ঢাকা ০৯:৪১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গুচ্ছগ্রামে ইফতার সামগ্রী দিলেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার

রংপুর সদর উপজেলার হরিদেবপুর ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রাম পরিদর্শনে গিয়ে সেখানে বসবাসরত ২৮টি পরিবারের জন্য ইফতার সামগ্রী দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাইফুল ইসলাম।

সোমবার দুপুরে তিনি হরিদেবপুর ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডে অবস্থিত গুচ্ছগ্রামে পায়ে হেঁটে আসেন। চারিদিকে সবুজ ধানক্ষেত। মধ্যখানে ধুলামাখা কাঁচা রাস্তার। পিচের সড়ক থেকে দূরত্ব ৫০মিনিটের পথ। দূর থেকে দেখলে গুচ্ছগ্রামটিকে একটি বিচ্ছিন্ন কোন নদীর চরের মতো মনে হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাইফুল ইসলাম সেখানে পৌঁছুলে নারী পুরুষ শিশুরা তাকে ঘিরে ধরেন। জানান নানা সমস্যা ও দুর্ভোগের কথা।

রমজান আলী নামের এক বয়োবৃদ্ধ জানান, গুচ্ছগ্রামে কোন সরকারী সুবিধা আসে না। সেখানে বিভিন্ন ইউনিয়নের বাসিন্দা বসবাস করায় ভিজিএফ এর চালও দেয় না কোন চেয়ারম্যান- মেম্বার। বর্ষায় নিচু রাস্তায় পানি উঠলে চলাচল বন্ধ থাকে। ২৮টি পরিবারের ১২০জন সদস্য সেখানে বসবাস করে অথচ সেখানে কোন শিশু শিক্ষা কেন্দ্র নেই, এমন কী একটি মসজিদও নেই।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাইফুল ইসলাম তাদের সমস্যা ও দুর্ভোগের কথা মনোযোগ সহকারের শোনেন এবং সমাধানের আশ্বাস দেন।

এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকতা মনিমুল হক, সদর উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি মহিউদ্দিন মখদুমী, সহ-সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম খোকন, কোষাধক্ষ্য হামিদুর রহমান লিমন, রাকিব, সিফাত ও রকিসহ আরো অনেকে।

ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

গুচ্ছগ্রামে ইফতার সামগ্রী দিলেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার

আপডেট সময় ০৮:১১:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫

রংপুর সদর উপজেলার হরিদেবপুর ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রাম পরিদর্শনে গিয়ে সেখানে বসবাসরত ২৮টি পরিবারের জন্য ইফতার সামগ্রী দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাইফুল ইসলাম।

সোমবার দুপুরে তিনি হরিদেবপুর ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডে অবস্থিত গুচ্ছগ্রামে পায়ে হেঁটে আসেন। চারিদিকে সবুজ ধানক্ষেত। মধ্যখানে ধুলামাখা কাঁচা রাস্তার। পিচের সড়ক থেকে দূরত্ব ৫০মিনিটের পথ। দূর থেকে দেখলে গুচ্ছগ্রামটিকে একটি বিচ্ছিন্ন কোন নদীর চরের মতো মনে হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাইফুল ইসলাম সেখানে পৌঁছুলে নারী পুরুষ শিশুরা তাকে ঘিরে ধরেন। জানান নানা সমস্যা ও দুর্ভোগের কথা।

রমজান আলী নামের এক বয়োবৃদ্ধ জানান, গুচ্ছগ্রামে কোন সরকারী সুবিধা আসে না। সেখানে বিভিন্ন ইউনিয়নের বাসিন্দা বসবাস করায় ভিজিএফ এর চালও দেয় না কোন চেয়ারম্যান- মেম্বার। বর্ষায় নিচু রাস্তায় পানি উঠলে চলাচল বন্ধ থাকে। ২৮টি পরিবারের ১২০জন সদস্য সেখানে বসবাস করে অথচ সেখানে কোন শিশু শিক্ষা কেন্দ্র নেই, এমন কী একটি মসজিদও নেই।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাইফুল ইসলাম তাদের সমস্যা ও দুর্ভোগের কথা মনোযোগ সহকারের শোনেন এবং সমাধানের আশ্বাস দেন।

এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকতা মনিমুল হক, সদর উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি মহিউদ্দিন মখদুমী, সহ-সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম খোকন, কোষাধক্ষ্য হামিদুর রহমান লিমন, রাকিব, সিফাত ও রকিসহ আরো অনেকে।