ঢাকা ০১:১১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
আমরা যেন উদাহরণ সৃষ্টি করতে পারি : ড. ইউনূস ভবিষ্যৎ করণীয় নিয়ে যুগপৎ সঙ্গীদের সাথে আলোচনায় বিএনপি হামজার পর এবার আসছেন কানাডার সামিত সকল প্রকার অনিয়মের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিলের আহ্বান উপদেষ্টা আসিফের সরকারের মূল উদ্দেশ্য শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা পাকিস্তানের কাছেও হার বাংলাদেশের; কঠিন সমীকরণে বিশ্বকাপ ভাগ্য পারমাণবিক ইস্যুতে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা হাসিনাসহ ১২ জনের নামে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট জারির আবেদন মুসলিম সংখ্যলঘুদের নিয়ে বাংলাদেশের বক্তব্য ভারতের প্রত্যাখ্যান সংস্কার ও শেখ হাসিনার বিচারের আগে নির্বাচন নয় : গোলাম পরওয়ার

২৯ বছরের সংসারের ইতি টানছেন এ আর রহমান দম্পতি

অস্কার বিজয়ী সঙ্গীতশিল্পী এ আর রহমান এবং তার স্ত্রী সায়রা বানু তাদের দীর্ঘ ২৯ বছরের দাম্পত্যে ইতি টানছেন। ১৯শে নভেম্বর এই তারকা দম্পতির বিবাহ বিচ্ছেদের খবর প্রথম প্রকাশ করেন সায়রা বানুর আইনজীবী বন্দনা শাহ। এরপর এই তথ্য নিশ্চিত করেন এ আর রহমানও।

এ আর রহমান এবং সায়রা বানুর বিবাহ বিচ্ছেদের আনুষ্ঠানিক বিবৃতি প্রকাশ করে আইনজীবী বন্দনা শাহ বলেছেন, ‘মানসিক চাপের’ কারণে আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারকা দম্পতি।

বন্দনা শাহ জানিয়েছেন, এ আর রহমান এবং সায়রা বানু, দু’জনের জন্যেই খুবই ‘কঠিন’ এবং ‘যন্ত্রণাদায়ক’ ছিল এই পদক্ষেপ। সায়রা বানুর মানসিক যন্ত্রণার বিষয়টাও তুলে ধরেছেন ওই আইনজীবী।

তিনি জানিয়েছেন, একে অপরের প্রতি গভীর ভালোবাসা থাকা সত্ত্বেও তাদের সম্পর্কের টানাপোড়েন ছিল। এই যুগলের মাঝে দূরত্ব তৈরি হয়েছিল। বহুবার চেষ্টা করা সত্ত্বেও দু’জনের কেউই এই দূরত্ব ঘোঁচাতে পারেননি, তাই তারা বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

বিচ্ছেদের কথা জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটা পোস্ট করেছেন এ আর রহমান। সেখানে উল্লেখ করেছেন তাদের দাম্পত্য জীবন ৩০ বছর অতিক্রম করুক এই ইচ্ছা থাকলেও তা পূরণ হয়নি। বিচ্ছেদের পদক্ষেপ তার জন্য কতটা যন্ত্রণাদায়ক সে বিষয়েও জানিয়েছেন মি. রহমান।

সাম্প্রতিক কালে একাধিক ভারতীয় তারকার বিচ্ছেদের ঘটনা খবরের শিরোনামে এসেছে। কিন্তু এ আর রহমানের বিবাহ বিচ্ছেদের ঘোষণা সকলকেই বিস্মিত করেছে। কেন দীর্ঘ ২৯ বছর পর তারা বৈবাহিক সম্পর্ক ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিলেন সেই বিষয়ে বিস্তর আলোচনাও হচ্ছে।

তামিলনাড়ুর সিনিয়র এন্টারটেনমেন্ট জার্নালিস্ট অনীশ বলেছেন, “আসলে এ আর রহমান এমন একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতনামা শিল্পী যাকে সবাই খুব সম্মান করে। সাধারণত আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও খবর প্রকাশ্যে আসার আগে তারকাদের ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে নানান গুজব বা কানাঘুষো শোনা যায়, সেই নিয়ে আলোচনা হয়।”

“এ আর রহমানের ক্ষেত্রে তা হয়নি এবং ঠিক সেই কারণেই গতকাল যখন এই বিবৃতি প্রকাশ করা হয় তখন সবাই হতবাক হয়ে গিয়েছেন।”

একই কথা জানিয়েছেন লেখক এবং সিনিয়র সাংবাদিক শ্রীরাম চেলুরি। হায়দ্রাবাদের এই সাংবাদিক দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ ভারতের চলচ্চিত্র জগতকে কাছ থেকে পর্যবেক্ষণ করেছেন।

তিনি বলেছেন, “এ আর রহমান এমন একজন খ্যাতনামা ব্যক্তিত্ব যিনি তার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে বরাবরই গোপনীয়তা রক্ষা করে এসেছেন। ইন্ডাস্ট্রির সকলেও তাকে খুবই শ্রদ্ধার চোখে দেখে। কেউ জানতেও পারেনি তাদের দাম্পত্যে কী সমস্যা রয়েছে বা আদৌ রয়েছে কি না।”

এ আর রহমানের স্ত্রী সায়রা বানুর পক্ষ থেকে আইনজীবী বন্দনা শাহ বিবৃতি প্রকাশ করে বিষয়টা জনসমক্ষে আনেন। আনুষ্ঠানিক সেই বিবৃতিতে বলা হয়েছে- “বিয়ের বহু বছর পর, মিসেস সায়রা তার স্বামী মি. এ আর রহমানের কাছ থেকে আলাদা হওয়ার কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তাদের সম্পর্কের মধ্যে উল্লেখযোগ্য মানসিক টানপোড়েনের পরই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।”

“একে অপরের প্রতি তাদের গভীর ভালবাসা সত্ত্বেও, এই দম্পতি পর্যবেক্ষণ করেছেন যে তাদের মাঝের টানাপোড়েন এবং সমস্যাগুলো একটা অনতিক্রম্য ব্যবধান তৈরি করেছে, যা এই মুহুর্তে কোনও পক্ষই পূরণ করতে সক্ষম বলে তারা মনে করে না।”

সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, প্রথমে বিচ্ছেদের কথা ঘোষণা করেন সায়রা বানু। তারপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই সিদ্ধান্তের বিষয়ে জানান অস্কারজয়ী এই সঙ্গীতশিল্পী।

সায়রা বানু ও এ আর রহমান ১৯৯৫ সালে বৈবাহিক সম্পর্কে আবদ্ধ হন। আরেঞ্জড ম্যারেজ ছিল এই যুগলের। অভিনেত্রী সিমি গারেওয়াল সঞ্চালিত টক শো’র এক এপিসোডে এ আর রহমান জানিয়েছিলেন, সায়রা বানুকে পছন্দ করেছিলেন তার মা। বিয়ের সমস্ত ব্যবস্থাও করেছিলেন তার মা-ই।

ব্যক্তিগত জীবনকে আড়ালে রাখতে পছন্দ করা তারকাদের তালিকায় থাকা এই সঙ্গীতশিল্পী লাজুক স্বরে ওই অনুষ্ঠানে বলেছিলেন যে মা বিয়ের ব্যবস্থা করেছিলেন, কারণ নিজের পাত্রী খোঁজার জন্য সময় ছিল না।

এ আর রহমান বলেছিলেন, “সত্যি কথা বলতে কী, পাত্রী খোঁজার সময় পাইনি। সেই সময় মুম্বাইয়ে রঙ্গিলা ছবি নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। কিন্তু আমি জানতাম বিয়ে করার এটাই সঠিক সময়।”

“আমার বয়স তখন ২৯। আমি আমার মাকে বলেছিলাম, আমার জন্য একজন পাত্রী খোঁজো।” কেমন পাত্রী খুঁজছিলেন তিনি এই প্রশ্নের উত্তরে ওই অনুষ্ঠানে সঙ্গীতশিল্পী জানিয়েছেন, একজন সাধারণ, ঘরোয়া নারীকে খুঁজছিলেন তিনি। কৌতুকের স্বরে বলেছিলেন, জীবনসঙ্গী হিসাবে এমন একজন নারী খুঁজছেন, যিনি তার কাজে উৎসাহ দেবে এবং বিশেষ ‘ঝামেলা’ করবে না।

তারপর দীর্ঘ ২৯ বছর একসঙ্গে পথ চলেছেন এই তারকা দম্পতি। এ আর রহমানের খ্যাতি দেশের সীমানা ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক স্তরে পৌঁছেছে। তাদের তিনজন সন্তান রয়েছে। দুই মেয়ের নাম খাতিজা ও রহিমা এবং ছেলের নাম আমীন।

সেন্সর পেতে কালক্ষেপণ, বাংলাদেশে আসছে না ‘পুষ্পা ২’

ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

আমরা যেন উদাহরণ সৃষ্টি করতে পারি : ড. ইউনূস

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

২৯ বছরের সংসারের ইতি টানছেন এ আর রহমান দম্পতি

আপডেট সময় ১১:৫২:৩৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪

অস্কার বিজয়ী সঙ্গীতশিল্পী এ আর রহমান এবং তার স্ত্রী সায়রা বানু তাদের দীর্ঘ ২৯ বছরের দাম্পত্যে ইতি টানছেন। ১৯শে নভেম্বর এই তারকা দম্পতির বিবাহ বিচ্ছেদের খবর প্রথম প্রকাশ করেন সায়রা বানুর আইনজীবী বন্দনা শাহ। এরপর এই তথ্য নিশ্চিত করেন এ আর রহমানও।

এ আর রহমান এবং সায়রা বানুর বিবাহ বিচ্ছেদের আনুষ্ঠানিক বিবৃতি প্রকাশ করে আইনজীবী বন্দনা শাহ বলেছেন, ‘মানসিক চাপের’ কারণে আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারকা দম্পতি।

বন্দনা শাহ জানিয়েছেন, এ আর রহমান এবং সায়রা বানু, দু’জনের জন্যেই খুবই ‘কঠিন’ এবং ‘যন্ত্রণাদায়ক’ ছিল এই পদক্ষেপ। সায়রা বানুর মানসিক যন্ত্রণার বিষয়টাও তুলে ধরেছেন ওই আইনজীবী।

তিনি জানিয়েছেন, একে অপরের প্রতি গভীর ভালোবাসা থাকা সত্ত্বেও তাদের সম্পর্কের টানাপোড়েন ছিল। এই যুগলের মাঝে দূরত্ব তৈরি হয়েছিল। বহুবার চেষ্টা করা সত্ত্বেও দু’জনের কেউই এই দূরত্ব ঘোঁচাতে পারেননি, তাই তারা বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

বিচ্ছেদের কথা জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটা পোস্ট করেছেন এ আর রহমান। সেখানে উল্লেখ করেছেন তাদের দাম্পত্য জীবন ৩০ বছর অতিক্রম করুক এই ইচ্ছা থাকলেও তা পূরণ হয়নি। বিচ্ছেদের পদক্ষেপ তার জন্য কতটা যন্ত্রণাদায়ক সে বিষয়েও জানিয়েছেন মি. রহমান।

সাম্প্রতিক কালে একাধিক ভারতীয় তারকার বিচ্ছেদের ঘটনা খবরের শিরোনামে এসেছে। কিন্তু এ আর রহমানের বিবাহ বিচ্ছেদের ঘোষণা সকলকেই বিস্মিত করেছে। কেন দীর্ঘ ২৯ বছর পর তারা বৈবাহিক সম্পর্ক ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিলেন সেই বিষয়ে বিস্তর আলোচনাও হচ্ছে।

তামিলনাড়ুর সিনিয়র এন্টারটেনমেন্ট জার্নালিস্ট অনীশ বলেছেন, “আসলে এ আর রহমান এমন একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতনামা শিল্পী যাকে সবাই খুব সম্মান করে। সাধারণত আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও খবর প্রকাশ্যে আসার আগে তারকাদের ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে নানান গুজব বা কানাঘুষো শোনা যায়, সেই নিয়ে আলোচনা হয়।”

“এ আর রহমানের ক্ষেত্রে তা হয়নি এবং ঠিক সেই কারণেই গতকাল যখন এই বিবৃতি প্রকাশ করা হয় তখন সবাই হতবাক হয়ে গিয়েছেন।”

একই কথা জানিয়েছেন লেখক এবং সিনিয়র সাংবাদিক শ্রীরাম চেলুরি। হায়দ্রাবাদের এই সাংবাদিক দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ ভারতের চলচ্চিত্র জগতকে কাছ থেকে পর্যবেক্ষণ করেছেন।

তিনি বলেছেন, “এ আর রহমান এমন একজন খ্যাতনামা ব্যক্তিত্ব যিনি তার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে বরাবরই গোপনীয়তা রক্ষা করে এসেছেন। ইন্ডাস্ট্রির সকলেও তাকে খুবই শ্রদ্ধার চোখে দেখে। কেউ জানতেও পারেনি তাদের দাম্পত্যে কী সমস্যা রয়েছে বা আদৌ রয়েছে কি না।”

এ আর রহমানের স্ত্রী সায়রা বানুর পক্ষ থেকে আইনজীবী বন্দনা শাহ বিবৃতি প্রকাশ করে বিষয়টা জনসমক্ষে আনেন। আনুষ্ঠানিক সেই বিবৃতিতে বলা হয়েছে- “বিয়ের বহু বছর পর, মিসেস সায়রা তার স্বামী মি. এ আর রহমানের কাছ থেকে আলাদা হওয়ার কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তাদের সম্পর্কের মধ্যে উল্লেখযোগ্য মানসিক টানপোড়েনের পরই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।”

“একে অপরের প্রতি তাদের গভীর ভালবাসা সত্ত্বেও, এই দম্পতি পর্যবেক্ষণ করেছেন যে তাদের মাঝের টানাপোড়েন এবং সমস্যাগুলো একটা অনতিক্রম্য ব্যবধান তৈরি করেছে, যা এই মুহুর্তে কোনও পক্ষই পূরণ করতে সক্ষম বলে তারা মনে করে না।”

সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, প্রথমে বিচ্ছেদের কথা ঘোষণা করেন সায়রা বানু। তারপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই সিদ্ধান্তের বিষয়ে জানান অস্কারজয়ী এই সঙ্গীতশিল্পী।

সায়রা বানু ও এ আর রহমান ১৯৯৫ সালে বৈবাহিক সম্পর্কে আবদ্ধ হন। আরেঞ্জড ম্যারেজ ছিল এই যুগলের। অভিনেত্রী সিমি গারেওয়াল সঞ্চালিত টক শো’র এক এপিসোডে এ আর রহমান জানিয়েছিলেন, সায়রা বানুকে পছন্দ করেছিলেন তার মা। বিয়ের সমস্ত ব্যবস্থাও করেছিলেন তার মা-ই।

ব্যক্তিগত জীবনকে আড়ালে রাখতে পছন্দ করা তারকাদের তালিকায় থাকা এই সঙ্গীতশিল্পী লাজুক স্বরে ওই অনুষ্ঠানে বলেছিলেন যে মা বিয়ের ব্যবস্থা করেছিলেন, কারণ নিজের পাত্রী খোঁজার জন্য সময় ছিল না।

এ আর রহমান বলেছিলেন, “সত্যি কথা বলতে কী, পাত্রী খোঁজার সময় পাইনি। সেই সময় মুম্বাইয়ে রঙ্গিলা ছবি নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। কিন্তু আমি জানতাম বিয়ে করার এটাই সঠিক সময়।”

“আমার বয়স তখন ২৯। আমি আমার মাকে বলেছিলাম, আমার জন্য একজন পাত্রী খোঁজো।” কেমন পাত্রী খুঁজছিলেন তিনি এই প্রশ্নের উত্তরে ওই অনুষ্ঠানে সঙ্গীতশিল্পী জানিয়েছেন, একজন সাধারণ, ঘরোয়া নারীকে খুঁজছিলেন তিনি। কৌতুকের স্বরে বলেছিলেন, জীবনসঙ্গী হিসাবে এমন একজন নারী খুঁজছেন, যিনি তার কাজে উৎসাহ দেবে এবং বিশেষ ‘ঝামেলা’ করবে না।

তারপর দীর্ঘ ২৯ বছর একসঙ্গে পথ চলেছেন এই তারকা দম্পতি। এ আর রহমানের খ্যাতি দেশের সীমানা ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক স্তরে পৌঁছেছে। তাদের তিনজন সন্তান রয়েছে। দুই মেয়ের নাম খাতিজা ও রহিমা এবং ছেলের নাম আমীন।

সেন্সর পেতে কালক্ষেপণ, বাংলাদেশে আসছে না ‘পুষ্পা ২’