ঢাকা ০৬:৫৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদসহ ৫ জনের নামে মামলা সাড়ে ৯ লাখ টাকার জুতা পরেন সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান মেগা প্রজেক্টের নামে দেশটাকে শেষ করে দিয়েছে শেখ হাসিনা সরকার : বিএনপি মহাসচিব জার্মানিতে ব্যাটারিচালিত ট্রেনের যুগে টেসলার অভিষেক সেনাবাহিনীকে সবখানে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া ঠিক হবে না: ফখরুল অর্পিত দায়িত্ব পালনে সবার সহযোগিতা চাইলেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান দেশে গ্যাস-বিদ্যুতের ঘাটতি হবে না : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির যুক্তরাষ্ট্রে ইউনূস-মোদি বৈঠক হচ্ছে না চয়নিকার সিনেমায় দেবকে নায়ক হিসেবে চান , নায়িকা কে হবেন? ঢাবিতে যুবক ও জাবিতে ছাত্রলীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যা: আইন হাতে তুলে না নিতে আহ্বান

খাওয়ার পর মিনিট দশেক হাঁটার অভ্যাসে কী কী বদলে যেতে পারে?

ছবি: সংগৃহীত

কাল হোক বা রাত, খাওয়ার পর মাত্র মিনিট দশেক হাঁটলেই রোগবালাই হবে কুপোকাত। প্রতি বার খাবার খাওয়ার পর অন্তত মিনিট দশেক হাঁটাচলা করলেই জীবনধারার সঙ্গে যুক্ত রোগগুলিকে বশে রাখা যায়।

কালে ঘুম থেকে উঠে যদিও বা একটু হাঁটতে পারেন, রাতে বাড়ি ফিরে তা একেবারেই সম্ভব নয়। সারা দিনের খাটনির পর বিছানায় শরীরটা এলিয়ে দেওয়ার চেয়ে ভাল কিছু নেই বলেই মনে হয়। খাবার খেয়েই দুম করে বিছানায় শুয়ে পড়া যে ভাল নয়, তা জানা থাকলেও।

ব্যস্ততার জন্য দিনের অন্যান্য সময়েও শরীরচর্চা করা হয় না। চিকিৎসকেরা বলছেন, আর এই ভুলেই উচ্চ রক্তচাপ, শর্করা, মেদ, মানসিক চাপের মতো নানা রকম রোগ একেবারে জাঁকিয়ে বসে।

দুপুর হোক বা রাত, প্রতি বার খাবার খাওয়ার পর অন্তত মিনিট দশেক হাঁটাচলা করলেই জীবনধারার সঙ্গে যুক্ত রোগগুলিকে বশে রাখা যায়। খাওয়ার পর মিনিট দশেক হাঁটার অভ্যাসে কী কী বদলে যেতে পারে?

১. বাড়ির খাবার খেয়েও হজমের সমস্যা হয়? খাওয়ার পর মিনিট দশেক হাঁটাহাঁটি করলে এই উপদ্রব আর থাকবে না। পাশাপাশি পেটফাঁপা, গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও বশে থাকবে।

২. ইনসুলিন হরমোনের ক্ষরণ, উৎপাদন এবং কার্যকারিতা সঠিক না হলে রক্তে শর্করা বেড়ে বা কমে যেতে পারে। এই সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে গেলে খাওয়ার পর হাঁটাহাঁটি করতে হবে। তাতে ‘ইনসুলিন সেনসিটিভিটি’ ভাল হয়।

৩. ওজন ঝরাতে গেলে ক্যালোরি ক্ষয় করতে হবে। প্রতি বার খাবার খাওয়ার পর মিনিট দশেক হাঁটাহাঁটি করলে শরীরে মেদ জমার প্রবণতা কমে।

৪. মন-মেজাজ ভাল রাখতে হলে এন্ডরফিন হরমোনের মাত্রা সঠিক হওয়া প্রয়োজন। হাঁটাহাঁটি করলে এই হরমোন সঠিক মাত্রায় নিঃসৃত হতে পারে। যা মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

৫. খাবার খাওয়ার পর হাঁটাহাঁটি করলে বিপাকক্রিয়া ভাল হয়। ফলে বিপাকহারজনিত সমস্যাগুলি নিয়ন্ত্রণে থাকে। পরোক্ষ ভাবে তা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে।

আর ও পড়ুন :৯৯ বছর বেঁচে থাকার রহস্য জানালেন মাহাথির মোহাম্মদ

 

ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদসহ ৫ জনের নামে মামলা

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

খাওয়ার পর মিনিট দশেক হাঁটার অভ্যাসে কী কী বদলে যেতে পারে?

আপডেট সময় ০৬:০৮:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৪

কাল হোক বা রাত, খাওয়ার পর মাত্র মিনিট দশেক হাঁটলেই রোগবালাই হবে কুপোকাত। প্রতি বার খাবার খাওয়ার পর অন্তত মিনিট দশেক হাঁটাচলা করলেই জীবনধারার সঙ্গে যুক্ত রোগগুলিকে বশে রাখা যায়।

কালে ঘুম থেকে উঠে যদিও বা একটু হাঁটতে পারেন, রাতে বাড়ি ফিরে তা একেবারেই সম্ভব নয়। সারা দিনের খাটনির পর বিছানায় শরীরটা এলিয়ে দেওয়ার চেয়ে ভাল কিছু নেই বলেই মনে হয়। খাবার খেয়েই দুম করে বিছানায় শুয়ে পড়া যে ভাল নয়, তা জানা থাকলেও।

ব্যস্ততার জন্য দিনের অন্যান্য সময়েও শরীরচর্চা করা হয় না। চিকিৎসকেরা বলছেন, আর এই ভুলেই উচ্চ রক্তচাপ, শর্করা, মেদ, মানসিক চাপের মতো নানা রকম রোগ একেবারে জাঁকিয়ে বসে।

দুপুর হোক বা রাত, প্রতি বার খাবার খাওয়ার পর অন্তত মিনিট দশেক হাঁটাচলা করলেই জীবনধারার সঙ্গে যুক্ত রোগগুলিকে বশে রাখা যায়। খাওয়ার পর মিনিট দশেক হাঁটার অভ্যাসে কী কী বদলে যেতে পারে?

১. বাড়ির খাবার খেয়েও হজমের সমস্যা হয়? খাওয়ার পর মিনিট দশেক হাঁটাহাঁটি করলে এই উপদ্রব আর থাকবে না। পাশাপাশি পেটফাঁপা, গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও বশে থাকবে।

২. ইনসুলিন হরমোনের ক্ষরণ, উৎপাদন এবং কার্যকারিতা সঠিক না হলে রক্তে শর্করা বেড়ে বা কমে যেতে পারে। এই সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে গেলে খাওয়ার পর হাঁটাহাঁটি করতে হবে। তাতে ‘ইনসুলিন সেনসিটিভিটি’ ভাল হয়।

৩. ওজন ঝরাতে গেলে ক্যালোরি ক্ষয় করতে হবে। প্রতি বার খাবার খাওয়ার পর মিনিট দশেক হাঁটাহাঁটি করলে শরীরে মেদ জমার প্রবণতা কমে।

৪. মন-মেজাজ ভাল রাখতে হলে এন্ডরফিন হরমোনের মাত্রা সঠিক হওয়া প্রয়োজন। হাঁটাহাঁটি করলে এই হরমোন সঠিক মাত্রায় নিঃসৃত হতে পারে। যা মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

৫. খাবার খাওয়ার পর হাঁটাহাঁটি করলে বিপাকক্রিয়া ভাল হয়। ফলে বিপাকহারজনিত সমস্যাগুলি নিয়ন্ত্রণে থাকে। পরোক্ষ ভাবে তা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে।

আর ও পড়ুন :৯৯ বছর বেঁচে থাকার রহস্য জানালেন মাহাথির মোহাম্মদ