ঢাকা ০৬:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ২২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সরকার ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন দেবে, প্রত্যাশা বিএনপির

গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বিএনপির সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দিচ্ছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই দেশ এগিয়ে যাবে এমন প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার (৬ জুলাই) সকালে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ প্রত্যাশার কথা জানান।

সংস্কার ও জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন হতে পারে না বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের এমন বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে কিনা জানতে চাইলে বিএনপির মহাসচিব বলেন, আমরা পরিষ্কার করে বলেছি, আমরা মনে করি জনগণ নির্বাচন চায়। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আলোচনা হয়েছে। আমরা আশা করি সেই লক্ষ্যেই দেশ এগিয়ে যাবে।

জাতীয় সংস্কার কমিশনে সংস্কার বিষয়ে বিএনপি কোন কোন বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে তার একটি পরিসংখ্যানও তুলে ধরেন মির্জা ফখরুল।

সংবাদ সম্মেলনে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, জুলাই সনদের মতামত আমরা বহু আগে দিয়ে দিয়েছি। যারা করছে না, এটাতো আমাদের দায়িত্ব না। যাদের দায়িত্ব তারা যদি কোনো কারণে বিলম্ব করে দায় বিএনপি নেবে না। এই দায় বিএনপির না।

দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা পরিষ্কারভাবে বলেছি, দেশে যাতে পুনর্বার কোনো স্বৈরাচারের উৎপত্তি না হয়, উৎপাদন না হয়, ফ্যাসিজমের কোনো উৎপাদনের ব্যবস্থা না থাকে; সে জন্য পৃথিবীর কোনো দেশে প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নির্ধারিত থাকার কোনো নজির নাই। এটা সত্ত্বেও আমরা বলেছি, বিএনপির উচ্চ পর্যায়ের কমিটি স্ট্যাডিং কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কোনো ব্যক্তি ১০ বছরের বেশি প্রধানমন্ত্রীর আসনে বহাল থাকবে না।

স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, যারা এই ব্যবস্থা চাচ্ছে, আপনারা কি তাদের কাছে শুনেছেন যে তারা কেমন পিআর পদ্ধতি চায়। গণতন্ত্র একটা কনসেপ্ট। কিন্তু পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে গণতন্ত্র বিভিন্নখভাবে অনুশীলন হয়। আমেরিকায় যেভাবে হয়, ইংল্যান্ডে সেভাবে হয় না; ফ্রান্সে যেভাবে হয়, ভারতে সেভাবে হয় না; শ্রীলঙ্কায় যেভাবে হয়, বাংলাদেশে সেভাবে হয় না। একেক দেশে একেক রকম পদ্ধতি আছে গণতন্ত্র কার্যকর করার।

সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, তেমনি পিআর হলো একটা কনসেপ্ট, একটা ধারণা। এটা বিভিন্ন দেশে বিভিন্নভাবে কার্যকর হয়। এখন যারা পিআরের কথা বলছেন তারা কীভাবে পিআর বাস্তবায়ন হবে এই ব্যাপারে কোনো কথা বলছেন না। তাহলে এই সম্পর্কে একটা অসস্পষ্ট ধারণাই থেকে যাচ্ছে। এটা আলোচনার জন্য আলোচনা হচ্ছে। আমরা মনে করি যে, এই রাষ্ট্র জনগণের, সিদ্ধান্ত নেওয়ার মালিক জনগণ।

ইভিএম পদ্ধতির কথা উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আমরা শুধু কীভাবে ভোটটা দেব এজন্য একটা ইভিএম পদ্ধতি চালু করা হয়েছিল সবার মনে আছে। কতবছর হলো? এই ইভিএম পদ্ধতি সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করার জন্য অনেক প্রচার-প্রচারণা হয়েছে, যারা এই পদ্ধতি কার্যকর করবে তাদের প্রশিক্ষণ হয়েছে, সেই প্রশিক্ষণে যারা গেছেন তারা যে ভাতা নিয়েছে আপনারা দেখেছেন এই নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগও হয়েছে। আবার তাদের মাধ্যমে সারাদেশে জনগণকেও প্রশিক্ষিত করার চেষ্টা হয়েছে। তারপরও আজ পর্যন্ত ইভিএম পদ্ধতি কার্যকর হয় নাই।

বিএনপির এই নেতা বলেন, পিআর পদ্ধতি হলো গোটা নির্বাচনি ব্যবস্থাকে বদলে দেওয়া। এ নিয়ে জনগণের সঙ্গে মতবিনিময় হয়েছে আপনাদের কারও? এই সম্পর্কে জনগণকে কেউ অবহিত করেছে? এই নিয়ে আপনাদের সঙ্গে কিংবা সুশীল সমাজ বলেন কিংবা প্রতিনিধিনিত্বশীল যেসব প্রতিষ্ঠান বলেন এমনকি রাজনৈতিক দলগুলোর নিজেদের যেসব সংগঠন আছে, তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা হয় নাই। এটা (পিআর) অত্যন্ত একটা প্রাথমিক পর্যায় আছে। ফরমালি এ নিয়ে আলোচনা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে শুরুই হয় নাই। অথচ এ নিয়ে আমাদের কিছু কিছু সহকর্মী বলছেন, এটা হতেই হবে না করলে ইলেকশনই করা যাবে না ইত্যাদি ইত্যাদি। এর মানেটা কী।

নজরুল ইসলাম খান বলেন, আমাদের মহাসচিব বলেছেন, আমরাই সংস্কার বেশি চাই। আমরাই বেশি সংস্কার করেছি। যুগান্তকারী যেসব সংস্কার বাংলাদেশে এটা আমরা করেছি। উনার কেউ যখন সংস্কারের ‘স’ উচ্চারণ করেনি তখন আমরা পূর্ণাঙ্গ সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছি। সেই বিএনপিকে অভিযুক্ত করে, এটা খুবই অন্যায়।

নজরুল ইসলাম খান বলেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যটা ভালো না। আমরা রাজনীতি করি, সমালোচনার মুখোমুখি হতে রাজি আছি। কিন্তু রাষ্ট্র ও এই যে লাখো শহীদ মুক্তিযুদ্ধে এবং হাজারো শহীদ বিভিন্ন আন্দোলনে বিশেষ করে ’২৪ এর অভ্যুত্থানে তাদের আকাঙ্খার সঙ্গে সংহতিপূর্ণ হতে হবে রাজনৈতিক দলের কার্যক্রম। যেকোনো একটা সিস্টেম চালু করতে হলে জনগণের সম্মতি নিতে হবে। আমরা যেটা মনে করি, খুব চিন্তাভাবনা করে বড় সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে হয়। এটা কোনো বিশেষ দলের সুবিধা হবে এই রকম সিস্টেমে সে কারণে করতে হবে, এটা হয় না। চেষ্টা করতে হবে যেটা জনগণের সুবিধা হবে সেটা।

নজরুল ইসলাম খান বলেন, পিআর একটা সিম্পেল কথা। যারা ভোট দেবে তারা কেউ জানবে না যে, তার প্রতিনিধিকে হবে? কিন্তু তারপরও বিষয় যখন আসবে আমরা আলোচনা করব। আমাদের আলোচনা করতে কোনো বাধা নয়। আমাদের প্রতিনিধিরা সারাদিন আলোচনা করছেন। অন্যান্য দলের প্রতিনিধিদের বক্তব্য তারা শুনছেনও।

ঐকমত্য কমিশনের কার্যক্রমে প্রত্যাশার সাথে হতাশাও রয়েছে : মির্জা ফখরুল

ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

সরকার ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন দেবে, প্রত্যাশা বিএনপির

আপডেট সময় ০৬:১৫:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ জুলাই ২০২৫

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই দেশ এগিয়ে যাবে এমন প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার (৬ জুলাই) সকালে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ প্রত্যাশার কথা জানান।

সংস্কার ও জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন হতে পারে না বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের এমন বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে কিনা জানতে চাইলে বিএনপির মহাসচিব বলেন, আমরা পরিষ্কার করে বলেছি, আমরা মনে করি জনগণ নির্বাচন চায়। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আলোচনা হয়েছে। আমরা আশা করি সেই লক্ষ্যেই দেশ এগিয়ে যাবে।

জাতীয় সংস্কার কমিশনে সংস্কার বিষয়ে বিএনপি কোন কোন বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে তার একটি পরিসংখ্যানও তুলে ধরেন মির্জা ফখরুল।

সংবাদ সম্মেলনে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, জুলাই সনদের মতামত আমরা বহু আগে দিয়ে দিয়েছি। যারা করছে না, এটাতো আমাদের দায়িত্ব না। যাদের দায়িত্ব তারা যদি কোনো কারণে বিলম্ব করে দায় বিএনপি নেবে না। এই দায় বিএনপির না।

দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা পরিষ্কারভাবে বলেছি, দেশে যাতে পুনর্বার কোনো স্বৈরাচারের উৎপত্তি না হয়, উৎপাদন না হয়, ফ্যাসিজমের কোনো উৎপাদনের ব্যবস্থা না থাকে; সে জন্য পৃথিবীর কোনো দেশে প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নির্ধারিত থাকার কোনো নজির নাই। এটা সত্ত্বেও আমরা বলেছি, বিএনপির উচ্চ পর্যায়ের কমিটি স্ট্যাডিং কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কোনো ব্যক্তি ১০ বছরের বেশি প্রধানমন্ত্রীর আসনে বহাল থাকবে না।

স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, যারা এই ব্যবস্থা চাচ্ছে, আপনারা কি তাদের কাছে শুনেছেন যে তারা কেমন পিআর পদ্ধতি চায়। গণতন্ত্র একটা কনসেপ্ট। কিন্তু পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে গণতন্ত্র বিভিন্নখভাবে অনুশীলন হয়। আমেরিকায় যেভাবে হয়, ইংল্যান্ডে সেভাবে হয় না; ফ্রান্সে যেভাবে হয়, ভারতে সেভাবে হয় না; শ্রীলঙ্কায় যেভাবে হয়, বাংলাদেশে সেভাবে হয় না। একেক দেশে একেক রকম পদ্ধতি আছে গণতন্ত্র কার্যকর করার।

সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, তেমনি পিআর হলো একটা কনসেপ্ট, একটা ধারণা। এটা বিভিন্ন দেশে বিভিন্নভাবে কার্যকর হয়। এখন যারা পিআরের কথা বলছেন তারা কীভাবে পিআর বাস্তবায়ন হবে এই ব্যাপারে কোনো কথা বলছেন না। তাহলে এই সম্পর্কে একটা অসস্পষ্ট ধারণাই থেকে যাচ্ছে। এটা আলোচনার জন্য আলোচনা হচ্ছে। আমরা মনে করি যে, এই রাষ্ট্র জনগণের, সিদ্ধান্ত নেওয়ার মালিক জনগণ।

ইভিএম পদ্ধতির কথা উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আমরা শুধু কীভাবে ভোটটা দেব এজন্য একটা ইভিএম পদ্ধতি চালু করা হয়েছিল সবার মনে আছে। কতবছর হলো? এই ইভিএম পদ্ধতি সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করার জন্য অনেক প্রচার-প্রচারণা হয়েছে, যারা এই পদ্ধতি কার্যকর করবে তাদের প্রশিক্ষণ হয়েছে, সেই প্রশিক্ষণে যারা গেছেন তারা যে ভাতা নিয়েছে আপনারা দেখেছেন এই নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগও হয়েছে। আবার তাদের মাধ্যমে সারাদেশে জনগণকেও প্রশিক্ষিত করার চেষ্টা হয়েছে। তারপরও আজ পর্যন্ত ইভিএম পদ্ধতি কার্যকর হয় নাই।

বিএনপির এই নেতা বলেন, পিআর পদ্ধতি হলো গোটা নির্বাচনি ব্যবস্থাকে বদলে দেওয়া। এ নিয়ে জনগণের সঙ্গে মতবিনিময় হয়েছে আপনাদের কারও? এই সম্পর্কে জনগণকে কেউ অবহিত করেছে? এই নিয়ে আপনাদের সঙ্গে কিংবা সুশীল সমাজ বলেন কিংবা প্রতিনিধিনিত্বশীল যেসব প্রতিষ্ঠান বলেন এমনকি রাজনৈতিক দলগুলোর নিজেদের যেসব সংগঠন আছে, তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা হয় নাই। এটা (পিআর) অত্যন্ত একটা প্রাথমিক পর্যায় আছে। ফরমালি এ নিয়ে আলোচনা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে শুরুই হয় নাই। অথচ এ নিয়ে আমাদের কিছু কিছু সহকর্মী বলছেন, এটা হতেই হবে না করলে ইলেকশনই করা যাবে না ইত্যাদি ইত্যাদি। এর মানেটা কী।

নজরুল ইসলাম খান বলেন, আমাদের মহাসচিব বলেছেন, আমরাই সংস্কার বেশি চাই। আমরাই বেশি সংস্কার করেছি। যুগান্তকারী যেসব সংস্কার বাংলাদেশে এটা আমরা করেছি। উনার কেউ যখন সংস্কারের ‘স’ উচ্চারণ করেনি তখন আমরা পূর্ণাঙ্গ সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছি। সেই বিএনপিকে অভিযুক্ত করে, এটা খুবই অন্যায়।

নজরুল ইসলাম খান বলেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যটা ভালো না। আমরা রাজনীতি করি, সমালোচনার মুখোমুখি হতে রাজি আছি। কিন্তু রাষ্ট্র ও এই যে লাখো শহীদ মুক্তিযুদ্ধে এবং হাজারো শহীদ বিভিন্ন আন্দোলনে বিশেষ করে ’২৪ এর অভ্যুত্থানে তাদের আকাঙ্খার সঙ্গে সংহতিপূর্ণ হতে হবে রাজনৈতিক দলের কার্যক্রম। যেকোনো একটা সিস্টেম চালু করতে হলে জনগণের সম্মতি নিতে হবে। আমরা যেটা মনে করি, খুব চিন্তাভাবনা করে বড় সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে হয়। এটা কোনো বিশেষ দলের সুবিধা হবে এই রকম সিস্টেমে সে কারণে করতে হবে, এটা হয় না। চেষ্টা করতে হবে যেটা জনগণের সুবিধা হবে সেটা।

নজরুল ইসলাম খান বলেন, পিআর একটা সিম্পেল কথা। যারা ভোট দেবে তারা কেউ জানবে না যে, তার প্রতিনিধিকে হবে? কিন্তু তারপরও বিষয় যখন আসবে আমরা আলোচনা করব। আমাদের আলোচনা করতে কোনো বাধা নয়। আমাদের প্রতিনিধিরা সারাদিন আলোচনা করছেন। অন্যান্য দলের প্রতিনিধিদের বক্তব্য তারা শুনছেনও।

ঐকমত্য কমিশনের কার্যক্রমে প্রত্যাশার সাথে হতাশাও রয়েছে : মির্জা ফখরুল