ঢাকা ০৫:৪৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শোক প্রকাশে বাঁধা দেয়ায় বঙ্গবন্ধু পুনরায় জ্যান্ত হয়ে উঠছেন:আশফাক নিপুণ

একজন চিত্রনাট্যকার ও নির্মাতা হিসেবে নতুন সরকারের কাছে প্রথমেই গল্প বলার স্বাধীনতা চাই। একটি মানবিক সমাজ কিংবা বৈষম্যমূলক রাষ্ট্রের জন্য দুটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বলা যায়, অনেকটা মৌলিক চাহিদার মতো। সেগুলো হলো– ‘ফ্রিডম অব স্পিচ’ ও ‘ফ্রিডম অব আর্ট’।

চিত্রনাট্যকার ও নির্মাতা আশফাক নিপুণ তার ফেসবুকে দুটি ভিন্ন পোস্টে লিখেন আমরা যদি একটা গণতান্ত্রিক সমাজ গড়তে চাই, তাহলে আমাদের ‘ফ্রিডম অব স্পিচ’, ‘ফ্রিডম অফ আর্টস’ এর চর্চা করতে হবে। কথা বলতে দিতে হবে। তীব্র সমালোচনাকারীর কথাও শুনতে হবে বা তাঁর কথা বলার সুযোগ তৈরি করে দিতে হবে। একটা রাষ্ট্রের কাছে যদি সমালোচনাকারী নিরাপদ না থাকেন, তাহলে সেই রাষ্ট্র একটা ব্যর্থ রাষ্ট্র। একজন চিত্রনাট্যকার ও নির্মাতা হিসেবে প্রথমেই গল্প বলার স্বাধীনতা চাই। একটি মানবিক সমাজ কিংবা বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের জন্য এই দুটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বলা যায়, অনেকটা মৌলিক চাহিদার মতো। সেগুলো হলো– ‘ফ্রিডম অব স্পিচ’ ও ‘ফ্রিডম অব আর্টস’।”

নির্মাতা আশফাক নিপুণ তার ফেসবুকে ভিন্ন পোস্টে লিখেন
বঙ্গবন্ধু বঙ্গবন্ধুই। তিনি থাকবেন। গত ১৫ বছরে স্বৈরশাসনের দমন পীড়নের হাতিয়ার হিসেবে যেমন তাঁকে অন্যায়ভাবে ব্যবহার করা হয়েছিল, ঠিক তেমনি ছাত্র-জনতার গণ আন্দোলনেও “তোমার ১২টা বাইজে গেছে” স্লোগানেও তিনি ছিলেন। আওয়ামী সরকারের একক কুক্ষিগত করার প্রচেষ্টায় বঙ্গবন্ধুকে যেভাবে বিস্মৃত করার চেষ্টা ছিল, আজকে শোক প্রকাশে বাঁধা প্রদানে, সাংবাদিকদের ছবি তুলতে বাঁধা দেয়ায় উনি পুনরায় জ্যান্ত হয়ে উঠছেন। মনে রাখবেন ৫ই আগষ্ট ছাত্র-জনতার সাথে সাথে তিনিও স্বৈরশাসন থেকে মুক্ত। বঙ্গবন্ধু এখন সবার। পতিত আওয়ামী স্বৈরশাসককে ঠেকাতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর কোন অসম্মান যেন না হয়।

ট্যাগস

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

অবশেষে কাজে ফিরেছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

সম্পাদক ও প্রকাশক

মোঃ মাহমুদুন্নবী জ্যোতি

অফিসঃ ২/২ আরকে মিশন রোড , ঢাকা।

ইমেলঃ chalomanbarta@yahoo.com, chalomanbarta@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৭১১০৫৬৮৬৬, ০১৬৮১৯২৪০০০

শোক প্রকাশে বাঁধা দেয়ায় বঙ্গবন্ধু পুনরায় জ্যান্ত হয়ে উঠছেন:আশফাক নিপুণ

আপডেট সময় ১০:২৩:১৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৪

একজন চিত্রনাট্যকার ও নির্মাতা হিসেবে নতুন সরকারের কাছে প্রথমেই গল্প বলার স্বাধীনতা চাই। একটি মানবিক সমাজ কিংবা বৈষম্যমূলক রাষ্ট্রের জন্য দুটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বলা যায়, অনেকটা মৌলিক চাহিদার মতো। সেগুলো হলো– ‘ফ্রিডম অব স্পিচ’ ও ‘ফ্রিডম অব আর্ট’।

চিত্রনাট্যকার ও নির্মাতা আশফাক নিপুণ তার ফেসবুকে দুটি ভিন্ন পোস্টে লিখেন আমরা যদি একটা গণতান্ত্রিক সমাজ গড়তে চাই, তাহলে আমাদের ‘ফ্রিডম অব স্পিচ’, ‘ফ্রিডম অফ আর্টস’ এর চর্চা করতে হবে। কথা বলতে দিতে হবে। তীব্র সমালোচনাকারীর কথাও শুনতে হবে বা তাঁর কথা বলার সুযোগ তৈরি করে দিতে হবে। একটা রাষ্ট্রের কাছে যদি সমালোচনাকারী নিরাপদ না থাকেন, তাহলে সেই রাষ্ট্র একটা ব্যর্থ রাষ্ট্র। একজন চিত্রনাট্যকার ও নির্মাতা হিসেবে প্রথমেই গল্প বলার স্বাধীনতা চাই। একটি মানবিক সমাজ কিংবা বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের জন্য এই দুটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বলা যায়, অনেকটা মৌলিক চাহিদার মতো। সেগুলো হলো– ‘ফ্রিডম অব স্পিচ’ ও ‘ফ্রিডম অব আর্টস’।”

নির্মাতা আশফাক নিপুণ তার ফেসবুকে ভিন্ন পোস্টে লিখেন
বঙ্গবন্ধু বঙ্গবন্ধুই। তিনি থাকবেন। গত ১৫ বছরে স্বৈরশাসনের দমন পীড়নের হাতিয়ার হিসেবে যেমন তাঁকে অন্যায়ভাবে ব্যবহার করা হয়েছিল, ঠিক তেমনি ছাত্র-জনতার গণ আন্দোলনেও “তোমার ১২টা বাইজে গেছে” স্লোগানেও তিনি ছিলেন। আওয়ামী সরকারের একক কুক্ষিগত করার প্রচেষ্টায় বঙ্গবন্ধুকে যেভাবে বিস্মৃত করার চেষ্টা ছিল, আজকে শোক প্রকাশে বাঁধা প্রদানে, সাংবাদিকদের ছবি তুলতে বাঁধা দেয়ায় উনি পুনরায় জ্যান্ত হয়ে উঠছেন। মনে রাখবেন ৫ই আগষ্ট ছাত্র-জনতার সাথে সাথে তিনিও স্বৈরশাসন থেকে মুক্ত। বঙ্গবন্ধু এখন সবার। পতিত আওয়ামী স্বৈরশাসককে ঠেকাতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর কোন অসম্মান যেন না হয়।