইরে থাকায় তিনজন উপদেষ্টা ওইদিন শপথ নিতে পারেননি। তারা পরে শপথ নেন। পরে আরও চারজন উপদেষ্টা অন্তর্বর্তী সরকারে যুক্ত হন।

গত ১০ নভেম্বর তিনজন উপদেষ্টা যুক্ত হন। সেদিন অধ্যাপক ড. এম আমিনুল ইসলাম, খোদা বকশ চৌধুরী ও ড. সায়েদুর রহমানকে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। আমিনুল ইসলামকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। তার পাশাপাশি শিক্ষা ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।

গত ৪ মার্চ খবর ছড়িয়ে পড়ে আমিনুল ইসলাম উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পাচ্ছেন। কিন্তু তিনি দায়িত্ব পাননি। পরদিন ৫ মার্চ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নতুন উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ও মানবাধিকারকর্মী সি আর আবরার। পরে তাকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ শুধু পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাজ নির্বাচন আয়োজনে বাধা হবে না : আলী রীয়াজ