ঢাকা ০৭:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সিরাজগঞ্জে অবৈধ ইটভাটা গুড়িয়ে দিলো ভ্রাম্যমাণ আদালত

 সিরাজগঞ্জে অবৈধভাবে ইটভাটা পরিচালনার দায়ে মেসার্স মাস্টার অ্যান্ড সন্স ব্রিকস নামে একটি ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এছাড়া আরও দুটি ইটভাটাকে ৮ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
সোমবার (১০ মার্চ) সকাল থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত রায়গঞ্জে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) খাদিজা খাতুনের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালিত হয়।
অভিযানে অনুমোদন ছাড়া ইটভাটা চালানো ও পরিবেশ দূষণের দায়ে মেসার্স মাস্টার অ্যান্ড সন্স ব্রিকসের সম্পূর্ণ চিমনি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। অপরদিকে বিভিন্ন ধারা লঙ্ঘন করে অবৈধভাবে ইটভাটা পরিচালনা করার অপরাধে মেসার্স খান ব্রিকসকে ৫ লাখ ও মেসার্স খন্দকার ব্রিকসকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। সিরাজগঞ্জ পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক তুহিন আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ও জেলা প্রশাসনের লাইসেন্স না থাকায় হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী ইটভাটা উচ্ছেদ অভিযানের অংশ হিসেবে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। আগামীতেও এটি অব্যাহত থাকবে।

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

সিরাজগঞ্জে অবৈধ ইটভাটা গুড়িয়ে দিলো ভ্রাম্যমাণ আদালত

আপডেট সময় ০৫:৩২:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫
 সিরাজগঞ্জে অবৈধভাবে ইটভাটা পরিচালনার দায়ে মেসার্স মাস্টার অ্যান্ড সন্স ব্রিকস নামে একটি ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এছাড়া আরও দুটি ইটভাটাকে ৮ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
সোমবার (১০ মার্চ) সকাল থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত রায়গঞ্জে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) খাদিজা খাতুনের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালিত হয়।
অভিযানে অনুমোদন ছাড়া ইটভাটা চালানো ও পরিবেশ দূষণের দায়ে মেসার্স মাস্টার অ্যান্ড সন্স ব্রিকসের সম্পূর্ণ চিমনি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। অপরদিকে বিভিন্ন ধারা লঙ্ঘন করে অবৈধভাবে ইটভাটা পরিচালনা করার অপরাধে মেসার্স খান ব্রিকসকে ৫ লাখ ও মেসার্স খন্দকার ব্রিকসকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। সিরাজগঞ্জ পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক তুহিন আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ও জেলা প্রশাসনের লাইসেন্স না থাকায় হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী ইটভাটা উচ্ছেদ অভিযানের অংশ হিসেবে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। আগামীতেও এটি অব্যাহত থাকবে।