ঢাকা ০৮:৫৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৮ জানুয়ারী ২০২৫, ২৫ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
জুলাই আন্দোলন নিয়ে ৮ সিনেমা; নির্মাতা চূড়ান্ত বেশি সংস্কার না চাইলে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন : প্রেস সচিব পুলিশে চাকরি পাচ্ছেন আন্দোলনে আহত ১০০ জন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ১৪৪ ধারা ভেঙে সচিবালয় ঘেরাওয়ের চেষ্টা, পুলিশের ধাওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের অগ্রাধিকার কাজের তালিকা দিলেন উপদেষ্টা মাহফুজ সরকার গঠনের পর অভিযুক্ত কাউকে দেশত্যাগ করতে দেয়া হয়নি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ট্রুডো কেন হঠাৎ পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন? কে হতে যাচ্ছে তার উত্তরসূরি? গঠিত হচ্ছে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর’,  ইরানে হিজাব খুলে সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের প্রতিবাদ শক্তিশালী ভূমিকম্পে তিব্বতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫৩

খাদ্যপণ্যের উচ্চমূল্যে ফের মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১১.৩৮%

মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে বারবার সুদের হার বাড়ানো হলেও সুফল মিলছে না নিত্যপণ্যের বাজারে; চড়তে থাকা মূল্যস্ফীতি নভেম্বরে আরও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৩৮ শতাংশে। তার মানে ২০২৩ সালের অক্টোবরে যে পণ্য বা সেবা ১০০ টাকায় মিলেছে, তা এ বছরের নভেম্বরে কিনতে ব্যয় করতে হয়েছে ১১১ টাকা ৩৮ পয়সা।

পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতির এ হার চলতি অর্থবছরের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) সবশেষ হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করে।

নানা কারণে বাড়তে থাকা মূল্যস্ফীতি চলতি অর্থবছরের জুলাইয়ে গিয়ে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশে ঠেকে, যা অগাস্টে ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশে নেমেছিল। সেপ্টেম্বরে তা আরও কিছুটা কমে ৯ দশমিক ৯২ শতাংশে দাঁড়ায়।

এরপর ২ দশমিক ০৭ শতাংশ পয়েন্ট বেড়ে অক্টোবরে মূল্যস্ফীতি দাঁড়ায় ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশে। পরের মাসে দশমিক ৫১ শতাংশ পয়েন্ট আরও বেড়ে যাওয়ায় কষ্ট বেড়েছে স্বল্প আয়ের মানুষের।

বিবিএসের হালনাগাদ প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি বাড়ার পেছনে মূল ভূমিকা রেখেছে খাদ্যপণ্যের উচ্চমূল্য।

আগের মাসের তুলনায় খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১ দশমিক ১৪ শতাংশ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ দশমিক ৮০ শতাংশে। অক্টোবরে এই হার ছিল ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশ।

খাদ্য বহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়ে নভেম্বরে হয়েছে ৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ; যা অক্টোবরে ছিল ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ।

অন্যদিকে নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে শহর ও গ্রামেও। শহরে সাধারণ মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৩৭ শতাংশ; যা এক মাস আগেও ছিল ১০ দশমিক ৪৪ শতাংশ।

আর গ্রামে সাধারণ মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৫৩ শতাংশে; যা অক্টোবরে ছিল ১১ দশমিক ২৬ শতাংশ।

আসছে ৪ ধরনের নোট: নকশায় থাকছে বিপ্লবের গ্রাফিতি

৩ মাস শোধ না হলেই হবে ঋণখেলাপি

ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

খাদ্যপণ্যের উচ্চমূল্যে ফের মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১১.৩৮%

আপডেট সময় ০৩:৩৪:৩৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৪

মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে বারবার সুদের হার বাড়ানো হলেও সুফল মিলছে না নিত্যপণ্যের বাজারে; চড়তে থাকা মূল্যস্ফীতি নভেম্বরে আরও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৩৮ শতাংশে। তার মানে ২০২৩ সালের অক্টোবরে যে পণ্য বা সেবা ১০০ টাকায় মিলেছে, তা এ বছরের নভেম্বরে কিনতে ব্যয় করতে হয়েছে ১১১ টাকা ৩৮ পয়সা।

পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতির এ হার চলতি অর্থবছরের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) সবশেষ হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করে।

নানা কারণে বাড়তে থাকা মূল্যস্ফীতি চলতি অর্থবছরের জুলাইয়ে গিয়ে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশে ঠেকে, যা অগাস্টে ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশে নেমেছিল। সেপ্টেম্বরে তা আরও কিছুটা কমে ৯ দশমিক ৯২ শতাংশে দাঁড়ায়।

এরপর ২ দশমিক ০৭ শতাংশ পয়েন্ট বেড়ে অক্টোবরে মূল্যস্ফীতি দাঁড়ায় ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশে। পরের মাসে দশমিক ৫১ শতাংশ পয়েন্ট আরও বেড়ে যাওয়ায় কষ্ট বেড়েছে স্বল্প আয়ের মানুষের।

বিবিএসের হালনাগাদ প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি বাড়ার পেছনে মূল ভূমিকা রেখেছে খাদ্যপণ্যের উচ্চমূল্য।

আগের মাসের তুলনায় খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১ দশমিক ১৪ শতাংশ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ দশমিক ৮০ শতাংশে। অক্টোবরে এই হার ছিল ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশ।

খাদ্য বহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়ে নভেম্বরে হয়েছে ৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ; যা অক্টোবরে ছিল ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ।

অন্যদিকে নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে শহর ও গ্রামেও। শহরে সাধারণ মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৩৭ শতাংশ; যা এক মাস আগেও ছিল ১০ দশমিক ৪৪ শতাংশ।

আর গ্রামে সাধারণ মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৫৩ শতাংশে; যা অক্টোবরে ছিল ১১ দশমিক ২৬ শতাংশ।

আসছে ৪ ধরনের নোট: নকশায় থাকছে বিপ্লবের গ্রাফিতি

৩ মাস শোধ না হলেই হবে ঋণখেলাপি